আরও পড়ুন: ত্বকে সর্ষের তেল মাখা ভাল না খারাপ? বদলে যাবে রূপ! জানলে চমকে যাবেন!
আজও পর্যন্ত চকোলেট বা লজেন্স খেয়ে তার প্যাকেট রাস্তায় ফেলেননি। কাছে ডাস্টবিন না পেলে প্যাকেট বা মোড়ক হাতে করে বাড়ি নিয়ে এসে বাড়ির ডাস্টবিনে ফেলেছেন। এমনটাই জানালেন এই মেধাবী ছাত্রীর মা মৌসুমী সুরাল।
advertisement
আরও পড়ুন:
অরুন্ধতী সুরালের বাবা গৌতম সুরাল বাঁকুড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজির অধ্যাপক। মেয়েকে নিজের মতো করে জীবনের পথে এগোতে দিয়েছেন তাঁরা। লোয়ার কেজি থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত বাঁকুড়ার ডিএভি পাবলিক স্কুলে পড়াশোনা করেন অরুন্ধতী। হার্ভার্ডে সুযোগ পেয়ে স্বাভাবিকভাবেই তিনি খুশি। তবে অকপটেই জানালেন মনের মধ্যে একটা নার্ভাসনেস কাজ করছে। আগামীদিনে ছোট শহরে বেড়ে ওঠা যারা বিদেশের নামিদামি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে উচ্চশিক্ষার পাঠ সম্পন্ন করতে চায় তাদের উদ্দেশ্যে অরুন্ধতীর পরামর্শ, নিজের অভিজ্ঞতা ও উদ্দেশ্য সব সময় পরিষ্কার থাকতে হবে। এটাই প্রয়োজনে এসওপি অর্থাৎ স্টেটমেন্ট অফ পারপাস হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী