Exhaust Fan: বর্ষাকালে বাথরুমে এগজস্ট ফ্যান থাকলে কী হয় জানেন? চমকে যাবেন

Last Updated:
Exhaust Fan: বর্ষায়, যতক্ষণ বৃষ্টি হয়, ততক্ষণই শীতল আবহাওয়া থাকে। অন্য সময় আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বাড়তে থাকে। এমনকী সদ্য স্নান করে বেরোলেও মনে হয় ত্বকে একটা চটচটে ভাব রয়ে গিয়েছে।
1/5
প্রচণ্ড দাবদাহের পর অবশেষে বর্ষা এসেছে। সারা দেশেই শুরু হয়েছে স্বস্তির বৃষ্টি। এই মরশুমে প্রচণ্ড গরম থেকে খানিকটা অন্তত শান্তি পাওয়া গিয়েছে বটে। তবে, বাতাসে বাড়তে থাকা আর্দ্রতার ফলে অস্বস্তি রয়েই গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই ঘরে এসি বা কুলার চালিয়ে রাখেন। ফ্যানও চলে সব সময়। অনেকে ব্যবহার করেন ডি-হিউমিডিফায়ার। কিন্তু, আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি পিছন ছাড়ে না স্নানাগারেও। photo source collected
প্রচণ্ড দাবদাহের পর অবশেষে বর্ষা এসেছে। সারা দেশেই শুরু হয়েছে স্বস্তির বৃষ্টি। এই মরশুমে প্রচণ্ড গরম থেকে খানিকটা অন্তত শান্তি পাওয়া গিয়েছে বটে। তবে, বাতাসে বাড়তে থাকা আর্দ্রতার ফলে অস্বস্তি রয়েই গিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে অনেকেই ঘরে এসি বা কুলার চালিয়ে রাখেন। ফ্যানও চলে সব সময়। অনেকে ব্যবহার করেন ডি-হিউমিডিফায়ার। কিন্তু, আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি পিছন ছাড়ে না স্নানাগারেও। photo source collected
advertisement
2/5
বর্ষায়, যতক্ষণ বৃষ্টি হয়, ততক্ষণই শীতল আবহাওয়া থাকে। অন্য সময় আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বাড়তে থাকে। এমনকী সদ্য স্নান করে বেরোলেও মনে হয় ত্বকে একটা চটচটে ভাব রয়ে গিয়েছে। বর্ষাকালে এমন আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে একটি পরিচিত যন্ত্র। স্নানগারে একটি এগজস্ট ফ্যান ইনস্টল করে নেওয়া যেতে পারে। তাতেই অনেকটা স্বস্তি পাওয়া যাবে।photo source collected
বর্ষায়, যতক্ষণ বৃষ্টি হয়, ততক্ষণই শীতল আবহাওয়া থাকে। অন্য সময় আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বাড়তে থাকে। এমনকী সদ্য স্নান করে বেরোলেও মনে হয় ত্বকে একটা চটচটে ভাব রয়ে গিয়েছে। বর্ষাকালে এমন আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করতে পারে একটি পরিচিত যন্ত্র। স্নানগারে একটি এগজস্ট ফ্যান ইনস্টল করে নেওয়া যেতে পারে। তাতেই অনেকটা স্বস্তি পাওয়া যাবে।photo source collected
advertisement
3/5
Luminous-এর মতো নামী সংস্থা থেকে মাত্র এক হাজার টাকায় অনলাইনে কিনে নেওয়া যেতে পারে এগজস্ট ফ্যান। তবে এটা সব সময় মনে রাখতে হবে, স্নানাগারে লাগানো এগজস্ট ফ্যান কোনও ভাবেই এসি বা ডি-হিউমিডিফায়ারের মতো আর্দ্রতা পুরোপুরি দূর করে না। তবে অনেকটা উপশম করতে পারে।photo source collected
Luminous-এর মতো নামী সংস্থা থেকে মাত্র এক হাজার টাকায় অনলাইনে কিনে নেওয়া যেতে পারে এগজস্ট ফ্যান। তবে এটা সব সময় মনে রাখতে হবে, স্নানাগারে লাগানো এগজস্ট ফ্যান কোনও ভাবেই এসি বা ডি-হিউমিডিফায়ারের মতো আর্দ্রতা পুরোপুরি দূর করে না। তবে অনেকটা উপশম করতে পারে।photo source collected
advertisement
4/5
তবে স্নানাগারে এগজস্ট ফ্যান লাগানোর অন্য প্রয়োজনীয়তাও রয়েছে। সাধারণত বেশির ভাগ বাড়িতেই স্নানাগারে এগজস্ট ফ্যান লাগানো হয় দুর্গন্ধ দূর করার জন্য। আসলে এই পাখা স্নানাগারের ভিতরের হাওয়া বাইরে টেনে বের করে দিতে পারে। তার ফলে যেমন দুর্গন্ধ দূর হয়ে যায়। তেমনই আর্দ্রতা থেকেও খানিকটা মুক্তি পাওয়া যায়।photo source collected
তবে স্নানাগারে এগজস্ট ফ্যান লাগানোর অন্য প্রয়োজনীয়তাও রয়েছে। সাধারণত বেশির ভাগ বাড়িতেই স্নানাগারে এগজস্ট ফ্যান লাগানো হয় দুর্গন্ধ দূর করার জন্য। আসলে এই পাখা স্নানাগারের ভিতরের হাওয়া বাইরে টেনে বের করে দিতে পারে। তার ফলে যেমন দুর্গন্ধ দূর হয়ে যায়। তেমনই আর্দ্রতা থেকেও খানিকটা মুক্তি পাওয়া যায়।photo source collected
advertisement
5/5
তবে শুধু এগজস্ট ফ্যান লাগালেই চলবে না, স্নানাগার শুকনো রাখাও জরুরি। না হলে ছত্রাক সংক্রমণের আশঙ্কাও থেকে যায়। স্নানাগারে আরও একটু আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করতে চাইলে, এগজস্ট ফ্যানের সঙ্গে সঙ্গেই একটি ছোট সিলিং ফ্যান ইনস্টল করে নেওয়া যেতে পারে। এর ফলে একদিকে যেমন আর্দ্রতা বেরিয়ে যাবে। তেমনি ফ্যানের ঠান্ডা বাতাসও পাওয়া যাবে।photo source collected
তবে শুধু এগজস্ট ফ্যান লাগালেই চলবে না, স্নানাগার শুকনো রাখাও জরুরি। না হলে ছত্রাক সংক্রমণের আশঙ্কাও থেকে যায়। স্নানাগারে আরও একটু আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করতে চাইলে, এগজস্ট ফ্যানের সঙ্গে সঙ্গেই একটি ছোট সিলিং ফ্যান ইনস্টল করে নেওয়া যেতে পারে। এর ফলে একদিকে যেমন আর্দ্রতা বেরিয়ে যাবে। তেমনি ফ্যানের ঠান্ডা বাতাসও পাওয়া যাবে।photo source collected
advertisement
advertisement
advertisement