এই বিশেষ গাছের পাতা নিয়েই নানারকম ঘটনা মানুষের সামনে আসে৷ তেমনই একটি গাছের প্রকার হল জিম্পি-জিম্পি৷ যেটিকে আত্মঘাতী গাছ বলেও বলেছেন কেউ কেউ৷ এটি মূলত পাওয়া যায় অস্ট্রেলিয়ার মৌসুমী অরণ্য বা রেন ফরেস্টে৷
2/ 6
এই গাছের পাতাগুলো দেখতে অনেকটা হার্ট শেপের৷ দূর থেকে দেখলে তেমন করে বোঝার উপায় নেই, তবে এগুলো শরীরে ছুঁলেই হয় সর্বনাশ৷ এই গাছের পাতা থেকে শরীরে মারাত্মক প্রভাব পড়ে৷
3/ 6
এই বিষাক্ত গাছ নেটল প্রজাতির একটি গাছ৷ অস্ট্রেলিয়ার শহর জিম্পির নাম অনুসারে এটির নামকরণ করা হয় ১৮৬০ সালে৷ উত্তর-পূর্ব অস্ট্রেলিয়ার জঙ্গলে এটি প্রধানত পাওয়া যায়৷ এই এক একটি গাছের উচ্চতা হয় তিন মিটারের কাছাকাছি৷ চওড়ায় গাছগুলি ৫০ সেন্টিমিটারের কাছাকাছি হয়৷
4/ 6
এই গাছের কারণে কী হতে পারে? এই গাছ শরীরে লাগলে হতে পারে মারাত্মক ফল৷ জিম্পি-জিম্পি শরীরে ছুলেই তাঁর বিষাক্ত কাটার মাধ্যমে শরীরে এর বিষ প্রবেশ করায়৷ তার ফল ভুগতে হতে পারে বছরের পর বছর৷
5/ 6
এমনকী বলা হয়, এর ফলে মানুষের মাথার গোলমাল দেখা দিতে পারে৷ দীর্ঘদিন এই গাছের প্রভাবে মাথায় গোলমাল দেখা দেয় আর তাতেই পাগল হয়ে মানুষ আত্মহত্যাও করতে পারে৷ এই গাছের ছোঁয়ায় যে মানুষ মৃত্যুর দিকে ঢলে পড়ে, তারও উদাহরণ মিলেছে৷
6/ 6
অস্ট্রেলিয়ার এক সেনাকর্মী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় শৌচকর্মের জন্য এই গাছের পাতা ব্যবহার করেছিলেন৷ তাঁর পর তিনি সটান হাসপাতালে ভর্তি হন৷ ভর্তি হওয়ার পর দীর্ঘদিন তাঁর চিকিৎসা চললেও তিনি সুস্থ হননি৷ শেষে হাসপাতালের শৌচাগারেই আত্মঘাতী হন তিনি৷
Gympie-Gympie: এই পাতা ছুঁলেই মৃত্যু-যন্ত্রণা, পাগল হয়ে আত্মহত্যাও করে লোকে, চিনে নিন গাছটিকে
এই বিশেষ গাছের পাতা নিয়েই নানারকম ঘটনা মানুষের সামনে আসে৷ তেমনই একটি গাছের প্রকার হল জিম্পি-জিম্পি৷ যেটিকে আত্মঘাতী গাছ বলেও বলেছেন কেউ কেউ৷ এটি মূলত পাওয়া যায় অস্ট্রেলিয়ার মৌসুমী অরণ্য বা রেন ফরেস্টে৷
Gympie-Gympie: এই পাতা ছুঁলেই মৃত্যু-যন্ত্রণা, পাগল হয়ে আত্মহত্যাও করে লোকে, চিনে নিন গাছটিকে
এই গাছের পাতাগুলো দেখতে অনেকটা হার্ট শেপের৷ দূর থেকে দেখলে তেমন করে বোঝার উপায় নেই, তবে এগুলো শরীরে ছুঁলেই হয় সর্বনাশ৷ এই গাছের পাতা থেকে শরীরে মারাত্মক প্রভাব পড়ে৷
Gympie-Gympie: এই পাতা ছুঁলেই মৃত্যু-যন্ত্রণা, পাগল হয়ে আত্মহত্যাও করে লোকে, চিনে নিন গাছটিকে
এই বিষাক্ত গাছ নেটল প্রজাতির একটি গাছ৷ অস্ট্রেলিয়ার শহর জিম্পির নাম অনুসারে এটির নামকরণ করা হয় ১৮৬০ সালে৷ উত্তর-পূর্ব অস্ট্রেলিয়ার জঙ্গলে এটি প্রধানত পাওয়া যায়৷ এই এক একটি গাছের উচ্চতা হয় তিন মিটারের কাছাকাছি৷ চওড়ায় গাছগুলি ৫০ সেন্টিমিটারের কাছাকাছি হয়৷
Gympie-Gympie: এই পাতা ছুঁলেই মৃত্যু-যন্ত্রণা, পাগল হয়ে আত্মহত্যাও করে লোকে, চিনে নিন গাছটিকে
এই গাছের কারণে কী হতে পারে? এই গাছ শরীরে লাগলে হতে পারে মারাত্মক ফল৷ জিম্পি-জিম্পি শরীরে ছুলেই তাঁর বিষাক্ত কাটার মাধ্যমে শরীরে এর বিষ প্রবেশ করায়৷ তার ফল ভুগতে হতে পারে বছরের পর বছর৷
Gympie-Gympie: এই পাতা ছুঁলেই মৃত্যু-যন্ত্রণা, পাগল হয়ে আত্মহত্যাও করে লোকে, চিনে নিন গাছটিকে
এমনকী বলা হয়, এর ফলে মানুষের মাথার গোলমাল দেখা দিতে পারে৷ দীর্ঘদিন এই গাছের প্রভাবে মাথায় গোলমাল দেখা দেয় আর তাতেই পাগল হয়ে মানুষ আত্মহত্যাও করতে পারে৷ এই গাছের ছোঁয়ায় যে মানুষ মৃত্যুর দিকে ঢলে পড়ে, তারও উদাহরণ মিলেছে৷
Gympie-Gympie: এই পাতা ছুঁলেই মৃত্যু-যন্ত্রণা, পাগল হয়ে আত্মহত্যাও করে লোকে, চিনে নিন গাছটিকে
অস্ট্রেলিয়ার এক সেনাকর্মী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় শৌচকর্মের জন্য এই গাছের পাতা ব্যবহার করেছিলেন৷ তাঁর পর তিনি সটান হাসপাতালে ভর্তি হন৷ ভর্তি হওয়ার পর দীর্ঘদিন তাঁর চিকিৎসা চললেও তিনি সুস্থ হননি৷ শেষে হাসপাতালের শৌচাগারেই আত্মঘাতী হন তিনি৷