সামনে এল মাফিয়া আতিক আহমেদের দুই ছেলের বোর্ড পরীক্ষার রেজাল্ট, তাদের নম্বর দেখলে চমকে যাবেন !

Last Updated:
ICSE Board Result 2024 : বড় ছেলে দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা দিয়েছিলেন। ছোট ছেলে বসেছিলেন দশম শ্রেণীর পরীক্ষায়।
1/5
সম্প্রতি ICSC বোর্ডের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। পাশাপাশি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ডের রেজাল্টও বেড়িয়েছে। এর মধ্যে মাফিয়া আতিক আহমেদের দুই ছেলের রেজাল্ট সামনে এল। বড় ছেলে দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা দিয়েছিলেন। ছোট ছেলে বসেছিলেন দশম শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষায়।
সম্প্রতি ICSC বোর্ডের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। পাশাপাশি মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক বোর্ডের রেজাল্টও বেড়িয়েছে। এর মধ্যে মাফিয়া আতিক আহমেদের দুই ছেলের রেজাল্ট সামনে এল। বড় ছেলে দ্বাদশ শ্রেণীর পরীক্ষা দিয়েছিলেন। ছোট ছেলে বসেছিলেন দশম শ্রেণীর বোর্ড পরীক্ষায়।
advertisement
2/5
প্রয়াগরাজের মাফিয়া আতিক আহমেদের দুই ছেলে, আহজাম আহমেদ এবং আবন আহমেদ। দুজনেই ৭০ শতাংশ নম্বর নিয়ে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। আতিকের দুই ছেলের রেজাল্ট সামনে আসতেই শুরু হয়েছে জোর চর্চা। উল্লেখ্য, আহজান এবং আবান, দু’জনেই প্রয়াগরাজের সেন্ট জোশেফ কলেজের ছাত্র। গত বছর পড়াশোনায় ছেদ পড়েছিল। পরীক্ষায় বসতে পারেননি। এই বছর আত্মীয়ের বাড়ি থেকে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন আতিকের দুই ছেলে। উভয়ের রেজাল্টই সন্তোষজনক।
প্রয়াগরাজের মাফিয়া আতিক আহমেদের দুই ছেলে, আহজাম আহমেদ এবং আবন আহমেদ। দুজনেই ৭০ শতাংশ নম্বর নিয়ে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। আতিকের দুই ছেলের রেজাল্ট সামনে আসতেই শুরু হয়েছে জোর চর্চা। উল্লেখ্য, আহজান এবং আবান, দু’জনেই প্রয়াগরাজের সেন্ট জোশেফ কলেজের ছাত্র। গত বছর পড়াশোনায় ছেদ পড়েছিল। পরীক্ষায় বসতে পারেননি। এই বছর আত্মীয়ের বাড়ি থেকে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন আতিকের দুই ছেলে। উভয়ের রেজাল্টই সন্তোষজনক।
advertisement
3/5
একদিনও স্কুলে যাননি: আতিকের দুই ছেলেরই গত বছর বোর্ড পরীক্ষায় বসার কথা ছিল। কিন্তু বাবা ও কাকার মৃত্যুর কারণে পড়াশোনায় ছেদ পড়ে। পরীক্ষা দিতে পারেননি তাঁরা। শুধু তাই নয়, গত বছর পুলিশ তাঁদের ধরে হোমে পাঠিয়ে দিয়েছিল। সেখান থেকে ছাড়া পাওয়ার পর দুজনেই আত্মীয়ের বাড়ি চলে যান। আত্মীয়ের বাড়ি থেকেই আহজান আহমেদ এবং আবান আহমেদ পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন। অ্যাকাডেমিক সেশনের একদিনও স্কুলে যেতে পারেননি। তবে সেন্ট জোশেফ কলেজের অধ্যক্ষ জানিয়েছেন, দু’জনেই সময়মতো তাঁদের সমস্ত প্রজেক্ট জমা দিতেন। File Photo
