যদিও বিষয়টি প্রকাশ্যে মানতে নারাজ জেলা বিজেপির নেতারা। সেই নিয়েই শুরু হয়েছে রাজনৈতিক তরজা। ঘটনা হল, জেলাজুড়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনে সবুজ ঝড় উঠেছে। কিন্তু তৃণমূল এক তরফা জয় লাভ করলেও, একাধিক জায়গায় বিরোধীরা বেশ কিছু সংখ্যক আসন পেয়েছে। স্বাভাবিক ভাবেই সেই পঞ্চায়েতগুলিতে বিরোধী দলের প্রার্থীদের ভাঙিয়ে নিতে পারে শাসকদল। আর সেই আশঙ্কা থেকেই এই কাজ করেছে বিজেপি নেতাদের বলে মত রাজনৈতিক মহলের।
advertisement
আরও পড়ুন: আপনার কুকুর টিভি দেখে? সঙ্গে আছে ‘এই’ স্বভাবগুলিও? কীসের ইঙ্গিত, জানলে চমকে উঠবেন
আরও পড়ুন: ১০ প্রশ্ন-১০ উত্তর, রাজভবন-রাজ্যের ভোট-সংঘাতে নতুন মাত্রা! এবার কি বড় ব্যবস্থার পথে আনন্দ?
যদিও বিজেপির জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহার দাবি. তৃণমূলের সন্ত্রাস থেকে বাঁচাতে প্রার্থী-সহ বেশ কিছু সাধারণ কর্মীকেও রাখা হয়েছে পার্টি অফিসে। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও দেখা গিয়েছে শাসকের ভয়ে মনোনয়ন যাতে প্রত্যাহার না করতে পারে প্রার্থীরা, তাই তাদেরকে রাখা হয়েছিল এই বিজেপি পার্টি অফিসেই।
Subhadip Pal