অন্যদিকে রবিবার দুবরাজপুর রামকৃষ্ণ আশ্রমের তরফ থেকে ২৫ ডিসেম্বর অর্থাৎ বড়দিনে রীতি মেনে গোপালজীকে নিয়ে বনভোজন পালন করে। দুবরাজপুরের পাহাড়শ্বরে রামকৃষ্ণ আশ্রমের ব্রততীর্থ মন্দির চত্বরে সকাল থেকে চলে নাম সংকীর্তন, কথামৃত পাঠ এবং শেষে হয় বনভোজন। এদিন এই বনভোজনে ভক্তদের খিচুড়ি, সবজি, টক, পায়েস এবং মিষ্টি খাওয়ানো হয়।
আরও পড়ুনঃ ইতিহাসের পাতায় সিউড়ির লাল গির্জা
advertisement
এই বিষয়ে দুবরাজপুর রামকৃষ্ণ আশ্রমের শীর্ষে সেবক স্বামী সত্যশিবানন্দ মহারাজ জানান, "ঠাকুর শ্রী সত্যানন্দ দেব এখানে একটি সাধু নিবাস তৈরি করেছিলেন। সেই সাধু নিবাসে একসময় দূর-দূরান্ত থেকে সাধুরা আসতেন। যদিও মাঝে এটি বন্ধ হয়ে যায় এবং ২০১৮ সালে পুনরায় সংস্কার করে তা চালু করা হয়।" এছাড়াও বড়দিনে দুবরাজপুরের পাহাড়েশ্বরে পিকনিকের আনন্দে মাততে দেখা যায় দুবরাজপুরের সঙ্গীতপ্রেমী যুবক-যুবতীদের।
তারা পাহাড়ের কোলে পিকনিক করার পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের গান গেয়ে আনন্দে মেতে উঠেন। তাদের এই গানের আড্ডা চলে দিনভর। দুবরাজপুরের পাহাড়েশ্বরে মোটামুটি বড় দিন থেকেই শুরু হল পিকনিকের রমরমা আর এই রমরমা চলবে জানুয়ারি মাস পর্যন্ত। বিভিন্ন জায়গা থেকে ডিসেম্বরের শেষ থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত ভিড় জমাবেন পর্যটকরা।
Madhab Das