তারা জানান, বাগানে বেশ কয়েক বছর হয়ে গিয়েছে প্লানন্টেশন হচ্ছে না, আর আরেকদিকে বাগান কতৃপক্ষের তরফে একের পর এক গাছ কাটা হচ্ছে। বাগানের তরফে কোনো সুযোগ সুবিধাই মেলেনা। এবার শান্তির ঠিকানা থেকেও তাদের উচ্ছেদ করা হবে। চা বাগানের শ্রমিক নেতৃত্বদের তরফে জানা যায় গাছ কাটার পর সেই টাকা যদি শ্রমিকদের স্বার্থে ব্যবহার হয় তাহলে ঠিক আছে। তা নাহলে শ্রমিকদের ক্ষুব্ধ হওয়া স্বাভাবিক। তবে এবিষয়ে এখনও তাদের কাছে কোনো অভিযোগ আসেনি। আসলে তা খতিয়ে দেখা হবে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ জীবিকা হারানোর ভয়ে আতঙ্কিত কালজানি নদী পাড়ের বাসিন্দারা!
যদিও এই বিষয়ে রাধারাণী চা বাগান ম্যানেজার শুভেন্দু সেনগুপ্ত জানান, সকল ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিয়েই গাছ কাটা হচ্ছে। সেখান থেকে প্রাপ্ত টাকা শ্রমিকদের স্বার্থেই ব্যবহৃত হবে। শ্রমিকদের তরফে যে অভিযোগ আনা হচ্ছে বাগানের বিরুদ্ধে তা ভুল। পারিশ্রমিক থেকে কখনও শ্রমিকদের বঞ্চিত রাখে না বাগান কর্তৃপক্ষ। একটি রুগ্ন বাগানে এর থেকে আর বেশি কি আশা করা যায়। শ্রমিকদেরকে বাগানের পক্ষ থেকে আবার বোঝানো হবে।
Annanya Dey