Shahzadi Abu Dhabi Case: ভারতীয় মহিলার ফাঁসি হচ্ছে আবু ধাবিতে! কে এই মহিলা শাহজাদি? কী তাঁর দোষ? শুনে চমকে উঠবেন, চোখে জল আসবে

Last Updated:
Shahzadi Abu Dhabi Case: মেয়েকে বাঁচাতে সরকারের দ্বারস্থও হয়েছে পরিবার। কিন্তু শাহজাদির হাতে সময় যে খুবই কম।
1/8
আর ২৪ ঘণ্টা পরই তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হবে। মৃত্যুদণ্ডের আগে শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী আবু ধাবির জেল কর্তৃপক্ষ বাড়ির সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দিয়েছে ভারতের উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা শাহজাদিকে। আর রবিবারই বাবাকে ফোন করে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
আর ২৪ ঘণ্টা পরই তাঁকে ফাঁসি দেওয়া হবে। মৃত্যুদণ্ডের আগে শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী আবু ধাবির জেল কর্তৃপক্ষ বাড়ির সঙ্গে কথা বলার সুযোগ দিয়েছে ভারতের উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা শাহজাদিকে। আর রবিবারই বাবাকে ফোন করে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
advertisement
2/8
মেয়েকে বাঁচাতে সরকারের দ্বারস্থও হয়েছে পরিবার। কিন্তু শাহজাদির হাতে সময় যে খুবই কম। তাই মেয়েকে বাঁচানোর কোনও আশাই আর দেখেছে না পরিবার।
মেয়েকে বাঁচাতে সরকারের দ্বারস্থও হয়েছে পরিবার। কিন্তু শাহজাদির হাতে সময় যে খুবই কম। তাই মেয়েকে বাঁচানোর কোনও আশাই আর দেখেছে না পরিবার।
advertisement
3/8
বিশ্বাস করে ভালবাসার মানুষের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের শাহজাদি। কিন্তু তাঁকে এক দম্পতির কাছে বিক্রি করে দেয় সেই ভালবাসার মানুষটিই! এরপর নিয়তি শাহজাদিকে টেনে নিয়ে যায় আবু ধাবিতে।
বিশ্বাস করে ভালবাসার মানুষের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিলেন উত্তরপ্রদেশের শাহজাদি। কিন্তু তাঁকে এক দম্পতির কাছে বিক্রি করে দেয় সেই ভালবাসার মানুষটিই! এরপর নিয়তি শাহজাদিকে টেনে নিয়ে যায় আবু ধাবিতে।
advertisement
4/8
জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের মুলগি গ্রামে থাকতেন শাহজাদি। ছোটবেলায় এক দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি। রান্নাঘরে কাজ করতে মুখ ও শরীরের বেশ কিছুটা অংশ পুড়ে যায়। তা নিয়ে লড়াই চালাচ্ছিল সে। কিন্তু ২০২০ সালে সোশ্যাল মিডিয়ায় আগরার যুবক উজেরের সঙ্গে আলাপ হয় শাহজাদির।
জানা গিয়েছে, উত্তরপ্রদেশের মুলগি গ্রামে থাকতেন শাহজাদি। ছোটবেলায় এক দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি। রান্নাঘরে কাজ করতে মুখ ও শরীরের বেশ কিছুটা অংশ পুড়ে যায়। তা নিয়ে লড়াই চালাচ্ছিল সে। কিন্তু ২০২০ সালে সোশ্যাল মিডিয়ায় আগরার যুবক উজেরের সঙ্গে আলাপ হয় শাহজাদির।
advertisement
5/8
প্রথমে বন্ধুত্ব, তারপর ভালবাসায় পরিণত হয় সেই বন্ধুত্ব। উজের শাহজাদিকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, বিয়ে করে তাঁকে যথাযথ চিকিৎসা করাবেন। সুখের সংসারের স্বপ্নে ভালবাসার মানুষের ভরসায় বাড়ি ছাড়েন শাহজাদি। কিন্তু অভিযোগ, ২০২১ সালে আগ্রায় পালিয়ে যাওয়ার পরই তাঁকে নিজের আসল রূপ দেখায় উজের।
প্রথমে বন্ধুত্ব, তারপর ভালবাসায় পরিণত হয় সেই বন্ধুত্ব। উজের শাহজাদিকে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, বিয়ে করে তাঁকে যথাযথ চিকিৎসা করাবেন। সুখের সংসারের স্বপ্নে ভালবাসার মানুষের ভরসায় বাড়ি ছাড়েন শাহজাদি। কিন্তু অভিযোগ, ২০২১ সালে আগ্রায় পালিয়ে যাওয়ার পরই তাঁকে নিজের আসল রূপ দেখায় উজের।
advertisement
6/8
নিজের আত্মীয় ফৈজ ও নাদিয়ার কাছে তাঁকে বিক্রি করে দেয় সে। এরপর ওই দম্পতি শাহজাদিকে নিয়ে চলে যায় আবু ধাবি। সেখানেই ফৈজ ও নাদিয়ার বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করতেন শাহজাদি। তাঁদের সন্তানের দেখভাল করতেন। কিন্তু সেখানেই ঘটে ছন্দপতন।
নিজের আত্মীয় ফৈজ ও নাদিয়ার কাছে তাঁকে বিক্রি করে দেয় সে। এরপর ওই দম্পতি শাহজাদিকে নিয়ে চলে যায় আবু ধাবি। সেখানেই ফৈজ ও নাদিয়ার বাড়িতে পরিচারিকার কাজ করতেন শাহজাদি। তাঁদের সন্তানের দেখভাল করতেন। কিন্তু সেখানেই ঘটে ছন্দপতন।
advertisement
7/8
মারা যায় ওই দম্পতির সন্তান। আর সন্তানের মৃত্যুর দায়ভার শাহজাদির উপর চাপিয়ে দেয় ওই পরিবার। তাঁকে গ্রেফতার করে আবু ধাবি পুলিশ। শেষে তাঁর ফাঁসির সাজা হয়। যদিও শাহজাদির দাবি, চিকিৎসার গাফিলতির কারণেই মৃত্যু হয়েছে ওই শিশুর। কিন্তু আদালত সেই দাবি শোনেনি। সেই ফাঁসি হওয়ার কথা রয়েছে আগামিকাল।
মারা যায় ওই দম্পতির সন্তান। আর সন্তানের মৃত্যুর দায়ভার শাহজাদির উপর চাপিয়ে দেয় ওই পরিবার। তাঁকে গ্রেফতার করে আবু ধাবি পুলিশ। শেষে তাঁর ফাঁসির সাজা হয়। যদিও শাহজাদির দাবি, চিকিৎসার গাফিলতির কারণেই মৃত্যু হয়েছে ওই শিশুর। কিন্তু আদালত সেই দাবি শোনেনি। সেই ফাঁসি হওয়ার কথা রয়েছে আগামিকাল।
advertisement
8/8
শাহজাদির বাবা শাবির খান ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকার ও রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন জানিয়েছেন মেয়ের জন্য। কিন্তু তাতে কি সুরাহা হবে কোনও? মৃত্যুর মুহূর্ত গুণছে শাহজাদি।
শাহজাদির বাবা শাবির খান ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় সরকার ও রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন জানিয়েছেন মেয়ের জন্য। কিন্তু তাতে কি সুরাহা হবে কোনও? মৃত্যুর মুহূর্ত গুণছে শাহজাদি।
advertisement
advertisement
advertisement