Digha Jagannath Temple: দিঘায় জগন্নাথ দর্শনে বাড়ছে ভিড়, খুবই কম খরচে আরও সহজে পৌঁছে যান, কীভাবে জানুন

Last Updated:
Digha Jagannath Temple: দিঘার জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের পর থেকেই এশিয়ার এই জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকত কেন্দ্র পরিণত হয়েছে ‘নতুন পুরী’-তে। পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর তো বটেই, দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে হাজার হাজার মানুষ রোজ ভিড় করছেন দিঘায়।
1/6
*গত কয়েকমাসে দিঘার ছবি পুরোপুরি পাল্টে গিয়েছে। রাজ্যের অন্যতম বহুল চর্চিত প্রকল্প, দিঘার জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের পর থেকেই এশিয়ার এই জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকত কেন্দ্র পরিণত হয়েছে ‘নতুন পুরী’-তে। পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর তো বটেই, দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে হাজার হাজার মানুষ রোজ ভিড় করছেন দিঘায়। এমনকি ভিড় বাড়ছে ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বর্ধমান, নদিয়া ছাড়িয়ে উত্তরবঙ্গের দিক থেকেও। জগন্নাথ দর্শনের পাশাপাশি অনেকে দিঘায় থেকে দু'দিনের ছুটি কাটিয়ে ফিরছেন নিজেদের জায়গায়। এই অতিরিক্ত ভিড়ে অনেক ক্ষেত্রেই সমস্যায় পড়েছেন উত্তরবঙ্গ থেকে আগত পর্যটকরা।
*গত কয়েকমাসে দিঘার ছবি পুরোপুরি পাল্টে গিয়েছে। রাজ্যের অন্যতম বহুল চর্চিত প্রকল্প, দিঘার জগন্নাথ মন্দির উদ্বোধনের পর থেকেই এশিয়ার এই জনপ্রিয় সমুদ্র সৈকত কেন্দ্র পরিণত হয়েছে ‘নতুন পুরী’-তে। পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর তো বটেই, দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলা থেকে হাজার হাজার মানুষ রোজ ভিড় করছেন দিঘায়। এমনকি ভিড় বাড়ছে ঝাড়গ্রাম, বাঁকুড়া, বর্ধমান, নদিয়া ছাড়িয়ে উত্তরবঙ্গের দিক থেকেও। জগন্নাথ দর্শনের পাশাপাশি অনেকে দিঘায় থেকে দু'দিনের ছুটি কাটিয়ে ফিরছেন নিজেদের জায়গায়। এই অতিরিক্ত ভিড়ে অনেক ক্ষেত্রেই সমস্যায় পড়েছেন উত্তরবঙ্গ থেকে আগত পর্যটকরা।
advertisement
2/6
বিশেষ করে বালুরঘাট, গঙ্গারামপুর, মালদা, বুনিয়াদপুর প্রভৃতি উত্তরবঙ্গের শহর থেকে দিঘা পর্যন্ত সরাসরি কোনো বাস না থাকায় চরম অসুবিধার মধ্যে পড়তে হচ্ছিল যাত্রীদের। অধিকাংশ সময় কলকাতা হয়ে আসতে হত, যার জন্য সময় ও অর্থ দুই-ই নষ্ট হতো। নির্দিষ্ট ট্রেনের অভাব, দীর্ঘ যাত্রাপথ এবং পর্যাপ্ত সংযোগ না থাকায় পর্যটকদের একাংশ দিঘার পরিবর্তে অন্য সমুদ্র সৈকতের দিকেই ঝুঁকছিল। এই সমস্যার কথা মাথায় রেখেই অবশেষে সরকারী হস্তক্ষেপে এক নতুন দিশা দেখা গেল পরিবহণ ক্ষেত্রে।
বিশেষ করে বালুরঘাট, গঙ্গারামপুর, মালদা, বুনিয়াদপুর প্রভৃতি উত্তরবঙ্গের শহর থেকে দিঘা পর্যন্ত সরাসরি কোনো বাস না থাকায় চরম অসুবিধার মধ্যে পড়তে হচ্ছিল যাত্রীদের। অধিকাংশ সময় কলকাতা হয়ে আসতে হত, যার জন্য সময় ও অর্থ দুই-ই নষ্ট হতো। নির্দিষ্ট ট্রেনের অভাব, দীর্ঘ যাত্রাপথ এবং পর্যাপ্ত সংযোগ না থাকায় পর্যটকদের একাংশ দিঘার পরিবর্তে অন্য সমুদ্র সৈকতের দিকেই ঝুঁকছিল। এই সমস্যার কথা মাথায় রেখেই অবশেষে সরকারী হস্তক্ষেপে এক নতুন দিশা দেখা গেল পরিবহণ ক্ষেত্রে।
advertisement
3/6
*উত্তরবঙ্গবাসীর দাবিকে গুরুত্ব দিয়ে এবার উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ নিগমের পক্ষ থেকে চালু করা হল বালুরঘাট–দিঘা সরাসরি বাস পরিষেবা। দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র দিঘাকে আরও সহজলভ্য করে তোলার লক্ষ্যে এই বাস চলাচল শুরু হয়েছে। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, সপ্তাহে নির্দিষ্ট দিনে চলবে এই এসি ভলভো বাস, যাতে দীর্ঘপথ পাড়ি দেওয়া যাত্রীরা আরাম ও নিরাপত্তা দুই-ই পান।
