সেই মায়াপুর থেকে বাসে করে রাজ্যের বিভিন্ন অংশে পৌঁছে যান ইসকনের সন্ন্যাসীরা। তাদের এই বিচরণ ক্ষেত্রের মধ্যে বাঁকুড়া হচ্ছে অন্যতম। বাঁকুড়ার এই প্রখর গরমেও কৃষ্ণভাবনার এই প্রচারে যুব সমাজের যথেষ্ট সাড়া পাওয়া যাচ্ছে বলে জানাচ্ছেন এক সন্ন্যাসী। তিনি আরও জানান যে ‘খারাপ কাজ না করে নিজের কাজ করে চলা কেই বলা হয় ধর্ম এবং আধ্যাত্মিকতার সাথে রয়েছে বিজ্ঞানের মেলবন্ধন’।
advertisement
আরও পড়ুন-ভয়ঙ্কর ধস নামলেই বড় বিপদ! বিষাক্ত ধোঁয়ায় দমবন্ধ অবস্থা, আতঙ্কে ঘুম উড়েছে এলাকাবাসীর
আরও পড়ুন-ঘূর্ণিঝড়ের তান্ডবে লন্ডভন্ড! ভাঙল একাধিক গাছ ও মাটির বাড়ি, বিরাট ক্ষয়ক্ষতিতে আতঙ্ক এলাকায়
বাঁকুড়ায় বসে মায়াপুরের স্বাদ পাচ্ছেন বাঁকুড়ার মানুষ। মায়াপুরের ইসকনের মন্দিরের সৌন্দর্য অথবা বিশালতা বাঁকুড়ায় বসে অনুভব করতে না পারলেও দুর্লভ গ্রন্থ এবং কৃষ্ণভাবনা একেবারে পৌঁছে গেছে ঘরের দোরগোড়ায় এমনটাই বলছেন সাধারণ মানুষ। স্থানীয় জনৈক সুব্রত ঘোষ জানান, ‘বাঁকুড়াতে বসেই এই দুর্লভ ধর্ম গ্রন্থগুলি আমরা পেয়ে যাচ্ছি সেটাতে একটি উপরি পাওনা তাছাড়াও মাঝে মাঝেই এই বাসটি আমরা দেখতে পাই। সারা বিশ্বব্যাপী এই প্রতিষ্ঠান বাঁকুড়াতে এসেও কাজ করছে দেখে আমি খুব খুশি’।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী