Migratory Birds: শীত পড়তেই বিদেশি অতিথিরা হাজির! রঙিন ডানায় ভরল জলপাইগুড়ির আকাশ, এক ঝলক দেখতে আট থেকে আশির ভিড়

Last Updated:
Migratory Birds in Jalpaiguri: জলাজমি, গাছগাছালি ও মানুষের মমত্ব, সব মিলিয়ে এলাকাগুলি যেন পরিযায়ী পাখির স্বর্গ। বিদেশি অতিথিরা আসতেই এলাকায় মানুষের ভিড় বাড়ছে। শিশু থেকে প্রবীণ, দৃষ্টিনন্দন দৃশ্য দেখতে সবাই ছুটে যাচ্ছেন।
1/5
জলপাইগুড়িতে অতিথিদের কিচির মিচির! এই বছর জাঁকিয়ে শীত পড়ার আগেই তাঁদের আগমন হয়েছে। গ্রামবাসীদের পাহারায় নিরাপদে অতিথিরা। জলপাইগুড়িতে শীত নামলেই পরিযায়ী পাখির আনাগোনা বাড়ে। কিন্তু এই বছর নভেম্বর পড়তেই দূর দেশের অতিথিদের ডানায় জলপাইগুড়ির জলাশয়গুলির আকাশ ভরে উঠেছে। (ছবি ও তথ্যঃ সুরজিৎ দে)
জলপাইগুড়িতে অতিথিদের কিচির মিচির! এই বছর জাঁকিয়ে শীত পড়ার আগেই তাঁদের আগমন হয়েছে। গ্রামবাসীদের পাহারায় নিরাপদে অতিথিরা। জলপাইগুড়িতে শীত নামলেই পরিযায়ী পাখির আনাগোনা বাড়ে। কিন্তু এই বছর নভেম্বর পড়তেই দূর দেশের অতিথিদের ডানায় জলপাইগুড়ির জলাশয়গুলির আকাশ ভরে উঠেছে। (ছবি ও তথ্যঃ সুরজিৎ দে)
advertisement
2/5
শীতের আগে এমন আগমন দেখে পাখিপ্রেমীদের মধ্যে উচ্ছ্বাসের ঢেউ। ইউরোপ, ইউরেশিয়া এবং মঙ্গোলিয়া থেকে হাজার হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে প্রতিবছরই বিভিন্ন প্রজাতির পাখি আসে। এই বছর চখাচখি, নর্দান টিল, নর্দার্ন ল্যাপ উইং, হ্যান হেরিয়ার, কমন মুরগন ও বালিহাঁসের দেখা মিলেছে।
শীতের আগে এমন আগমন দেখে পাখিপ্রেমীদের মধ্যে উচ্ছ্বাসের ঢেউ। ইউরোপ, ইউরেশিয়া এবং মঙ্গোলিয়া থেকে হাজার হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে প্রতিবছরই বিভিন্ন প্রজাতির পাখি আসে। এই বছর চখাচখি, নর্দান টিল, নর্দার্ন ল্যাপ উইং, হ্যান হেরিয়ার, কমন মুরগন ও বালিহাঁসের দেখা মিলেছে।
advertisement
3/5
বহু বছর ধরে জলপাইগুড়ির জলাশয়গুলিই এই পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে। জলাজমি, গাছগাছালি ও মানুষের মমত্ব, সব মিলিয়ে এলাকাগুলি যেন পরিযায়ী পাখির স্বর্গ। পাখিরা আসতেই এলাকায় মানুষের ভিড় বাড়ছে। শিশু থেকে প্রবীণ, দৃষ্টিনন্দন দৃশ্য দেখতে সবাই ছুটে যাচ্ছেন। তবে বাসিন্দারা শুধু দর্শক নন, পাখিদের রক্ষায় তাঁরা আজ পাহারাদারও বটে।
বহু বছর ধরে জলপাইগুড়ির জলাশয়গুলিই এই পাখিদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে। জলাজমি, গাছগাছালি ও মানুষের মমত্ব, সব মিলিয়ে এলাকাগুলি যেন পরিযায়ী পাখির স্বর্গ। পাখিরা আসতেই এলাকায় মানুষের ভিড় বাড়ছে। শিশু থেকে প্রবীণ, দৃষ্টিনন্দন দৃশ্য দেখতে সবাই ছুটে যাচ্ছেন। তবে বাসিন্দারা শুধু দর্শক নন, পাখিদের রক্ষায় তাঁরা আজ পাহারাদারও বটে।
advertisement
4/5
এক গৃহবধূ জানালেন, “আগে শিকারিরা রোজ আসত। এখন আমরা পাহারা দিই। তাই আর কেউ সাহস দেখায় না।” আরেকজন জানালেন, “নভেম্বর পড়লেই পাখিদের ঢল নামে। এত পাখি আসায় আমাদের গ্রাম এখন আলাদা পরিচিতি পেয়েছে। অতিথিদের রক্ষায় আমরা দিনরাত নজরদারি চালাই।” পরিবেশকর্মীরাও গ্রামবাসীদের উদ্যোগে মুগ্ধ।
এক গৃহবধূ জানালেন, “আগে শিকারিরা রোজ আসত। এখন আমরা পাহারা দিই। তাই আর কেউ সাহস দেখায় না।” আরেকজন জানালেন, “নভেম্বর পড়লেই পাখিদের ঢল নামে। এত পাখি আসায় আমাদের গ্রাম এখন আলাদা পরিচিতি পেয়েছে। অতিথিদের রক্ষায় আমরা দিনরাত নজরদারি চালাই।” পরিবেশকর্মীরাও গ্রামবাসীদের উদ্যোগে মুগ্ধ।
advertisement
5/5
জলপাইগুড়ি সায়েন্স অ্যান্ড নেচার ক্লাবের সম্পাদক ডাঃ রাজা রাউত জানান, প্রতি বছর চখাচখি, রুডিশেল ডাক, নর্দান টিল ও কমন টিলের মতো পাখিরা এখানে আসে। গ্রামবাসীর যত্ন-আতিথেয়তা বাড়ায় পাখির সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শীতের আগেই পাখিদের আগমন পরিবেশের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক, বলেন তিনি। সব মিলিয়ে জলপাইগুড়িতে এখন অতিথিদের আনাগোনা মন ভাল করে দিচ্ছে। (ছবি ও তথ্যঃ সুরজিৎ দে)
জলপাইগুড়ি সায়েন্স অ্যান্ড নেচার ক্লাবের সম্পাদক ডাঃ রাজা রাউত জানান, প্রতি বছর চখাচখি, রুডিশেল ডাক, নর্দান টিল ও কমন টিলের মতো পাখিরা এখানে আসে। গ্রামবাসীর যত্ন-আতিথেয়তা বাড়ায় পাখির সংখ্যা ধারাবাহিকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে। শীতের আগেই পাখিদের আগমন পরিবেশের জন্য অত্যন্ত ইতিবাচক, বলেন তিনি। সব মিলিয়ে জলপাইগুড়িতে এখন অতিথিদের আনাগোনা মন ভাল করে দিচ্ছে। (ছবি ও তথ্যঃ সুরজিৎ দে)
advertisement
advertisement
advertisement