Covid cases 4-8 lakh Daily in January End|| হাতে সময় প্রায় নেই! জানুয়ারিতেই দৈনিক সংক্রমণ পৌঁছবে ৪-৮ লক্ষে! আশঙ্কার মেঘ...

Last Updated:
Covid-19 cases 4-8 lakh Daily in January End: হাতে আর বেশি সময় নেই। দিন দশেক পরেই সংক্রমনের শীর্ষে পৌঁছে যাবে মুম্বই এবং দিল্লি। অর্থাৎ জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি থেকে শুরু হয়ে শেষের মধ্যে সংক্রমণ মারাত্বক আকার নেবে।
1/8
*হাতে আর বেশি সময় নেই। দিন দশেক পরেই সংক্রমনের শীর্ষে পৌঁছে যাবে মুম্বই এবং দিল্লি। অর্থাৎ জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি থেকে শুরু হয়ে শেষের মধ্যে সংক্রমণ মারাত্বক আকার নেবে, এমনই আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন আইআইটি কানপুরের (IIT Kanpur) অধ্যাপক মনীন্দ্র আগরওয়াল। ফাইল ছবি। 
*হাতে আর বেশি সময় নেই। দিন দশেক পরেই সংক্রমনের শীর্ষে পৌঁছে যাবে মুম্বই এবং দিল্লি। অর্থাৎ জানুয়ারি মাসের মাঝামাঝি থেকে শুরু হয়ে শেষের মধ্যে সংক্রমণ মারাত্বক আকার নেবে, এমনই আশঙ্কার কথা শুনিয়েছেন আইআইটি কানপুরের (IIT Kanpur) অধ্যাপক মনীন্দ্র আগরওয়াল। ফাইল ছবি। 
advertisement
2/8
*তবে দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে যেমনটা হয়েছিল, এ বারে তেমন আকার ধারণ করার সম্ভাবনা নেই। মুম্বই এবং দিল্লিতে দৈনিক সংক্রমণ ছুঁয়ে ফেলবে ৩০,০০০ থেকে ৫০,০০০ গণ্ডি। তাঁর দাবি, মার্চের পরে সংক্রমণের সেই দাপট থাকবে না দ্বিতীয় ঢেউয়ের মতো। ফাইল ছবি। 
*তবে দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে যেমনটা হয়েছিল, এ বারে তেমন আকার ধারণ করার সম্ভাবনা নেই। মুম্বই এবং দিল্লিতে দৈনিক সংক্রমণ ছুঁয়ে ফেলবে ৩০,০০০ থেকে ৫০,০০০ গণ্ডি। তাঁর দাবি, মার্চের পরে সংক্রমণের সেই দাপট থাকবে না দ্বিতীয় ঢেউয়ের মতো। ফাইল ছবি। 
advertisement
3/8
*দেশের সব রাজ্য মিলিয়ে জানুয়ারির শেষে সংক্রামিতের সংখ্যা পৌঁছে যাবে দৈনিক ৪ লক্ষ থেকে ৮ লক্ষে। যা শুনের ঘুম উড়েছে চিকিৎসকমহলের। অধ্যাপকের দাবি, এই সংক্রমণের হার শুধুমাত্র কঠোর লকডাউনের মাধ্যমেই রোধ করা সম্ভব। লকডাউনে সংক্রামিতের সংখ্যা কমবে। ফাইল ছবি। 
*দেশের সব রাজ্য মিলিয়ে জানুয়ারির শেষে সংক্রামিতের সংখ্যা পৌঁছে যাবে দৈনিক ৪ লক্ষ থেকে ৮ লক্ষে। যা শুনের ঘুম উড়েছে চিকিৎসকমহলের। অধ্যাপকের দাবি, এই সংক্রমণের হার শুধুমাত্র কঠোর লকডাউনের মাধ্যমেই রোধ করা সম্ভব। লকডাউনে সংক্রামিতের সংখ্যা কমবে। ফাইল ছবি। 
advertisement
4/8
*তবে যাই হোক না কেন দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, যেভাবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল, এ বারে তা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। ফাইল ছবি। 
*তবে যাই হোক না কেন দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল, যেভাবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল, এ বারে তা হওয়ার সম্ভাবনা নেই। ফাইল ছবি। 
advertisement
5/8
*তবে অধ্যাপক আগরঅয়াল একাই নন। তাঁর আগে Institute for Health Metrics and Evaluation-র অধিকর্তা ক্রিস্টোফার মুরে ও একই কথা বলেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, জানুয়ারির শেষে অথবা ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতেই সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছবে। ফাইল ছবি। 
*তবে অধ্যাপক আগরঅয়াল একাই নন। তাঁর আগে Institute for Health Metrics and Evaluation-র অধিকর্তা ক্রিস্টোফার মুরে ও একই কথা বলেছিলেন। তিনি জানিয়েছিলেন, জানুয়ারির শেষে অথবা ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুতেই সংক্রমণ শীর্ষে পৌঁছবে। ফাইল ছবি। 
advertisement
6/8
*ক্রিস্টোফার মুরে বলেন, "যদি লকডাউন না করা হয়, সেক্ষেত্রে সংক্রমণের নানা পর্যায় চলতে থাকবে আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত। সেই সময়েও দৈনিক ১০,০০০ থেকে ২০,০০০ নাগরিক করনায় আক্রান্ত হবেন। ফাইল ছবি। 
*ক্রিস্টোফার মুরে বলেন, "যদি লকডাউন না করা হয়, সেক্ষেত্রে সংক্রমণের নানা পর্যায় চলতে থাকবে আগামী মার্চ মাস পর্যন্ত। সেই সময়েও দৈনিক ১০,০০০ থেকে ২০,০০০ নাগরিক করনায় আক্রান্ত হবেন। ফাইল ছবি। 
advertisement
7/8
*ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও, তাঁদের শরীরে খুব বেশি সমস্যা হচ্ছে না। ফলে হাসপাতালে চিকিৎসায় প্রয়োজন হচ্ছে না অনেকেরই। অধ্যাপকের দাবি, মানুষের অসুস্থতার মাত্রা কম হয়ায় হাসপাতালে রোগীর লম্বা লাইন এ বারে আর নাও দেখা যেতে পারে। ফাইল ছবি। 
*ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়লেও, তাঁদের শরীরে খুব বেশি সমস্যা হচ্ছে না। ফলে হাসপাতালে চিকিৎসায় প্রয়োজন হচ্ছে না অনেকেরই। অধ্যাপকের দাবি, মানুষের অসুস্থতার মাত্রা কম হয়ায় হাসপাতালে রোগীর লম্বা লাইন এ বারে আর নাও দেখা যেতে পারে। ফাইল ছবি। 
advertisement
8/8
*তবে সংক্রণ যে ভাবে বাড়ছে তাতে তা হালকাভাবে নেওয়ার জায়গা নেই। তাই অবশ্যই সাবধানে থাকতে হবে সকলকেই। ব্যবহার করতে হবে মাস্ক। এড়িয়ে চলতে হবে ভিড়।
*তবে সংক্রণ যে ভাবে বাড়ছে তাতে তা হালকাভাবে নেওয়ার জায়গা নেই। তাই অবশ্যই সাবধানে থাকতে হবে সকলকেই। ব্যবহার করতে হবে মাস্ক। এড়িয়ে চলতে হবে ভিড়।
advertisement
advertisement
advertisement