জানা গিয়েছে, কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার এবং জলপাইগুড়ি জেলার বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন প্রায় ৩০০ জন ছাত্রছাত্রীকে স্কুলমুখী করেছেন তিনি। উচ্চশিক্ষা লাভ সহ বিশেষভাবে সক্ষম ৫ জনকে কারিগরি শিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলছেন। তাঁর বঙ্গ গৌরব সন্মানে খুশি খগেনহাট সহ গোটা জেলার মানুষ। প্রত্যন্ত এলাকায় থেকে এমন সম্মান সকলের কাছে গর্বের বলে জানান স্থানীয়রা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ ব্রাউন সুগার পাচারের চেষ্টা করে পুলিশের জালে তিন
লক্ষ্মীকান্ত বাবু বলেন, ‘আমি যে পুরস্কার পাচ্ছি তা শুধু আমার একার নয় গোটা ফালাকাটা ও খগেনহাটের মানুষের পুরস্কার। যারা আমাকে সহযোগিতা করেছেন তাঁদের সকলের কৃতিত্বকে এই পুরস্কার উৎসর্গ করলাম’। তবে তার যাত্রা এখানেই থেমে যাচ্ছে না।অনেক দায়িত্ব বেড়ে গেল তার। বিশেষ চাহিদা সম্পন্নদের আরও কাজ করতে চান তিনি। তারাও সমাজের অঙ্গ তা সকলের কাছে স্পষ্ট করতে চান লক্ষ্মীকান্ত রায়।
আরও পড়ুনঃ এসেছেন নতুন মালিক, তাতেও শ্রমিক আন্দোলন শুরু রায়মাটাং চা বাগানে!
কারণ এই বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের দরকার যত্ন, সহানুভূতি। সর্বপরি স্নেহের স্পর্শ প্রয়োজন তাদের। সকলের মনে একটু হলেও সহানুভূতি জাগানোর কাজ তিনি করতে চান। এছাড়াও মহিলাদের অধিকার, পিছিয়ে পরা জনজাতিদের সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার লড়াই তিনি চালিয়ে যাবেন জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত।
Annanya Dey