East Bardhaman News: একবার এলে যেতে ইচ্ছা করবে না! বর্ধমানে শুরু বাউল ফকিরি মেলা, গান-বাজনার সঙ্গেই রয়েছে আরও একাধিক আকর্ষণ

Last Updated:
East Bardhaman News: ক্রমাগত জনপ্রিয়তা অর্জনকারী এই উৎসব এবার ১৫ তম বর্ষে পদার্পণ করল। ২০১০ সালে নদিয়ার করিমপুর ব্লকের গোরভাঙা গ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করে এই বাউল ফকিরি মেলা বর্তমানে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেছে।
1/6
বননবগ্রাম বাউল আশ্রমে শুরু হল বার্ষিক বাউল ফকিরি মেলা। এ যেন সুর-সাধনার ১৫ বছরের মহোৎসব। প্রবেশ সম্পূর্ণ অবাধ, তাই যে কেউ অংশ নিতে পারেন। পূর্ব বর্ধমান জেলার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে এই মেলা এখন অন্যতম আকর্ষণ। (ছবি ও তথ্যঃ বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
বননবগ্রাম বাউল আশ্রমে শুরু হল বার্ষিক বাউল ফকিরি মেলা। এ যেন সুর-সাধনার ১৫ বছরের মহোৎসব। প্রবেশ সম্পূর্ণ অবাধ, তাই যে কেউ অংশ নিতে পারেন। পূর্ব বর্ধমান জেলার সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলে এই মেলা এখন অন্যতম আকর্ষণ। (ছবি ও তথ্যঃ বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
2/6
গুসকরার কাছে শান্ত নির্জন বননবগ্রাম বাউল আশ্রমে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে বহুল প্রতীক্ষিত এই বাউল ফকিরি মেলার সূচনা হয়েছে। ক্রমাগত জনপ্রিয়তা অর্জনকারী এই উৎসব এবার ১৫ তম বর্ষে পদার্পণ করল। ২০১০ সালে নদিয়ার করিমপুর ব্লকের গোরভাঙা গ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করে মেলাটি বর্তমানে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেছে।
গুসকরার কাছে শান্ত নির্জন বননবগ্রাম বাউল আশ্রমে এক স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার উদ্যোগে বহুল প্রতীক্ষিত এই বাউল ফকিরি মেলার সূচনা হয়েছে। ক্রমাগত জনপ্রিয়তা অর্জনকারী এই উৎসব এবার ১৫ তম বর্ষে পদার্পণ করল। ২০১০ সালে নদিয়ার করিমপুর ব্লকের গোরভাঙা গ্রাম থেকে যাত্রা শুরু করে মেলাটি বর্তমানে আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেছে।
advertisement
3/6
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিস্তৃত হয়ে বননবগ্রাম বাউল আশ্রমই এখন এই আন্তর্জাতিক বাউল উৎসবের স্থায়ী ঠিকানা। এই বছর ২১ থেকে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতিবারের মতো এবারও প্রভাতী গানে প্রথম দিনের সকাল শুরু হয়। মালয় শীতল হাওয়ায় সুরের ঢেউ উঠতেই আশ্রম চত্বর প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বিস্তৃত হয়ে বননবগ্রাম বাউল আশ্রমই এখন এই আন্তর্জাতিক বাউল উৎসবের স্থায়ী ঠিকানা। এই বছর ২১ থেকে ২৩ নভেম্বর পর্যন্ত মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। প্রতিবারের মতো এবারও প্রভাতী গানে প্রথম দিনের সকাল শুরু হয়। মালয় শীতল হাওয়ায় সুরের ঢেউ উঠতেই আশ্রম চত্বর প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।
advertisement
4/6
শিল্পীরা গান গাইতে গাইতে আশ্রম ও আশেপাশের গ্রাম ঘুরে বেড়ান, যেন সুরের মাধ্যমে মানুষকে আহ্বান করেন বাউল ভাবধারার পথে। দুপুরে আখড়ায় শুরু হয় গোষ্ঠগান, বাউল পরিবেশনা, কথকতা এবং নানা ধারার লোকসঙ্গীত। আখড়া থেকে আশ্রম চত্বর পর্যন্ত বাউল-পথের আনন্দে ভরে ওঠে পুরো পরিবেশ।
শিল্পীরা গান গাইতে গাইতে আশ্রম ও আশেপাশের গ্রাম ঘুরে বেড়ান, যেন সুরের মাধ্যমে মানুষকে আহ্বান করেন বাউল ভাবধারার পথে। দুপুরে আখড়ায় শুরু হয় গোষ্ঠগান, বাউল পরিবেশনা, কথকতা এবং নানা ধারার লোকসঙ্গীত। আখড়া থেকে আশ্রম চত্বর পর্যন্ত বাউল-পথের আনন্দে ভরে ওঠে পুরো পরিবেশ।
advertisement
5/6
দুপুর আড়াইটে নাগাদ মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী ও বিশ্ববন্দিত তবলাবাদক পণ্ডিত তন্ময় বোস। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বাউল আখড়ার গুরু, সংগীতশিল্পী, গবেষক, স্থানীয় শিল্পী এবং সংস্কৃতিপ্রেমীরা। এবারের মেলার অন্যতম আকর্ষণ স্থানীয় মহিলাদের তৈরি কাঁথার প্রদর্শনী, যা দর্শকদের নজর কাড়ছে।
দুপুর আড়াইটে নাগাদ মেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী ও বিশ্ববন্দিত তবলাবাদক পণ্ডিত তন্ময় বোস। তাঁর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বিভিন্ন বাউল আখড়ার গুরু, সংগীতশিল্পী, গবেষক, স্থানীয় শিল্পী এবং সংস্কৃতিপ্রেমীরা। এবারের মেলার অন্যতম আকর্ষণ স্থানীয় মহিলাদের তৈরি কাঁথার প্রদর্শনী, যা দর্শকদের নজর কাড়ছে।
advertisement
6/6
বীরভূম, বর্ধমান ও নদিয়ার কাঁথা সংস্কৃতিকে তুলে ধরছে এই বিশেষ স্টল। পাশাপাশি রয়েছে আদিবাসী সমাজের ঐতিহ্যবাহী পুতুলনৃত্য ‘চদর বদর’, যা ধীরে ধীরে হারিয়ে যেতে বসেছে। দর্শকদের কাছে এই পরিবেশনা বিশেষ আকর্ষণ হয়ে উঠেছে। ২৩ নভেম্বর মিলন উৎসবের মাধ্যমে এই বছরের বাউল ফকিরি মেলার সমাপ্তি ঘটবে। (ছবি ও তথ্যঃ বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
বীরভূম, বর্ধমান ও নদিয়ার কাঁথা সংস্কৃতিকে তুলে ধরছে এই বিশেষ স্টল। পাশাপাশি রয়েছে আদিবাসী সমাজের ঐতিহ্যবাহী পুতুলনৃত্য ‘চদর বদর’, যা ধীরে ধীরে হারিয়ে যেতে বসেছে। দর্শকদের কাছে এই পরিবেশনা বিশেষ আকর্ষণ হয়ে উঠেছে। ২৩ নভেম্বর মিলন উৎসবের মাধ্যমে এই বছরের বাউল ফকিরি মেলার সমাপ্তি ঘটবে। (ছবি ও তথ্যঃ বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
advertisement
advertisement
advertisement