এদিন সকালে জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানের প্রধান গেটের সামনে জলদাপাড়াতে কার সাফারি ও হাতি সাফারি করতে আসা সমস্ত পর্যটকদের সম্বর্ধনা দেন পর্যটন ব্যবসায়ীরা। তাদের বরণ করে নেন। মিষ্টিমুখও করানো হয়। একসৃঙ্গ গন্ডারের জন্য বিখ্যাত জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যান। এখানে জঙ্গল সাফারি চলাকালীন দেখা মিলবে গন্ডারের। ছুটে যেতে দেখা যাবে বাইসনকে। এছাড়া নানান ধরনের পাখিরও দেখা মিলবে।
advertisement
আরও পড়ুন: শিক্ষকের অভাবে ধুঁকছে স্কুল! মাধ্যমিকের পড়ুয়াদের ক্লাস বন্ধ, কমছে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা
হাতি সাফারির মধ্য দিয়ে গহীন অরণ্যে প্রবেশের সুযোগ পান পর্যটকেরা।সবুজে ঘেরা প্রকৃতি আকৃষ্ট করে জলদাপাড়ায় আগত পর্যটকদের।
সবুজ প্রকৃতির টানে সুদূর হিমাচল প্রদেশ থেকেও ছুটে এসেছেন কার্তিক গর্গরা।
আরও পড়ুন: ৬৯ দিনে, ৩৯০০ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়ে বর্ধমান শহরে এলেন জোজো! ইচ্ছে সেভেবেই পাড়ি দেবেন বিদেশে
তাঁদের আতিথেয়তা দেখে মুগ্ধ তিনি।কার্তিক গর্গ জানান, “জলদাপাড়ায় হাতি সাফারির জন্য এসেছি। হলং-এ থাকার পরিকল্পনা আছে। এত স্নিগ্ধ পরিবেশ দেখে আমরাও মুগ্ধ। এলাকায় আলাদারকমের শান্তি রয়েছে।”
ডুয়ার্স টুরিজম ওয়েলফেয়ার সোসাইটির যুগ্ম সম্পাদক সঞ্জয় দাস জানান, “পর্যটক ও পর্যটন ব্যবসায়ীদের মধ্যে সম্পর্ক আরও সুমধুর করার উদ্দেশ্যে এই উদ্যোগ। পর্যটকদের সাফারি খরচ জলদাপাড়াতে খুব বেশি পরিমাণে বৃদ্ধি হয়েছে। আমরা বনদফতরে কাছে এই বিষয়ে আবেদন করেছি যাতে সাফারি ফি কমান হয়।”
Annanya Dey