কালচিনি ব্লকের ভাটপাড়া চা বাগানের বাসিন্দা সুজিতা মাহালি ও জুলি দর্জী। দু’জনের ঘরের অবস্থা ছিল শোচনীয়।ঘরে বসার জায়গাও ছিল না।এই দুই মহিলা তাদের পরিবার নিয়ে জরাজীর্ণ ঘরে বসবাস করত। ঘর বললে ভুল হবে প্লাস্টিক টাঙিয়ে বসবাস করত। এত দুরবস্থা সত্বেও, আশ্চর্যের বিষয় প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার সার্ভে তালিকায় তাদের নাম নেই ।
advertisement
আরও পড়ুন-এ যেন মৃত্যু যন্ত্রণা! সারা শরীর পুড়ে যাচ্ছে, মনে হচ্ছিল আমি মরেই যাব, হঠাৎ কী হল তানজিন তিশার?
আরও পড়ুন-নক্ষত্রপতন! প্রয়াত অস্কার জয়ী বিখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক, অপূরণীয় ক্ষতি চলচ্চিত্র জগতে
কালচিনি বিধায়ক বিশাল লামা এই এলাকায় পরিদর্শনে আসলে এলাকার বাসিন্দারা ও এই দুই পরিবারের সদস্যরা বিধায়কের কাছে আবেদন করেন একটি ঘরের। বিধায়ক আশ্বাস দিয়েছিলেন ঘর তৈরি করে দেবেন। বিধায়ক বিশাল লামা নিজের বেতনের টাকা দিয়ে তিন মাসের মধ্যে এই দুই পরিবারকে পাকা ঘর তৈরি করে দেন পাকা ঘর পেয়ে খুশি সুজিতা মাহালি ও জুলি দর্জী।পুজো করে ঘরে প্রবেশ করেছেন তারা।বিধায়ক বিশাল লামা এসেছিলেন।তিনিও দেখেন ঘরগুলি।
Annanya Dey