এমনকি কয়েক মাস আগে এই অফিস থেকেই একটি বিষধর গোখরো সাপ উদ্ধার করা হয়। সেই গোখরা সাপ উদ্ধার করার পর আতঙ্ক কিছুটা কাটলেও চলতি বছর দুর্গাপুজোর পর থেকে পুনরায় সেই আতঙ্ক ঘিরে ধরেছে অফিসের কর্মীদের। পুজোর পর অফিস খুলতেই দেখা যায় সাপের চলাফেরার দাগ। সাপের চলাফেরার দাগ দেখতে পাওয়ার পর থেকেই পুনরায় আতঙ্কে কর্মীরা। পাঁচে কয়েকদিন রেকর্ডরুমে ঢুকে কাজকর্ম বন্ধ রেখেছিলেন তারা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পোলট্রি মুরগি বোঝাই গাড়িতে অবৈধ কয়লা, পাচারের কৌশল দেখে তাজ্জব পুলিশ!
তবে সাধারণ মানুষদের ভোগান্তির কথা মাথায় রেখে প্রতি সতর্কে কাজকর্ম চালানোর প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন। এমন ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষজ্ঞ দীনবন্ধু বিশ্বাসের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, যে বিল্ডিংয়ে এই রেকর্ড রুম রয়েছে সেটি ১৩০ বছরের বেশি পুরাতন। এছাড়াও সেখানে বাড়ির ছাদ পর্যন্ত পুরাতন দলিলপত্র রাখা রয়েছে। স্বাভাবিকভাবেই সেখানে ইঁদুরের বসবাস তৈরি হয়েছে এবং মনে করা হচ্ছে সেই সকল ইঁদুরের টানে সাপেদের আগমন ঘটছে।
আরও পড়ুনঃ রাস্তার ধারে দোকান করার অনুমতি দিল কে? পৌরসভা! চাঞ্চল্য এলাকায়
এর আগেও একটি সাপ এখান থেকে উদ্ধার করা হয়েছিল। তবে দিন কয়েক ধরে একাধিকবার সেখানে হানা দিলেও সাপ উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তবে সাপের আনাগোনা রয়েছে তা স্পষ্ট। বীরভূম জেলাশাসক বিধান রায় জানিয়েছেন, সাপ দূরীকরণে বিষয়ে জেলা প্রশাসনের তরফ থেকে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে এবং আশা করা হচ্ছে দ্রুত এই বিষয়ে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
Madhab Das