Longest Road On Earth: এটাই বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা রাস্তা, ৩০ হাজার কিমি পথে নেই একটাও ইউ-টার্ন,পার হতে লাগবে ২ মাস

Last Updated:
বিশ্বের দীর্ঘতম সড়ক এতটাই বিশাল যে প্রতিদিন ৫০০ কিলোমিটার ভ্রমণ করলেও পুরো পথ অতিক্রম করতে দু’মাসেরও বেশি সময় লেগে যাবে। এই রুটটির সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হল—একবারও ইউ-টার্ন না নিয়েই এই রাস্তা টানা ১৪টি দেশের মধ্য দিয়ে বিস্তৃত
1/7
বিশ্বের দীর্ঘতম সড়ক এতটাই বিশাল যে প্রতিদিন ৫০০ কিলোমিটার ভ্রমণ করলেও পুরো পথ অতিক্রম করতে দু’মাসেরও বেশি সময় লেগে যাবে। এই রুটটির সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হল—একবারও ইউ-টার্ন না নিয়েই এই রাস্তা টানা ১৪টি দেশের মধ্য দিয়ে বিস্তৃত। বলুন তো বিশ্বের এই দীর্ঘতম সড়ক কোনটা?
বিশ্বের দীর্ঘতম সড়ক এতটাই বিশাল যে প্রতিদিন ৫০০ কিলোমিটার ভ্রমণ করলেও পুরো পথ অতিক্রম করতে দু’মাসেরও বেশি সময় লেগে যাবে। এই রুটটির সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিক হল—একবারও ইউ-টার্ন না নিয়েই এই রাস্তা টানা ১৪টি দেশের মধ্য দিয়ে বিস্তৃত। বলুন তো বিশ্বের এই দীর্ঘতম সড়ক কোনটা?
advertisement
2/7
উত্তর হল প্যান-আমেরিকান হাইওয়ে।  উত্তর আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে দিয়ে বিস্তৃত এই হাইওয়ে। এর মধ্যে রয়েছে মেক্সিকো, গুয়াতেমালা, এল সালভাদর, হন্ডুরাস, নিকারাগুয়া, কোস্টা রিকা এবং পানামা। এরপর এটি দক্ষিণ আমেরিকায় প্রবেশ করে কলোম্বিয়া, ইকুয়েডর, পেরু, চিলি ও আর্জেন্টিনার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে।
উত্তর হল প্যান-আমেরিকান হাইওয়ে। উত্তর আমেরিকার গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোর মধ্যে দিয়ে বিস্তৃত এই হাইওয়ে। এর মধ্যে রয়েছে মেক্সিকো, গুয়াতেমালা, এল সালভাদর, হন্ডুরাস, নিকারাগুয়া, কোস্টা রিকা এবং পানামা। এরপর এটি দক্ষিণ আমেরিকায় প্রবেশ করে কলোম্বিয়া, ইকুয়েডর, পেরু, চিলি ও আর্জেন্টিনার মধ্য দিয়ে অতিক্রম করেছে।
advertisement
3/7
প্যান-আমেরিকান হাইওয়েকে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস বিশ্বের দীর্ঘতম মোটরযান চলাচলযোগ্য সড়ক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। আলাস্কার প্রুডো বে থেকে শুরু হয়ে এই মহাসড়ক প্রায় ৩০,০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোর বিস্তৃত সড়ক নেটওয়ার্কের কারণে যাত্রীরা এই রুটের একাধিক বিকল্প পথ বেছে নিতে পারেন।
প্যান-আমেরিকান হাইওয়েকে গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস বিশ্বের দীর্ঘতম মোটরযান চলাচলযোগ্য সড়ক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। আলাস্কার প্রুডো বে থেকে শুরু হয়ে এই মহাসড়ক প্রায় ৩০,০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও মেক্সিকোর বিস্তৃত সড়ক নেটওয়ার্কের কারণে যাত্রীরা এই রুটের একাধিক বিকল্প পথ বেছে নিতে পারেন।
