Shukrayaan Mission: ৫৭৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ভয়ানক গরম, অ্যাসিডের বৃষ্টি, এবার যমজ গ্রহের রহস্যভেদে ইসরো

Last Updated:
Shukrayaan Mission: শুক্রকে পৃথিবীর যমজও বলা হয় কারণ এটি আকার এবং ঘনত্বে পৃথিবীর সমান।
1/8
: চন্দ্রায়ন ৩-র সাফল্যের পর কোনও সন্দেহ নেই ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা এক লাফে বহু ধাপ এগিয়ে গিয়েছে৷ এরপরেই মহাকাশের রহস্য জানার দৌড়ে ভারত এখন দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। চাঁদ, মঙ্গল এবং সূর্যের উদ্দেশ্যে পাড়ি দেওয়া সফল মিশনের পরে, ISRO এখন শুক্রের রহস্যভেদের প্রস্তুতি করছে৷ ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথ ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন। Photo Courtesy - NASA 
: চন্দ্রায়ন ৩-র সাফল্যের পর কোনও সন্দেহ নেই ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা এক লাফে বহু ধাপ এগিয়ে গিয়েছে৷ এরপরেই মহাকাশের রহস্য জানার দৌড়ে ভারত এখন দ্রুত গতিতে এগিয়ে চলেছে। চাঁদ, মঙ্গল এবং সূর্যের উদ্দেশ্যে পাড়ি দেওয়া সফল মিশনের পরে, ISRO এখন শুক্রের রহস্যভেদের প্রস্তুতি করছে৷ ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথ ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছেন। Photo Courtesy - NASA 
advertisement
2/8
চন্দ্রযান-৩-এর সাফল্যের পরে, ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো সারা বিশ্বে নিজের একটা আলাদা পরিচয় তৈরি করে নিয়েছে৷  কারণ ভারতই প্রথম দেশ যে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল সফট ল্যান্ডিং  করে ইতিহাস তৈরি করেছিল। Photo Courtesy- ISRO
চন্দ্রযান-৩-এর সাফল্যের পরে, ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরো সারা বিশ্বে নিজের একটা আলাদা পরিচয় তৈরি করে নিয়েছে৷  কারণ ভারতই প্রথম দেশ যে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সফল সফট ল্যান্ডিং  করে ইতিহাস তৈরি করেছিল। Photo Courtesy- ISRO
advertisement
3/8
চন্দ্রায়নের সাফল্যের পরেই ISRO  সূর্য সম্পর্কে তথ্য পেতে আদিত্য L1 মিশন লঞ্চ করেছে৷ Photo Courtesy- ISRO
চন্দ্রায়নের সাফল্যের পরেই ISRO  সূর্য সম্পর্কে তথ্য পেতে আদিত্য L1 মিশন লঞ্চ করেছে৷ Photo Courtesy- ISRO
advertisement
4/8
