যেখানে বিভিন্ন ব্যাঙ্কের সহযোগিতায় এই বিপুল পরিমাণ ঋণ স্বনির্ভর গোষ্ঠীগুলির হাতে তুলে দেওয়া হয়। বীরভূম জেলাশাসক বিধান রায় জানান, বীরভূমে ৬০ হাজার স্বনির্ভর গোষ্ঠী রয়েছে। এই বছর পাঁচ হাজার চারশো স্বনির্ভর গোষ্ঠী তৈরি করার লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে। ইতিমধ্যেই এই লক্ষ্যমাত্রার অর্ধেক পূরণ হয়েছে। এদিন যে অর্থ মহা ঋণ হিসাবে তুলে দেওয়া হল সেই হিসাব অনুযায়ী এক একটি স্বনির্ভর গোষ্ঠী অন্ততপক্ষে ২ লক্ষ ৩১ হাজার টাকা করে পেল। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর সদস্যদের হাতে এই ঋণ তুলে দেওয়ার লক্ষ্য হল এই সকল গোষ্ঠীর মহিলাদের স্বনির্ভর করে তোলা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সাত মাস ধরে বেতন পাচ্ছেন না ইরিগেশন কলোনির সিকিউরিটিরা
অন্যান্য ক্ষেত্রে ঋণ নেওয়ার জন্য বিভিন্ন কাগজপত্র ছাড়াও মরগেজ এবং গ্যারান্টার প্রয়োজন হয়। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর এই ঋণের ক্ষেত্রে ঋণগ্রহীতারা কেবলমাত্র নিজেদের পরিচয়পত্র দেখিয়েই ঋণ পাচ্ছেন। এই সুবিধা থাকার কারণে তারা লোন নিয়ে সেই টাকা নিজেদের কাজে লাগাতে পারছেন। কোন রকম মরগেজ অথবা গ্যারান্টার ছাড়াই এই লোন পাওয়া এবং সেই টাকা বিভিন্ন খাতে ব্যয় করে স্বনির্ভর হওয়ার ক্ষেত্রে অনেকটাই সুবিধা করে দিয়েছে বলে দাবি করেছেন স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা।
Madhab Das