যদিও আগের সেই উন্মাদনায় ভাটা পড়েছে অনেক খানি। কেটে গেছে কয়েক শত বছর। আজ সেই রাজাও নেই, নেই রাজধানী। তবুও রয়ে গেছে প্রাচীন ঐতিহ্যবাহী রথ উৎসবের রীতিনীতি। আগে রাজার আমলে বিষ্ণুপুরের একাধিক মন্দিরের রথ বের হত এক সাথে। এখন সেই রথ বিভিন্ন কমিটিতে বিভক্ত।
আরও পড়ুনঃ বাঁকুড়া জেলায় পালিত হল জাতীয় চিকিৎসক দিবস
advertisement
তাই রথ বের হয় বিভিন্ন কমিটির বিভিন্ন সময়ে। কোনও অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে থাকে কড়া পুলিশি ব্যবস্থা। বিষ্ণুপুরে মাধবগঞ্জ ওকৃষ্ণগঞ্জের রথযাত্রা উৎসব সবথেকে বিলাসবহুল ও নজরকাড়া। বহু দর্শনার্থীদের ভীড় জমায় এই জায়গাগুলোতে।
আরও পড়ুনঃ বয়স মাত্র আড়াই বছর, গড়গড়িয়ে গাইয়ে পারে জাতীয় সঙ্গীত
সকাল থেকে প্রাচীন রথগুলিকে সাজানোর কাজে ব্যস্ত। ঐতিহাসিকদের মতে বিষ্ণুপুরের রথের উৎসব শুরু করেন মল্লরাজ রঘুনাথসিং। মল্লরাজাদের রথ উৎসব আজও মাধবগঞ্জ ও কৃষ্ণগঞ্জে সাড়ম্বরে পালিত হয়।
Joyjiban Goswami