West Bengal news: ৭৮ বছর বয়সে উমলিং লা পাস জয় বারাসাতের সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের, ছেলের হাত ধরেই স্বপ্নপূরণ

Last Updated:
West Bengal news: ৭৮ বছর বয়সে উমলিং লা পাস জয় বারাসাতের সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের। যে বয়সে সাধারণ মানুষ অবসর জীবন কাটান টেলিভিশনের সামনে, নাতি নাতনির সঙ্গে গল্প গুজবে, সেই বয়সে দুঃসাহসিক অভিযানে নেমে সফল বারাসাতের এই প্রবীণা।
1/6
উত্তর ২৪ পরগনা, রুদ্র নারায়ণ রায়: ৭৮ বছর বয়সে উমলিং লা পাস জয় বারাসাতের সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের। যে বয়সে সাধারণ মানুষ অবসর জীবন কাটান টেলিভিশনের সামনে, নাতি নাতনির সঙ্গে গল্প গুজবে, সেই বয়সে দুঃসাহসিক অভিযানে নেমে সফল বারাসাতের এই প্রবীণা।
উত্তর ২৪ পরগনা, রুদ্র নারায়ণ রায়: ৭৮ বছর বয়সে উমলিং লা পাস জয় বারাসাতের সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের। যে বয়সে সাধারণ মানুষ অবসর জীবন কাটান টেলিভিশনের সামনে, নাতি নাতনির সঙ্গে গল্প গুজবে, সেই বয়সে দুঃসাহসিক অভিযানে নেমে সফল বারাসাতের এই প্রবীণা।
advertisement
2/6
সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের বয়স ৭৮ বছর। উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের মতো শারীরিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও ছেলের হাত ধরে পা রাখেন পৃথিবীর সর্বোচ্চ মোটরচালিত রাস্তা উমলিং লা পাসে- যার উচ্চতা প্রায় ১৯,০২৪ ফুট
সন্ধ্যা মুখোপাধ্যায়ের বয়স ৭৮ বছর। উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিসের মতো শারীরিক সমস্যা থাকা সত্ত্বেও ছেলের হাত ধরে পা রাখেন পৃথিবীর সর্বোচ্চ মোটরচালিত রাস্তা উমলিং লা পাসে- যার উচ্চতা প্রায় ১৯,০২৪ ফুট
advertisement
3/6
পুত্র ধৃতিমান মুখোপাধ্যায় একাধারে স্বনামধন্য ওয়াইল্ডলাইফ ফোটোগ্রাফার। আর তাই ছেলের হাত ধরেই মানসিক শক্তি যুগিয়ে, শারীরিক অসুস্থতা সত্ত্বেও জীবনকে ভালোবাসা ও নতুন কিছু দেখার আগ্রহেই এই পথ চলা বলে জানান
পুত্র ধৃতিমান মুখোপাধ্যায় একাধারে স্বনামধন্য ওয়াইল্ডলাইফ ফোটোগ্রাফার। আর তাই ছেলের হাত ধরেই মানসিক শক্তি যুগিয়ে, শারীরিক অসুস্থতা সত্ত্বেও জীবনকে ভালোবাসা ও নতুন কিছু দেখার আগ্রহেই এই পথ চলা বলে জানান
advertisement
4/6
চলতি বছরেই দেশের একমাত্র জাগ্রত আগ্নেয়গিরি ব্যারেন আইল্যান্ডে গিয়ে স্নোরকেলিং করেছিলেন তিনি—তাও শাড়ি পরে! এবার লাদাখের দুর্গম উমলিং লা পাস জয় করে যেন নতুন রেকর্ড গড়লেন
চলতি বছরেই দেশের একমাত্র জাগ্রত আগ্নেয়গিরি ব্যারেন আইল্যান্ডে গিয়ে স্নোরকেলিং করেছিলেন তিনি—তাও শাড়ি পরে! এবার লাদাখের দুর্গম উমলিং লা পাস জয় করে যেন নতুন রেকর্ড গড়লেন
advertisement
5/6
উমলিং লা পাস, লাদাখের দেমচক গ্রামের কাছে অবস্থিত, যা বর্তমানে পৃথিবীর সর্বোচ্চ মোটরচালিত রাস্তা- বলিভিয়ার ভলক্যানো রোডকেও ছাড়িয়ে গেছে। মাইনাস দশ থেকে দুই ডিগ্রির মধ্যে তাপমাত্রা, তবুও হাসিমুখে হাত নাড়িয়ে ছবি তুলেছেন সন্ধ্যা দেবী। সেই ছবি সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হতেই নেটিজেনরা প্রশংসা করে বলছেন- জিও কাকিমা
উমলিং লা পাস, লাদাখের দেমচক গ্রামের কাছে অবস্থিত, যা বর্তমানে পৃথিবীর সর্বোচ্চ মোটরচালিত রাস্তা- বলিভিয়ার ভলক্যানো রোডকেও ছাড়িয়ে গেছে। মাইনাস দশ থেকে দুই ডিগ্রির মধ্যে তাপমাত্রা, তবুও হাসিমুখে হাত নাড়িয়ে ছবি তুলেছেন সন্ধ্যা দেবী। সেই ছবি সমাজমাধ্যমে ভাইরাল হতেই নেটিজেনরা প্রশংসা করে বলছেন- জিও কাকিমা
advertisement
6/6
সন্ধ্যা দেবী সহ মুখোপাধ্যায় পরিবার বারাসাতের বাসিন্দা। প্রয়াত স্বামী সাধন মুখোপাধ্যায় ছিলেন রাজ্য সরকারি কর্মী। ছোটবেলা থেকেই ছেলে ধৃতিমান ও তাঁর দুই বোনকে জীবনে নিজেদের দেখা স্বপ্নের পেছনে দৌড়ানোর কথাই শিখিয়েছিলেন মা। আজ সেই পারিবারিক দর্শনেরই যেন বাস্তব প্রতিফলন- যেখানে মা-ছেলে একসঙ্গে ছুঁয়ে ফেললেন পৃথিবীর আকাশছোঁয়া এই চূড়া
সন্ধ্যা দেবী সহ মুখোপাধ্যায় পরিবার বারাসাতের বাসিন্দা। প্রয়াত স্বামী সাধন মুখোপাধ্যায় ছিলেন রাজ্য সরকারি কর্মী। ছোটবেলা থেকেই ছেলে ধৃতিমান ও তাঁর দুই বোনকে জীবনে নিজেদের দেখা স্বপ্নের পেছনে দৌড়ানোর কথাই শিখিয়েছিলেন মা। আজ সেই পারিবারিক দর্শনেরই যেন বাস্তব প্রতিফলন- যেখানে মা-ছেলে একসঙ্গে ছুঁয়ে ফেললেন পৃথিবীর আকাশছোঁয়া এই চূড়া
advertisement
advertisement
advertisement