এবার ইসরোর চেয়ারম্যান এস. সোমনাথ ঘোষণা করেছেন যে মহাকাশে ভারতের পরবর্তী মিশন শুক্র গ্রহে যাবে৷   যার জন্য পেলোড প্রস্তুত করা হয়েছে। ভারত ২০২৯-৩০ সালে শুক্র গ্রহে একটি মিশন পাঠাবে৷  নেহরু প্ল্যানেটোরিয়ামের বিশেষজ্ঞ প্রেরণা চন্দ্র বলেন, “চন্দ্রযান মিশনের পরে, এমন অনেকগুলি মিশন ছিল যা পরপর প্ল্যান করা ছিল, যার মধ্যে শুক্রযান, আদিত্য এল ১, গগনযান এবং নাসার মতো একটি মহাকাশে স্টেশন তৈরির পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে৷ ইসরো প্রধানও এই মিশনের বিষয়টি কনফার্ম করেছেন৷’’ Photo Courtesy - NASA 
এবার ইসরোর চেয়ারম্যান এস. সোমনাথ ঘোষণা করেছেন যে মহাকাশে ভারতের পরবর্তী মিশন শুক্র গ্রহে যাবে৷   যার জন্য পেলোড প্রস্তুত করা হয়েছে। ভারত ২০২৯-৩০ সালে শুক্র গ্রহে একটি মিশন পাঠাবে৷  নেহরু প্ল্যানেটোরিয়ামের বিশেষজ্ঞ প্রেরণা চন্দ্র বলেন, “চন্দ্রযান মিশনের পরে, এমন অনেকগুলি মিশন ছিল যা পরপর প্ল্যান করা ছিল, যার মধ্যে শুক্রযান, আদিত্য এল ১, গগনযান এবং নাসার মতো একটি মহাকাশে স্টেশন তৈরির পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে৷ ইসরো প্রধানও এই মিশনের বিষয়টি কনফার্ম করেছেন৷’’ Photo Courtesy - NASA 
advertisement
5/8
তিনি আরও বলেন, “শুক্রকে ‘টুইন অফ আর্থ’ও বলা হয়, যার অর্থ পৃথিবীর যমজ। এটি একটি গ্যাস গ্রহ এবং এখানে অ্যাসিড বৃষ্টি হয়৷  এই কারণেই এর গ্রহের পরিবেশ বোঝার আগ্রহও বেশি বিজ্ঞানীদের মধ্যে। শুক্রযান একটি অরবিটার মিশন হবে, যাতে এটিকে প্রদক্ষিণ করা হবে পাশাপাশি ভবিষ্যতে এর আউটার সারফেস বোঝার জন্য ল্যান্ডার এবং রোভারও পাঠানো যেতে পারে। Photo Courtesy - NASA 
তিনি আরও বলেন, “শুক্রকে ‘টুইন অফ আর্থ’ও বলা হয়, যার অর্থ পৃথিবীর যমজ। এটি একটি গ্যাস গ্রহ এবং এখানে অ্যাসিড বৃষ্টি হয়৷  এই কারণেই এর গ্রহের পরিবেশ বোঝার আগ্রহও বেশি বিজ্ঞানীদের মধ্যে। শুক্রযান একটি অরবিটার মিশন হবে, যাতে এটিকে প্রদক্ষিণ করা হবে পাশাপাশি ভবিষ্যতে এর আউটার সারফেস বোঝার জন্য ল্যান্ডার এবং রোভারও পাঠানো যেতে পারে। Photo Courtesy - NASA 
advertisement
6/8
ইসরো প্রধান এস সোমনাথ শুক্র সম্পর্কে কথা বলার সময় বলেছিলেন যে ‘‘পৃথিবীর মতো শুক্রেরও একটি বায়ুমণ্ডল রয়েছে এবং এর বায়ুমণ্ডল খুব ঘন। তিনি বলেন, “শুক্রের বায়ুমণ্ডলীয় চাপ পৃথিবীর চেয়ে 100 গুণ বেশি এবং এটি অ্যাসিডে পূর্ণ। আপনি এর পৃষ্ঠ ভেদ করতে পারবেন না। আপনি জানেন না এর পৃষ্ঠ কি? এটা কি কঠিন নাকি?’’  এই বিষয়টিকে এগিয়ে নিয়ে, নেহরু প্ল্যানেটেরিয়াম বিশেষজ্ঞ বালাচন্দ্রন বলেছেন যে শুক্রে তাপ খুব বেশি এবং এখানে তাপমাত্রা ৫৭৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত যায়। Photo Courtesy - NASA 