advertisement
4/7
ঘন রেইনফরেস্ট থেকে শুরু করে মরুভূমি...নানা বিস্ময়কর ভূপ্রকৃতির মধ্য দিয়ে অতিক্রম করা প্যান-আমেরিকান হাইওয়ে শুধু বিশ্বের দীর্ঘতম মহাসড়কই নয়, বরং সবচেয়ে আইকনিক সড়কগুলির মধ্যেও একটি।
ঘন রেইনফরেস্ট থেকে শুরু করে মরুভূমি...নানা বিস্ময়কর ভূপ্রকৃতির মধ্য দিয়ে অতিক্রম করা প্যান-আমেরিকান হাইওয়ে শুধু বিশ্বের দীর্ঘতম মহাসড়কই নয়, বরং সবচেয়ে আইকনিক সড়কগুলির মধ্যেও একটি।
advertisement
5/7
এই সড়কটি অতিক্রম করতে কত সময় লাগে? বিভিন্ন প্রতিবেদনের মতে, প্যান-আমেরিকান হাইওয়ে ধরে পুরো যাত্রা সম্পন্ন করতে বেশিরভাগ ভ্রমণকারীর প্রায় ৬০ দিন সময় লাগে। তবে যানবাহনের গতি ও যাত্রার গতি-ছন্দের ওপর নির্ভর করে এই সময়সীমা পরিবর্তিত হতে পারে। যেমন, কার্লোস সান্তামারিয়া নামের এক পর্যটকের এই পুরো রুটটি সম্পন্ন করতে ১১৭ দিন সময় লেগেছিল।
এই সড়কটি অতিক্রম করতে কত সময় লাগে? বিভিন্ন প্রতিবেদনের মতে, প্যান-আমেরিকান হাইওয়ে ধরে পুরো যাত্রা সম্পন্ন করতে বেশিরভাগ ভ্রমণকারীর প্রায় ৬০ দিন সময় লাগে। তবে যানবাহনের গতি ও যাত্রার গতি-ছন্দের ওপর নির্ভর করে এই সময়সীমা পরিবর্তিত হতে পারে। যেমন, কার্লোস সান্তামারিয়া নামের এক পর্যটকের এই পুরো রুটটি সম্পন্ন করতে ১১৭ দিন সময় লেগেছিল।
advertisement
6/7
এই মহাসড়কের একটি বড় অংশ স্প্যানিশভাষী দেশগুলির মধ্য দিয়ে গিয়েছে। কাজেই, এই রাস্তায় যাত্রা শুরুর আগে অন্তত কিছুটা স্প্যানিশ ভাষা শিখে নিলে ভাল।
এই মহাসড়কের একটি বড় অংশ স্প্যানিশভাষী দেশগুলির মধ্য দিয়ে গিয়েছে। কাজেই, এই রাস্তায় যাত্রা শুরুর আগে অন্তত কিছুটা স্প্যানিশ ভাষা শিখে নিলে ভাল।
advertisement
7/7
প্যান-আমেরিকান হাইওয়ের নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৯২০-এর দশকের গোড়ার দিকে, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাষ্ট্রে পর্যটন বৃদ্ধি করা। ১৯৩৭ সালে ১৪টি দেশ এই রাস্তার নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণে একমত হওয়ার পর ধীরে ধীরে এই সড়কটির উন্নয়ন হয় এবং শেষ পর্যন্ত ১৯৬০ সালে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
প্যান-আমেরিকান হাইওয়ের নির্মাণকাজ শুরু হয় ১৯২০-এর দশকের গোড়ার দিকে, যার মূল উদ্দেশ্য ছিল যুক্তরাষ্ট্রে পর্যটন বৃদ্ধি করা। ১৯৩৭ সালে ১৪টি দেশ এই রাস্তার নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণে একমত হওয়ার পর ধীরে ধীরে এই সড়কটির উন্নয়ন হয় এবং শেষ পর্যন্ত ১৯৬০ সালে জনসাধারণের জন্য খুলে দেওয়া হয়।
advertisement
advertisement
advertisement