আদালতের নির্দেশের পর অনুব্রত মণ্ডলকে আনা হয় দুবরাজপুর থানায়। মেডিকেল চেকআপ করার পর সিসিটিভি ক্যামেরা এবং অন্যান্য নিরাপত্তাই তাকে মুড়ে রাখা হয়েছে থানার মধ্যেই। শিব ঠাকুর মন্ডলের অভিযোগ অনুব্রত মণ্ডলের কাছে এখন সাপে বর হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতেই প্রায় ১৩১ দিন পর তিনি জেলায় পা রাখলেন। আবার পুলিশি হেফাজত পেয়ে নিজের এলাকার থানাতেই তিনি তৃপ্তির ঘুম দিলেন প্রথম রাতে।
advertisement
আরও পড়ুন - বেহাল সেতু! প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে পারাপার, ক্ষোভ স্থানীয়দের
সূত্র মারফত জানা যাচ্ছে, মঙ্গলবার রাতে অনুব্রত মন্ডলকে ডিনারে দেওয়া হয় তিনটি রুটি, বেগুন পোড়া এবং ডাল। যদিও তিনি একটি রুটি খেয়েছেন। তবে তৃপ্তির সঙ্গে খেয়েছেন বেগুন পোড়া এবং ডাল। রাতে তার ঘুমও ভালো হয়েছে। বুধবার সকালে অনেক বেলা করে তিনি ঘুম থেকে ওঠেন। ঘুম থেকে উঠে তিনি চা, বিস্কিট এবং তারপর টিফিনে পুরি- সব্জি খেয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে।
আরও পড়ুন - Elephant Attack: ‘বুদ্ধি যেখানে বল সেখানে’- গ্রামবাসীরা বাজাল ২০ কেজির ঘণ্টা, পালিয়ে বাঁচল হাতি
প্রসঙ্গত, গতকাল অর্থাৎ মঙ্গলবার অনুব্রত মণ্ডলকে আসানসোল বিশেষ সংশোধনাগার থেকে দুবরাজপুর আদালত এবং থানায় আনার পর তিনি জ্বর জ্বর অনুভব করছিলেন। তবে এখন তার শারীরিক পরিস্থিতি কেমন রয়েছে তা জানা যায়নি। তবে আগের তুলনায় অনেক সুস্থ আছেন বলে সূত্রের খবর।
Madhab Das