অনেকে মনে করেন স্বাস্থ্য বিমা বয়স্কদের প্রয়োজন, তরুণদের নয়। এটা সম্পূর্ণ ভুল ধারণা। বর্তমান সময়ে সবার জন্য স্বাস্থ্যবিমা অপরিহার্য। তাই একে উপেক্ষা না করে অবশ্যই ভাল বিমা পলিসি নেওয়া উচিৎ। নববিবাহিত দম্পতির জন্যও স্বাস্থ্য বিমা পলিসি নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
কোন নীতি নিতে হবে: লাইভ মিন্টের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, বাজাজ ক্যাপিটাল লিমিটেডের চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক সঞ্জীব বাজাজ বলেছেন, নববিবাহিত দম্পতির জন্য স্বাস্থ্য বিমা পলিসি নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর মতে, স্বামী বা স্ত্রীর মধ্যে একজনের কর্পোরেট স্বাস্থ্য বিমা কভার থাকলেও, তাঁদের একটি ব্যক্তিগত বিমা পলিসি নেওয়া উচিত, যাতে বিপদকালে সমস্ত স্বাস্থ্য চাহিদা পূরণ করা সম্ভব হয়।
advertisement
আরও পড়ুন: সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনী, মানিক ভট্টাচার্যকে নিয়ে বেরোল ইডি! তোলপাড় পড়ল বাংলায়
সঞ্জীব বাজাজের মতে, স্বামী এবং স্ত্রীকে এমনভাবে বিমা পলিসি করাতে হবে যাতে উভয়ই কম পক্ষে ১০ লক্ষ টাকা করে কভার পান। এছাড়া তাঁরা ২৫ লক্ষ টাকার কভার সহ একটি ফ্যামিলি ফ্লোটার প্ল্যানও নিতে পারেন। খব কম হলেও বাজারে এখনও ১ কোটি টাকা কভারের স্বাস্থ্য বিমা পাওয়া যায়। তাই বাজেট অনুযায়ী বড় পরিকল্পনা নেওয়ার পথও খোলা থাকছে।
আরও পড়ুন: নৈহাটি স্টেশনে ব্যাগের মধ্যে লক্ষ লক্ষ টাকা! অভিযুক্তের পরিচয়ে চমকে উঠল পুলিশ
প্রসূতি সুবিধা: সদ্য বিবাহিত দম্পতিদের বিমা পলিসি নেওয়ার সময় পরীক্ষা করে নিতে হবে, তাঁরা যে পলিসি নিচ্ছেন তাতে মাতৃত্বকালীন চিকিৎসা খরচ কভার হচ্ছে কি না। মাতৃত্বকালীন সুবিধাগুলি গর্ভাবস্থা এবং প্রসবের সময়ের খরচ কভার করে। যদি কোনও পলিসিতে মাতৃত্বের সুবিধা না দেওয়া হয়, তাহলে অ্যাড-অনগুলির মাধ্যমেও সেগুলি নেওয়া যেতে পারে। যদি কেউ আগে একটি বিমা পলিসি নিয়ে থাকেন, তবে বিয়ের পরে এটিতে মাতৃত্বের অ্যাড-অন যোগ করে নিতে হবে।