বর্তমানে বাঁশের সাকো দিয়ে প্রতিনিয়ত কয়েকহাজার বাসিন্দাদের পারাপার হতে হয়। সামনেই স্কুলের পরীক্ষা। বাঁশের সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে ভয় পায় পড়ুয়ারা। বাঁশের সাঁকোর হাল বেহাল বলে জানা যায়। এদিক ওদিক দিয়ে বাঁশ বেরিয়ে কঙ্কালসার চেহারা নিয়েছে সেতুটি। সম্প্রতি কিছু পড়ুয়া সেতু পারাপার করছিল,সেসময় এক পড়ুয়ার পা আটকে গিয়েছিল ফাঁকা বাঁশ। হুলস্থুল কাণ্ড বেঁধে যায় এলাকায়। অনেক কষ্টে বের করা সম্ভব হয় পড়ুয়ার পা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পথচারীদের কর প্রদান নিয়ে ক্ষোভের সুর ভুটানে
এই সেতুর কারণে গ্রামে অ্যাম্বুলেন্স ঢুকতে চায় না। এর ফলে কোনও আশঙ্কাজনক রোগীকে সেতু পাড় করাতে অনেক সমস্যার সন্মুখীন হতে হয় এলাকাবাসীদের। এরপর বর্ষাকালে সমস্যা দ্বিগুন রূপ নেয়। রায়ডাক এক নদীতে জল বেড়ে গেলে। এই সেতু ভেসে যায়। গ্রাম পঞ্চায়েতের কাছে পাকা সেতুর দাবি নিয়ে যাওয়া হলেও। কোনও সুরাহা মিলছে না।এর আগেও একবার পথ অবরোধ করা হয়েছিল।
আরও পড়ুনঃ কম্পিউটার শিক্ষকের মহানুভবতা! দুঃস্থদের সেবাতেই আনন্দ তাঁর
তাতেও হুঁশ ফেরেনি প্রশাসনের। এদিনের অবরোধে পড়ুয়াদের সংখ্যা বেশি দেখা যায়। পড়ুয়ারা জানিয়ে দিয়েছে যতদিন দাবি না মানা হবে ততদিন অবরোধ চলবে। স্কুল যেতে গেলে এমনিও সমস্যা পোহাতে হয় তাদের। দেরি করে পৌঁছলে শুনতে হয় অনেক বকাবকি। এবারে এই সমস্যার স্থায়ী সমাধান চায় বিশেষ করে পড়ুয়ারা।
Annanya Dey