তার নিথর দেহ গ্রামে আসার পর ভারতীয় সেনা এবং রাজ্য পুলিশের তরফ থেকে সসম্মানে তাকে সমাধিস্থ করা হয়। দেখতে দেখতে আজ দু'বছরে পা দিল সেই দুঃস্বপ্নের দিন।বৃহস্পতিবার রাজেশ ওরাংয়ের দ্বিতীয় শহীদ বার্ষিকীতে সাতসকালেই সেখানে পৌঁছন এনসিসির আধিকারিকরা। তারপর তারা রাজেশ ওরাংয়ের সমাধি স্থলে পৌঁছান। সেখানেই তাকে মাল্যদান করে সম্মান জানানো হয়।
advertisement
আরও পড়ুনঃ নাবালক ছেলের হাতে ফোন, সাড়ে চার লাখ টাকা খোয়ালেন সিউড়ির ব্যক্তি
এনসিসির আধিকারিকরা ছাড়াও এদিন সমাধিস্থলে এসে শহীদ রাজেশ ওরাংকে সন্মান জানান তার বোন, বাবা-মা এবং আত্মীয় স্বজনরা। পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন গ্রামের বাসিন্দারাও। রাজেশ ওরাংয়ের এই দ্বিতীয় শহীদ বার্ষিকীতে তাকে শ্রদ্ধা জানিয়ে চীনা সেনাদের প্রতি ক্ষোভ কিছুটা প্রশমিত করতে চেয়েছেন পরিবারের সদস্যরা। তবে এর পাশাপাশি তারা নিজেদের গর্ব বোধ করছেন ছেলে দেশের জন্য শহীদ হওয়ায়।
আরও পড়ুনঃ উৎসবের মেজাজে আদিবাসীদের পাশে বীরভূম জেলা প্রশাসন
যে কারণে তাদের তরফ থেকে সমাধি স্থলে উপস্থিত স্থানীয়দের লাড্ডু বিতরণ করা হয়। রাজেশ ওরাংয়ের বোন শকুন্তলা ওরাং জানিয়েছেন, এনসিসির তরফ থেকে এসে সম্মান জানানো হয়। আমাদের তরফ থেকেও আমরা যতটা পারলাম সম্মান জানালাম।
Madhab Das