একদিনও স্কুলে যাননি: আতিকের দুই ছেলেরই গত বছর বোর্ড পরীক্ষায় বসার কথা ছিল। কিন্তু বাবা ও কাকার মৃত্যুর কারণে পড়াশোনায় ছেদ পড়ে। পরীক্ষা দিতে পারেননি তাঁরা। শুধু তাই নয়, গত বছর পুলিশ তাঁদের ধরে হোমে পাঠিয়ে দিয়েছিল। সেখান থেকে ছাড়া পাওয়ার পর দুজনেই আত্মীয়ের বাড়ি চলে যান। আত্মীয়ের বাড়ি থেকেই আহজান আহমেদ এবং আবান আহমেদ পরীক্ষার প্রস্তুতি নেন। অ্যাকাডেমিক সেশনের একদিনও স্কুলে যেতে পারেননি। তবে সেন্ট জোশেফ কলেজের অধ্যক্ষ জানিয়েছেন, দু’জনেই সময়মতো তাঁদের সমস্ত প্রজেক্ট জমা দিতেন। File Photo
advertisement
4/5
আতিকের দুই ছেলে কত নম্বর পেয়েছেন: দেশে একাধিক বোর্ড রয়েছে। তবে ICSC বোর্ডকে সবচেয়ে কঠিন মনে করা হয়। আতিকের দুই ছেলেই সত্তর শতাংশ নম্বর নিয়ে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। আহজাম ইংরেজিতে ৮২, হিন্দিতে ৮৩, ইতিহাসে ৭৭, ভূগোলে ৬০ এবং শরীরশিক্ষায় ৮০ নম্বর পেয়েছেন।
আতিকের দুই ছেলে কত নম্বর পেয়েছেন: দেশে একাধিক বোর্ড রয়েছে। তবে ICSC বোর্ডকে সবচেয়ে কঠিন মনে করা হয়। আতিকের দুই ছেলেই সত্তর শতাংশ নম্বর নিয়ে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন। আহজাম ইংরেজিতে ৮২, হিন্দিতে ৮৩, ইতিহাসে ৭৭, ভূগোলে ৬০ এবং শরীরশিক্ষায় ৮০ নম্বর পেয়েছেন।
advertisement
5/5
আবান ইংরেজিতে ৭৮, হিন্দিতে ৮২, ইতিহাস, নাগরিক বিজ্ঞান ও ভূগোলে মোট ৫৭, গণিতে ৩৪, সমাজবিজ্ঞানে ৪৯ এবং শরীরশিক্ষায় ৭৬ নম্বর পেয়েছেন। সেন্ট জোশেফ কলেজের অধ্যক্ষ জানিয়েছেন, আহজান আহমেদ এবং আবান আহমেদ ভাল ছাত্র। কঠোর পরিশ্রম করতেন। তাই দুজনেই পরীক্ষায় ভালভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন। বলে রাখা ভাল, আহজান এবং আবান, উভয়ই অফলাইন মোডে অর্থাৎ পরীক্ষা কেন্দ্রে গিয়ে পরীক্ষা দিয়েছেন। File Photo
আবান ইংরেজিতে ৭৮, হিন্দিতে ৮২, ইতিহাস, নাগরিক বিজ্ঞান ও ভূগোলে মোট ৫৭, গণিতে ৩৪, সমাজবিজ্ঞানে ৪৯ এবং শরীরশিক্ষায় ৭৬ নম্বর পেয়েছেন। সেন্ট জোশেফ কলেজের অধ্যক্ষ জানিয়েছেন, আহজান আহমেদ এবং আবান আহমেদ ভাল ছাত্র। কঠোর পরিশ্রম করতেন। তাই দুজনেই পরীক্ষায় ভালভাবে উত্তীর্ণ হয়েছেন। বলে রাখা ভাল, আহজান এবং আবান, উভয়ই অফলাইন মোডে অর্থাৎ পরীক্ষা কেন্দ্রে গিয়ে পরীক্ষা দিয়েছেন। File Photo
advertisement
advertisement
advertisement