অনেকটা ওই কানা মামার মত চোখে না দেখার মত অবস্থা আর কি। ওই নড়বড়ে ভাঙা সাঁকো পেরিয়েই গ্রামের পড়ুয়া, কৃষক, ব্যবসায়ী সহ সকলকেই যাতায়াত করতে হয়। আর এই যাতায়াতের পথে সাঁকোর ওপরে দুর্ঘটনা হামেশাই ঘটে। মোটর সাইকেল নিয়ে সাঁকো থেকে একেবারে জানের কোলে পরে যাওয়ার ঘটনাও নেহাত কম ঘটেনি। সাঁকো পেরিয়ে পানীয় জল নিতে আসতে হয় খলসীমারির মহিলাদের, বর্ষার সময় সেটা হয়ে দাঁড়ায় ভয়ের ব্যাপার।
advertisement
আরও পড়ুনঃ পুজোর আগে অবৈধ মদ উদ্ধার কালচিনি থেকে
সকালে কোলে করে শিশু দের ভাঙা সাঁকো দিয়ে স্কুলের উদ্দেশ্যে পার করে দেয় অভিভাবকরা। ফের একবার বিকেল হবার আগেই সাঁকোর পাড়ে এসে বসে থাকতে হয় তাদের নিরাপদে ফিরিয়ে নিতে। গ্রামের মানুষদের নিত্য কর্ম হয়ে দাঁড়িয়েছে এই বিষয়টি।
আরও পড়ুনঃ বেড়েই চলেছে হাতির হানা! ধানক্ষেত নষ্ট আলিপুরদুয়ার ২ ব্লকের বাকলা এলাকায়
অভিযোগ, এর আগে তৃণমূলের প্রাক্তন বিধায়ক জেমস কুজুর ওই গ্রামে ২০১৬ র বিধানসভার সময় ভোট চাইতে গিয়ে এই সেতুটি করে দেবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, কিন্তু ভোটে জিতে তিনি আর ওই গ্রাম মুখী হননি। স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান অঞ্জলি বিশ্বাস সরকার বলেন, গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে আমরা প্রতি বছর একটি বাঁশের সাঁকো তৈরি করি, এর বেশি কিছু করতে গেলে ওপর মহলে জানাতে হবে।
Annanya Dey