আইনি জটিলতা কাটিয়ে দীর্ঘ সাত বছর পর গত এপ্রিল মাসে খুলেছে মধু চা বাগান। ২০১৪ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর পুজোর বোনাস বিবাদের জেরে বাগানটি বন্ধ হয়ে যায়। বছর চারেক আগে বাগানের লিজ বাতিল করে দেওয়া হয় প্রশাসনের তরফে। এরপর থেকে নতুন মালিকের খোঁজ শুরু করে রাজ্য সরকার। টেন্ডার ডাকা হয় রাজ্য সরকারের তরফে। সেই টেন্ডার পান শিলিগুড়ির চা শিল্পপতি শ্যামসুন্দর গোয়েল।
advertisement
আরও পড়ুনঃ 'বিশ্বের বেতাজ বাদশা' রাজার মৃত্যুতে মন ভার মজনুর!
যদিও গত বছর ২৭ ডিসেম্বর বাগানটি খোলার ঘোষনা করে শ্রম দপ্তর। লিজের কাগজ তৈরি না হওয়ায় সেদিন বাগান খোলেনি। অবশেষে এপ্রিল মাসে বাগান খোলায় হাফ ছেড়ে বাঁচেন বাগানের শ্রমিকরা।সেসময় মধু চা বাগানের ফ্যাক্টরি গেটে ফিতে কেটে মধু চা বাগান আনুষ্ঠানিকভাবে ভাবে খুলে দেন রাজ্যের শ্রমমন্ত্রী বেচারাম মান্না। এরপরই মধু বাগানে ফের শ্রমিক আন্দোলনের সুর চড়তে টালমাটাল পরিস্থিতি বাগান কর্তৃপক্ষের।
আরও পড়ুনঃ খারাপ পাম্পসেট! জিৎপুরে সেচের অভাবে মার খাচ্ছে কৃষিকাজ
শ্রমিকদের বোঝানোর চেষ্টা শুরু করেছে বাগান কর্তৃপক্ষ। মধু চা বাগানের ম্যানেজার ওমপ্রকাশ মিশ্রা জানান, শ্রমিকরা কাজ বন্ধ করে আন্দোলনে সামিল হয়েছে শুনেই বিষয়টি দেখতে এসেছেন তিনি।শ্রমিকদের প্রো রেটা নিয়ে বোঝানোর কাজ চলছে। সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। শ্রমিকরা দ্বিগুন পরিশ্রম করলে সে টাকা তাদের দেওয়া হয়।একটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে।মিটিয়ে নেওয়া হবে।
Annanya Dey






