Air India Plane Crash News: কেন ভেঙে পড়ল প্লেনটা...১২ বছরের পুরনো বলে? নাকি পাখির ধাক্কা...৪ তত্ত্বে ঘোরাফেরা করছে সন্দেহ
- Published by:Satabdi Adhikary
- Reported by:ABIR GHOSHAL
Last Updated:
আহমেদাবাদে বিমান দুর্ঘটনায় অন্তর্ঘাতের তত্ত্ব বাতিল। অন্তর্ঘাতের তত্ত্ব খারিজ করেছে একাধিক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এজেন্সির। দুর্ঘটনাস্থল পরীক্ষা এনআইএ-সহ একাধিক কেন্দ্রীয় এজেন্সির। ঘটনার তদন্তে পৌঁছল এনআইএ ও এনএসজির দল। গুজরাত পুলিশকে তদন্তে সাহায্য করবে এনআইএ। দেহ শনাক্ত করতে ডিএনএ সংগ্রহই একমাত্র ভরসা। সিভিল হাসপাতালের মর্গে সারি সারি মৃতদেহ। বিস্ফোরণে মুখ এমন ঝলসে গিয়েছে যে কাউকে চেনা দায়। তাই ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া কোনও উপায় নেই দেহ শনাক্ত করার।
advertisement
advertisement
advertisement
ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার এবং রাডার ডেটা উভয়ই নিবিড়ভাবে অধ্যয়ন করা হচ্ছে। বেঁচে যাওয়া একমাত্র ব্যক্তির সাক্ষ্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণিত হচ্ছে। বেঁচে যাওয়া ব্যক্তি উল্লেখ করেছেন যে ওড়ার এক মিনিটের মধ্যেই মনে হয়েছিল বিমানটি শক্তি হারিয়ে ফেলেছে৷ যা ইঙ্গিত দেয় যে কোনও কিছু ইঞ্জিনের বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছে। এরপর বিমানটি গতি বাড়ায়, সামনের দিকে ঝুঁকে পড়ে এবং ক্রাশ করে৷
advertisement
ড্রিমলাইনার বিমানটি তৈরির সময় বোয়িং দাবি করেছিল, এটি বিশ্বের সবচেয়ে নিরাপদ বিমান, যার দু’টি রোলস রয়েস ইঞ্জিন যান্ত্রিক ত্রুটির সম্ভাবনাকে প্রায় শূন্যে নামিয়ে আনে। কিন্তু ২০০৯ সালেই মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে প্রথমবারের মতো এই মডেলটির একটি বিমান আপৎকালীন অবতরণে বাধ্য হয়। এরপর নানা সময় বিভিন্ন যান্ত্রিক সমস্যায় পড়ে এই বিমান। গত বছর বোয়িং সংস্থার মধ্যেই প্রশ্ন উঠেছিল বিমানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে।
advertisement
সিরিজের বিমানে, বিশেষ করে লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারির ব্যর্থতা ও হাইড্রলিক ব্যবস্থার সমস্যা নিয়ে এক যুগ আগে থেকেই সতর্কতা ছিল।বোয়িংয়ের প্রাক্তন ইঞ্জিনিয়ার স্যাম সালেফোর অভিযোগ করেছিলেন, দ্রুত বাণিজ্যিক উৎপাদনের চাপে বোয়িং প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ও মান বজায় রাখতে ব্যর্থ হয়েছে। ৭৭৭ ও ৭৮৭ মডেল বিমানের নির্মাণে কেবল বাণিজ্যিক লাভের দিকেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেছিলেন।
advertisement
advertisement
আহমেদাবাদে বিমান দুর্ঘটনায় অন্তর্ঘাতের তত্ত্ব বাতিল। অন্তর্ঘাতের তত্ত্ব খারিজ করেছে একাধিক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এজেন্সির। দুর্ঘটনাস্থল পরীক্ষা এনআইএ-সহ একাধিক কেন্দ্রীয় এজেন্সির। ঘটনার তদন্তে পৌঁছল এনআইএ ও এনএসজির দল। গুজরাত পুলিশকে তদন্তে সাহায্য করবে এনআইএ। দেহ শনাক্ত করতে ডিএনএ সংগ্রহই একমাত্র ভরসা। সিভিল হাসপাতালের মর্গে সারি সারি মৃতদেহ। বিস্ফোরণে মুখ এমন ঝলসে গিয়েছে যে কাউকে চেনা দায়। তাই ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া কোনও উপায় নেই দেহ শনাক্ত করার।







