এ কী...! গম রঙা এই সাপ 'স্ত্রী' না 'পুরুষ'? নাকি সাপই নয়! বিরল 'সরীসৃপ' ঘিরে আতঙ্ক, দেখলে শিউরে উঠবেন!

Last Updated:
Snake: একটি বিরল সাপ ছত্রপতি সাম্ভাজীনগর জেলার সিলোডে পাওয়া গেছে। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণবিদ ডঃ সন্তোষ পাটিল এই সাপটির বৈশিষ্ট্য এবং এর বিরলতা সম্পর্কে তথ্য দিয়েছেন।
1/7
সাপ না কী এটা? শোরগোল পড়ে গেল দেখে। আতঙ্ক চারপাশে। স্ত্রী সাপই কি এরকম দেখতে হয়? চলছে চর্চা। এমনই একটি বিরল প্রজাতির সাপ সিলোড, ছত্রপতি সাম্ভাজীনগর জেলায় সম্প্রতি দেখা গিয়েছে। কী বলছেন সর্প বিশারদ?
সাপ না কী এটা? শোরগোল পড়ে গেল দেখে। আতঙ্ক চারপাশে। স্ত্রী সাপই কি এরকম দেখতে হয়? চলছে চর্চা। এমনই একটি বিরল প্রজাতির সাপ সিলোড, ছত্রপতি সাম্ভাজীনগর জেলায় সম্প্রতি দেখা গিয়েছে। কী বলছেন সর্প বিশারদ?
advertisement
2/7
অপুর্বা তালানিকার/ ছত্রপতি সাম্ভাজীনগর বর্তমানে প্রাণী ও পাখিদের সংখ্যা দিনে দিনে কমে যাচ্ছে। কিছু প্রজাতি এতই বিরল হয়ে গেছে যে সেগুলো দেখা মুশকিল হয়ে পড়েছে। সাপের কিছু প্রজাতিও বিরল হয়ে পড়েছে। এমনই একটি বিরল সাপ ছত্রপতি সাম্ভাজীনগর জেলার সিলোডে পাওয়া গেছে। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণবিদ ডঃ সন্তোষ পাটিল এই সাপটির বৈশিষ্ট্য এবং এর বিরলতা সম্পর্কে তথ্য দিয়েছেন।
অপুর্বা তালানিকার/ ছত্রপতি সাম্ভাজীনগর বর্তমানে প্রাণী ও পাখিদের সংখ্যা দিনে দিনে কমে যাচ্ছে। কিছু প্রজাতি এতই বিরল হয়ে গেছে যে সেগুলো দেখা মুশকিল হয়ে পড়েছে। সাপের কিছু প্রজাতিও বিরল হয়ে পড়েছে। এমনই একটি বিরল সাপ ছত্রপতি সাম্ভাজীনগর জেলার সিলোডে পাওয়া গেছে। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণবিদ ডঃ সন্তোষ পাটিল এই সাপটির বৈশিষ্ট্য এবং এর বিরলতা সম্পর্কে তথ্য দিয়েছেন।
advertisement
3/7
ডঃ সন্তোষ পাটিল জানিয়েছেন যে, "ব্যান্ডিড রেসার" বা "নাইকুল" নামক একটি বিরল বিষহীন সাপ সিলোড শহরের যশ্বন্তনগর এলাকার একটি বাড়ির কাছে মঙ্গলবার দুপুরে পাওয়া গেছে। সাপটি সাপ বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ধরা পড়ে এবং আভানা রোডের বন বিভাগের এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এই সাপটি খুবই বিরল এবং সাধারণত সহজে পাওয়া যায় না।
