সারা দেশের মধ্যে যে সমস্ত তীর্থক্ষেত্র গুলি রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম এবং আকর্ষণীয় পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দির। দেশ-বিদেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পুরী সমুদ্রের আনন্দ উপভোগ করার পাশাপাশি জগন্নাথ দেবের দর্শন এর জন্য ছুটে আসেন হাজারওদর্শনার্থী। বিশেষ করে জগন্নাথ দেবের স্নানযাত্রা এবং অন্যতম রথযাত্রা উৎসবে লক্ষ লক্ষ মানুষের ভিড় জমে পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে। স্বাভাবিকভাবেই দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে জগন্নাথ দেবের দর্শন করতে হয় পূর্নাথীদের।
advertisement
আরও পড়়ুন, রাজ্যে আপাতত বন্ধ রেজিস্ট্রি বিয়ে, নতুন আবেদনও করা যাবে না! কতদিন বন্ধ পরিষেবা?
আরও পড়ুন,বছরের প্রথম দিনই ফের রক্তাক্ত মণিপুর, নির্বিচারে গুলিতে হত ৪! ফের কারফিউ জারি
যে পথ দিয়ে পুণ্যার্থীরা মন্দিরে প্রবেশ করেন সেখানে শেড না থাকায় প্রচন্ড গরমে যেমন পর্যটকরা সমস্যায় পড়েন, ঠিক তেমনইবর্ষাকালের বৃষ্টির সময় আরও সমস্যার মুখে পড়তে হয়। সাধারণত সিংহদুয়ার দিয়েই মন্দিরের মূল গর্ভগৃহে প্রবেশ করেন পূর্ণার্থীরা। তাই গ্রান্ড রোডের উপর মরিচকোট স্কোয়ার পর্যন্ত বাতানুকূল করিডর করার সিদ্ধান্ত নেয় পুরীর জেলা প্রশাসন।
এছাড়াও মন্দিরের বাইরে দর্শনার্থীদের সুবিধার্থে একাধিক শৌচাগার নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া দর্শনার্থীরা যাতে ঠিকভাবে ঘুরতে পারেন এবং বিভিন্ন দিক থেকে দর্শন করতে পারেন তার ব্যবস্থা করা হয়েছে।
আরও পড়়ুন, রাজ্যে আপাতত বন্ধ রেজিস্ট্রি বিয়ে, নতুন আবেদনও করা যাবে না! কতদিন বন্ধ পরিষেবা?
আরও পড়ুন,বছরের প্রথম দিনই ফের রক্তাক্ত মণিপুর, নির্বিচারে গুলিতে হত ৪! ফের কারফিউ জারি
আগামী ১৭জানুয়ারি নব রূপে সেজে ওঠা এই পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে সূত্রের খবর অনুযায়ী ১৭ টি রাজ্যের মোট ৬৭টি মন্দিরকে উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এর মধ্যে বীরভূমের তারাপীঠের মা তারা মন্দির রয়েছে বলে জানা যায়।
তারাপীঠ মন্দির কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় জানান দেশের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ এই তারাপীঠ মন্দির সম্পর্কে জানেন পুরীর মন্দির থেকে আসা আমন্ত্রণ পত্র এর সবচেয়ে বড় প্রমাণ।এটা তারাপীঠ তথা জেলাবাসীর কাছে এটা গর্বের বিষয়।
সৌভিক রায়