*উত্তরবঙ্গবাসীর দাবিকে গুরুত্ব দিয়ে এবার উত্তরবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ নিগমের পক্ষ থেকে চালু করা হল বালুরঘাট–দিঘা সরাসরি বাস পরিষেবা। দক্ষিণবঙ্গের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র দিঘাকে আরও সহজলভ্য করে তোলার লক্ষ্যে এই বাস চলাচল শুরু হয়েছে। সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, সপ্তাহে নির্দিষ্ট দিনে চলবে এই এসি ভলভো বাস, যাতে দীর্ঘপথ পাড়ি দেওয়া যাত্রীরা আরাম ও নিরাপত্তা দুই-ই পান।
advertisement
4/6
*পর্যটকদের সুবিধার্থে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী সপ্তাহে দু'দিন, মঙ্গলবার ও শনিবার সন্ধ্যা ৬:৫০ মিনিটে বালুরঘাট থেকে বাস ছাড়বে, আর বুধবার ও রবিবার দুপুর ২টোর সময় দিঘা থেকে ছাড়বে বাস। ৪৫ আসনের এই বাসে থাকবে এসি, কম্বল, পাণীয় জল এবং আরামদায়ক সিটিং ব্যবস্থাও। যাত্রাপথে পড়বে গঙ্গারামপুর, বুনিয়াদপুর, মালদা, কৃষ্ণনগর ও কলকাতা। ফলে শুধুমাত্র বালুরঘাট নয়, পথের বিভিন্ন জেলার যাত্রীরাও এই পরিষেবার সুবিধা নিতে পারবেন।
*পর্যটকদের সুবিধার্থে নির্ধারিত সময় অনুযায়ী সপ্তাহে দু'দিন, মঙ্গলবার ও শনিবার সন্ধ্যা ৬:৫০ মিনিটে বালুরঘাট থেকে বাস ছাড়বে, আর বুধবার ও রবিবার দুপুর ২টোর সময় দিঘা থেকে ছাড়বে বাস। ৪৫ আসনের এই বাসে থাকবে এসি, কম্বল, পাণীয় জল এবং আরামদায়ক সিটিং ব্যবস্থাও। যাত্রাপথে পড়বে গঙ্গারামপুর, বুনিয়াদপুর, মালদা, কৃষ্ণনগর ও কলকাতা। ফলে শুধুমাত্র বালুরঘাট নয়, পথের বিভিন্ন জেলার যাত্রীরাও এই পরিষেবার সুবিধা নিতে পারবেন।
advertisement
5/6
*বাসটির আসল ভাড়া ১৫৬০ টাকা হলেও, প্রাথমিকভাবে ছাড় দিয়ে ভাড়া ৯৬০ টাকা ভাড়া রাখা হয়েছে। এত দীর্ঘ যাত্রাপথে এত সাশ্রয়ী ভাড়ায় এসি ভলভো বাস পরিষেবা সত্যিই এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। দিঘার হোটেল ব্যবসায়ী, দোকানদার, টোটো চালক থেকে শুরু করে সব পর্যটন নির্ভর মানুষের কাছে এটি যেন এক নতুন দিগন্ত। উত্তরবঙ্গ থেকে সরাসরি পর্যটক আসার এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে দিঘার অর্থনীতি আরও চাঙ্গা হবে বলেই মনে করছেন অনেকে।
*বাসটির আসল ভাড়া ১৫৬০ টাকা হলেও, প্রাথমিকভাবে ছাড় দিয়ে ভাড়া ৯৬০ টাকা ভাড়া রাখা হয়েছে। এত দীর্ঘ যাত্রাপথে এত সাশ্রয়ী ভাড়ায় এসি ভলভো বাস পরিষেবা সত্যিই এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ। দিঘার হোটেল ব্যবসায়ী, দোকানদার, টোটো চালক থেকে শুরু করে সব পর্যটন নির্ভর মানুষের কাছে এটি যেন এক নতুন দিগন্ত। উত্তরবঙ্গ থেকে সরাসরি পর্যটক আসার এই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে দিঘার অর্থনীতি আরও চাঙ্গা হবে বলেই মনে করছেন অনেকে।
advertisement
6/6
*দিঘা-শংকরপুর হোটেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুশান্ত পাত্র বলেন, “উত্তরবঙ্গের মানুষের কাছে দিঘা অনেকদিন ধরেই আকর্ষণীয় ছিল, কিন্তু যোগাযোগ ছিল একটা বড় বাধা। এখন এই বাস পরিষেবা চালু হওয়ায় সেই বাধা ভেঙে যাচ্ছে। এটা শুধু পর্যটক বাড়াবে না, বরং দিঘার ব্যবসা ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেও নতুন সম্ভাবনার পথ খুলে দেবে। সরকারের এই পদক্ষেপ সত্যিই প্রশংসনীয়।”
*দিঘা-শংকরপুর হোটেল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুশান্ত পাত্র বলেন, “উত্তরবঙ্গের মানুষের কাছে দিঘা অনেকদিন ধরেই আকর্ষণীয় ছিল, কিন্তু যোগাযোগ ছিল একটা বড় বাধা। এখন এই বাস পরিষেবা চালু হওয়ায় সেই বাধা ভেঙে যাচ্ছে। এটা শুধু পর্যটক বাড়াবে না, বরং দিঘার ব্যবসা ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রেও নতুন সম্ভাবনার পথ খুলে দেবে। সরকারের এই পদক্ষেপ সত্যিই প্রশংসনীয়।”
advertisement
advertisement
advertisement