ডঃ সন্তোষ পাটিল জানিয়েছেন যে, "ব্যান্ডিড রেসার" বা "নাইকুল" নামক একটি বিরল বিষহীন সাপ সিলোড শহরের যশ্বন্তনগর এলাকার একটি বাড়ির কাছে মঙ্গলবার দুপুরে পাওয়া গেছে। সাপটি সাপ বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ধরা পড়ে এবং আভানা রোডের বন বিভাগের এলাকায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এই সাপটি খুবই বিরল এবং সাধারণত সহজে পাওয়া যায় না।
advertisement
4/7
এই গম রঙের, ১.৫ মিটার দীর্ঘ সাপটি অত্যন্ত দ্রুত গতির এবং এর রঙ নারী সাপের মতো। এর শরীরে সূক্ষ্ম চেক চিহ্ন রয়েছে এবং বিপদের সময়ে এটি তার মুখ ফাঁক করে নারী সাপের মতো ভ্রম সৃষ্টি করে। এটি এর বিশেষত্ব।
এই গম রঙের, ১.৫ মিটার দীর্ঘ সাপটি অত্যন্ত দ্রুত গতির এবং এর রঙ নারী সাপের মতো। এর শরীরে সূক্ষ্ম চেক চিহ্ন রয়েছে এবং বিপদের সময়ে এটি তার মুখ ফাঁক করে নারী সাপের মতো ভ্রম সৃষ্টি করে। এটি এর বিশেষত্ব।
advertisement
5/7
 এই সাপটিকে অনেক সময় বিষধর স্ত্রী সাপ মনে করে মেরে ফেলা হয়। এই সাপটির জীববৈচিত্র্য রক্ষা করার জন্য এটি ভারতের জুলজিক্যাল সোসাইটির পোর্টাল এবং পাবলিক বায়োডাইভার্সিটি রেজিস্টারে (PBR) নিবন্ধিত করা হয়েছে।
এই সাপটিকে অনেক সময় বিষধর স্ত্রী সাপ মনে করে মেরে ফেলা হয়। এই সাপটির জীববৈচিত্র্য রক্ষা করার জন্য এটি ভারতের জুলজিক্যাল সোসাইটির পোর্টাল এবং পাবলিক বায়োডাইভার্সিটি রেজিস্টারে (PBR) নিবন্ধিত করা হয়েছে।
advertisement
6/7
**প্রধান খাবার:** ইঁদুর, ব্যাঙ, সরীসৃপ এবং পোকামাকড়। গাভতাল কুরান এবং খুরটি ঝোপঝাড় এই সাপটির প্রধান বাসস্থান। সম্প্রতি গাভতাল বনের পরিমাণ কমে গেছে। এই প্রজাতি ফেব্রুয়ারি, মার্চ এবং এপ্রিল মাসে ডিম পাড়ে।
**প্রধান খাবার:** ইঁদুর, ব্যাঙ, সরীসৃপ এবং পোকামাকড়। গাভতাল কুরান এবং খুরটি ঝোপঝাড় এই সাপটির প্রধান বাসস্থান। সম্প্রতি গাভতাল বনের পরিমাণ কমে গেছে। এই প্রজাতি ফেব্রুয়ারি, মার্চ এবং এপ্রিল মাসে ডিম পাড়ে। এর প্রজননকাল জানুয়ারি থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত।
advertisement
7/7
এই সাপ সাধারণত মাটির বড় ফাটল, পাথরের নিচে এবং নলকূপের মধ্যে ডিম পাড়তে পছন্দ করে। এপ্রিল মাসে অনেক কৃষক ক্ষেতে বাঁধ এবং গাভতাল পোড়ান, পাশাপাশি বনেও আগুন দেওয়া হয়, যার ফলে এই সাপটির বাসস্থান বিপদের সম্মুখীন।
এই সাপ সাধারণত মাটির বড় ফাটল, পাথরের নীচে এবং নলকূপের মধ্যে ডিম পাড়তে পছন্দ করে। এপ্রিল মাসে অনেক কৃষক ক্ষেতে বাঁধ এবং গাভতাল পোড়ান, পাশাপাশি বনেও আগুন দেওয়া হয়, যার ফলে এই সাপটির বাসস্থান বিপদের সম্মুখীন।
advertisement
advertisement
advertisement