ভারসাম্য বজায় রাখতে পরিবেশ থেকে হারিয়ে যাওয়া শকুন প্রজননের উদ্যোগ গ্রহণ করে বোম্বে নাচারাল হিস্ট্রি সোসাইটি। এরপরেই বক্সা বনদফতরের রাজাভাতখাওয়ার জঙ্গলে শকুন প্রজননের প্রকল্প চালু করা হয়। রাজাভাতখাওয়া শকুন প্রজনন কেন্দ্র থেকে ২০১৯ সালে প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে আকাশে কলার আইডি (PTT) লাগিয়ে শকুন মুক্ত করা হয়। এরপর তাদের গতিবিধির উপর নজর রাখে বনদফতর। সেই পরীক্ষা সফল হওয়ায় এই নিয়ে চতুর্থ দফায় মোট ৩১ টি হোয়াইট ব্যাক এবং ৫০ টি হিমালয়ান গ্রিফন শকুন উন্মুক্ত আকাশে মুক্ত করল বনদফতর।
advertisement
আরও পড়ুন: জমছে লাশের স্তূপ! তুরস্ক, সিরিয়া যেন মৃত্যুপুরী, মৃতের সংখ্যা ২১,০০০ পার
বক্সা বনদফতরের ডিএফডি প্রবীণ কাসওয়ান জানান, "শকুন পরিবেশের ভারসাম্য বজায় রাখতে অন্যতম ভূমিকা পালন করে।প্রজনন কেন্দ্র থেকে ধাপে ধাপে এই কারণে শকুন ছাড়া হচ্ছে।প্রতিটি শকুনকে কলার আইডি পরানো হয়েছে।"
অনন্যা দে