জানা যায়, বিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীদের মিডডে মিল খাওয়ার পর ছাত্রছাত্রীদের হাত ধোয়ার জন্য নতুন করে বেসিন তৈরি করার কাজ শুরু হয়। এছাড়াও বিভিন্ন কাজ চলছে বিদ্যালয়ে। কিন্তু রাতের অন্ধকারে কেউবা কারা সেগুলো ভাঙচুর করছে এবং মদের বোতল ভেঙে রাখছে। প্রত্যেকদিন সকালে শিক্ষক শিক্ষিকারা বিদ্যালয়ে আসলে দেখতে পান বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে বিভিন্ন ধরনের কাচের বোতল ভাঙ্গা অবস্থায় পরে থাকে।
advertisement
আরও পড়ুনঃ স্থানীয় আলোকশিল্পীদের লক্ষ্মীলাভ দুর্গাপুজোতে! ভাল বরাতে মন খুশি
সেই ভাঙ্গা কাচের বোতল দিয়ে অনেক ছাত্রছাত্রীদের মাঝে মধ্যেই পা কেটে যায়। পড়ুয়ারা জানায়,রোজ বিদ্যালয়ে এসেই তাদের নজরে আগে পড়ে ভাঙা কাঁচের বোতল। নীচে তাকিয়ে না চললেই হতে পারে দুর্ঘটনা। কেটে যেতে পারে পা। অনেকের পায়ে কাঁচ ঢুকেছে। ক্লাসরুমে ঢোকার আগে পরিস্কার করতে হয় মাঠ। এগুলো আর ভালো লাগছে না তাদের। শুধুমাত্র পড়ুয়া নয়, সমস্যার সন্মুখীন শিক্ষক শিক্ষিকারা। এক মাসের বেশি সময় ধরে চলছে সমস্যা।
আরও পড়ুনঃ কালচিনি অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে দাঁড়ালেন এক চিকিৎসক
প্রতিদিন বেসিন তৈরির জন্য দেওয়াল গাথা হয়। সকালে এসে দেখতে হয় সব ভেঙে আছে। সেসব পরিষ্কার করতে হয়। আবার নতুন করে দেওয়াল তুলতে হয়। বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকা এবং ছাত্র ছাত্রীদেরকে তাতে প্রতিনিয়ত সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। থানায় অভিযোগ হয়েছে এই বিষয়ে।
Annanya Dey