ইসরো প্রধান এস সোমনাথ শুক্র সম্পর্কে কথা বলার সময় বলেছিলেন যে ‘‘পৃথিবীর মতো শুক্রেরও একটি বায়ুমণ্ডল রয়েছে এবং এর বায়ুমণ্ডল খুব ঘন। তিনি বলেন, “শুক্রের বায়ুমণ্ডলীয় চাপ পৃথিবীর চেয়ে 100 গুণ বেশি এবং এটি অ্যাসিডে পূর্ণ। আপনি এর পৃষ্ঠ ভেদ করতে পারবেন না। আপনি জানেন না এর পৃষ্ঠ কি? এটা কি কঠিন নাকি?’’  এই বিষয়টিকে এগিয়ে নিয়ে, নেহরু প্ল্যানেটেরিয়াম বিশেষজ্ঞ বালাচন্দ্রন বলেছেন যে শুক্রে তাপ খুব বেশি এবং এখানে তাপমাত্রা ৫৭৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত যায়। Photo Courtesy - NASA 
advertisement
7/8
তিনি বলেন, শুক্র রহস্যে ভরা একটি গ্রহ। এটা বোঝা কঠিন। এখানে চাপ খুব বেশি। সেখানে অবতরণ করা খুবই কঠিন। সেখানে একটি মিশন অবতরণ করা হয়েছিল, কিন্তু কিছুক্ষণ পরে এটি গলে যায়। সেখানে বৃষ্টি হলে সালফিউরিক অ্যাসিড বৃষ্টি হয়। শুক্র গ্রহে আসা সৌর বায়ু অধ্যয়ন করবে। শুক্র গ্রহে এর কী প্রভাব রয়েছে তাও জানা যাবে।” Photo Courtesy - NASA 
তিনি বলেন, শুক্র রহস্যে ভরা একটি গ্রহ। এটা বোঝা কঠিন। এখানে চাপ খুব বেশি। সেখানে অবতরণ করা খুবই কঠিন। সেখানে একটি মিশন অবতরণ করা হয়েছিল, কিন্তু কিছুক্ষণ পরে এটি গলে যায়। সেখানে বৃষ্টি হলে সালফিউরিক অ্যাসিড বৃষ্টি হয়। শুক্র গ্রহে আসা সৌর বায়ু অধ্যয়ন করবে। শুক্র গ্রহে এর কী প্রভাব রয়েছে তাও জানা যাবে।” Photo Courtesy - NASA 
advertisement
8/8
তথ্য অনুসারে, এস সোমনাথ শুক্র সম্পর্কে বলেছিলেন, “আমরা শুক্রকে বোঝার চেষ্টা করছি কারণ পৃথিবীর পরিস্থিতি একদিন শুক্রের মতো হতে পারে। এটা হতে পারে যে ১০,০০০ বছর পরে আমাদের গ্রহ তার বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করবে। পৃথিবী আজকের মত ছিল না। বহুকাল আগে এটি মোটেও বাসযোগ্য ছিল না। কিন্তু ধীরে ধীরে পরিস্থিতি পাল্টে যায় এবং আজ এখানে চতুর্দিকেই জীবন।  শুক্রকে পৃথিবীর যমজও বলা হয় কারণ এটি আকার এবং ঘনত্বে পৃথিবীর সমান।" Photo Courtesy - NASA 
তথ্য অনুসারে, এস সোমনাথ শুক্র সম্পর্কে বলেছিলেন, “আমরা শুক্রকে বোঝার চেষ্টা করছি কারণ পৃথিবীর পরিস্থিতি একদিন শুক্রের মতো হতে পারে। এটা হতে পারে যে ১০,০০০ বছর পরে আমাদের গ্রহ তার বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন করবে। পৃথিবী আজকের মত ছিল না। বহুকাল আগে এটি মোটেও বাসযোগ্য ছিল না। কিন্তু ধীরে ধীরে পরিস্থিতি পাল্টে যায় এবং আজ এখানে চতুর্দিকেই জীবন।  শুক্রকে পৃথিবীর যমজও বলা হয় কারণ এটি আকার এবং ঘনত্বে পৃথিবীর সমান।" Photo Courtesy - NASA 
advertisement
advertisement
advertisement