নাইলন ফেন্সিংয়ে আটকেও আটকাচ্ছে না! শেষে সুন্দরবনে বসল এই বোর্ড

Last Updated:
নাইলন নেট ফেন্সিং আসলে বাঘের কাছে এক মনস্তাত্বিক বাধা। এদিকে জঙ্গলে অননুমোদিত প্রবেশ রোধে ওয়ার্নিং বোর্ডও বন দফতরের পক্ষ থেকে মানুষের উদ্দেশ্যে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে
1/6
সুন্দরবন মানেই জলে কুমির ডাঙায় বাঘ। পৃথিবীর বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ অরণ্য সুন্দরবন। দূর দূরান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসে সুন্দরবনের মনোরম পরিবেশ দেখতে।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
2/6
সুন্দরবনে মূলত মৎস্যজীবীদের বাস। তাঁদের জীবিকা জঙ্গলে মধু সংগ্রহ করা ও নদীতে মাছ, কাঁকড়া ধরা। এই মাছ-কাঁকড়া ধরতে গিয়ে প্রতিবছরই মৎস্যজীবীদের বাঘের শিকার হয়ে মৃত্যুবরণ করতে হয়।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
3/6
যদিও বন দফতরের তরফ থেকে কোর এরিয়াগুলি, অর্থাৎ যেখান থেকে সুন্দরবনের রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার বেরিয়ে এসে গ্রামে ঢুকে পড়তে পারে, সেই সমস্ত এলাকাগুলি নাইলনের নেট দিয়ে ঘিরে দেওয়া হয়েছে।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
4/6
নাইলন নেট ফেন্সিং আসলে বাঘের কাছে এক মনস্তাত্বিক বাধা। এদিকে জঙ্গলে অননুমোদিত প্রবেশ রোধে ওয়ার্নিং বোর্ডও বন দফতরের পক্ষ থেকে মানুষের উদ্দেশ্যে ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
5/6
বর্তমানে জঙ্গলের এসটিআর অংশে লাল বোর্ড দেখা যায়। ডিভিশনাল ফরেস্টে এমন হলুদ নির্দেশনামা চোখে পড়ে। গ্রাম লাগোয়া জঙ্গল, অর্থাৎ গ্রাম - ফরেস্ট ইন্টারফেসের উল্টোদিকের স্থানীয়রা একেক অংশে দৈনিক বা নিত্য প্রয়োজনীয় কাজে প্রবেশ করে থাকেন।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
6/6
স্থানীয় জঙ্গলে মৎস্যজীবীদের জন্য তো বটেই, তার পাশাপাশি সুন্দরবনে ভ্রমণের নৌকা, বিশেষত স্থানীয়দের নিয়ে জলে নামা নৌকাদের জন্য এই ওয়ার্নিং বোর্ড মনে করিয়ে দেয় এই অসাধারণ সুন্দর জঙ্গলে জঙ্গলভূমি থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখা অনেকটাই জরুরি বিষয়।[ছবি ও তথ্য: সুমন সাহা]
advertisement
advertisement
advertisement