এমনই এক শনিবাসরীয় ছুটির দিনে পলাশতলায় হাজির শহরের কয়েক জন কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী। রঙের উৎসবের আগেই রঙে রঙে রঙিন হলেন তাঁরা। উৎসব পালন করলেন তাঁরা। বন্ধুদের কৃষ্ণ-রাধিকার সাজানোর পাশাপাশি রঙ মেখে নাচ গানে মেতে উঠলেন তাঁরা। সঙ্গে অবরাধিতভাবে মোবাইল ক্যামেরায় হাজারো নিজস্বী তো ছিলই।
আরও পড়ুন : ওষুধ দিতে উঠেছিলেন আমগাছে, তারপর ঘটল মর্মান্তিক পরিণতি
advertisement
সারা বছর অসংখ্য পর্যটক এই জেলার শুশুনিয়া থেকে মুকুটমণিপুর , বিষ্ণুপুর থেকে গাংদুয়া-সহ নানা জায়গায় বেড়াতে আসেন। এমনই দোলের ছুটিতে সেই সব পরিযায়ী পর্যটকদের 'উইকএন্ড ডেস্টিনেশন' হতেই পারে বাঁকুড়া শহরের এই পলাশতলা। এ যেন এক 'ছায়া সুনিবীড় শান্তির নীড়'। যেদিকেই চোখ যায় সেদিকেই আগুনরঙা পলাশ।
বাঁকুড়া শহরের বুকেই অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এমন একটা জায়গা যে রয়েছে, জানেন না অনেকেই। যাঁরা জানেন, তাঁরাই ছুটে আসেন এখানে।
আরও পড়ুন : শিবরাত্রির মেলায় স্বাদেগন্ধে অপূর্ব কলাইডালের অমৃতি, মুখে দিলেই মনে মুগ্ধতার রেশ
নিজের মতো করে প্রকৃতির মাঝে কাটানোর আদর্শ জায়গা হতে পারে এই পলাশতলা। পলাশতলার পাশ দিয়ে বয়ে গেছে নদী গন্ধেশ্বরী। মন মাতাল করা পলাশ ফুলের গন্ধ, সঙ্গে গন্ধেশ্বরী নদীর দিক থেকে আসা একরাশ ঠান্ডা বাতাস যে কারওরই মন ভাল করে দেওয়ার পক্ষে যথেষ্ট।