Weight Loss in PCOS: PCOS থাকলে রোগা হওয়া কঠিন? এই নিয়ম মানলেই মুশকিল আসান

মহিলাদের হরমোনজনিত খুবই সাধারণ সমস্যা পলিসিস্টিক ওভারি সিন্ড্রোম (পিসিওএস)। প্রজননের বয়সে বহু মহিলাই এই সমস্যার সম্মুখীন হয়ে থাকেন।

গত কয়েক বছর ধরেই পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোমের (পিসিওএস) প্রকোপ বেড়েছে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ পিসিওএসের সমস্যা মোকাবিলার জন্য খাদ্য এবং ব্যায়াম সম্পর্কিত নানান পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

ডায়েটিশিয়ান ট্যালেন হ্যাকাটোরিয়ান তাঁর নিজের ওজন কমানোর কথা ভাগ করছেন। তিনি কিছু টিপস দিয়েছেন যে পিসিওএস থাকলেও কী করলে ওজন কমানো সম্ভব-

খালি পেটে কফি এড়িয়ে চলুন: সকালে অনেকেই খাওয়ার আগে এক কাপ কফি খায়। ডায়েটিশিয়ান হ্যাকাটোরিয়ান এই কাজটি করতে না করেছে। কারণ এটি PCOS-এর সঙ্গে যুক্ত অ্যাড্রিনাল হোরমনের ক্লান্তি বাড়িয়ে তুলতে পারে। ক্যাফিনের পরিবর্তে খাবার দিয়ে দিন শুরু করা উচিত।

ব্রেকফাস্টে প্রোটিন খান: ব্রেকফাস্ট খুবই জরুরি শরীর সুস্থ রাখতে। সকালের খাবারে ৩০ গ্রাম প্রোটিন খাওয়া খুবই দরকার। তাছাড়া হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সকালে প্রোটিন খাওয়া খুব দরকার।ব্রেকফাস্টে প্রোটিন খান: ব্রেকফাস্ট খুবই জরুরি শরীর সুস্থ রাখতে। সকালের খাবারে ৩০ গ্রাম প্রোটিন খাওয়া খুবই দরকার। তাছাড়া হরমোনের ভারসাম্য ঠিক রাখতে সকালে প্রোটিন খাওয়া খুব দরকার।

খাবার-পরবর্তী হাঁটা: প্রতিটি খাবারের পরে ১০ মিনিট হাঁটলে রক্তে শর্করার প্রতিরোধ ক্ষমতার উন্নতি হবে। এই সাধারণ অভ্যাসটি ওজন কমাতে সাহায‍্য করবে৷

গ্লুটেন এবং দুগ্ধজাত খাবার বন্ধ: ডায়েটিশিয়ান হ্যাকাটোরিয়ান গ্লুটেন এবং দুগ্ধজাত খাবার না খাওয়ার পরামর্শ দেন। দুধ হল গুরুপাক খাবার। আর তাই এই খাবার খেলে হজমের নানা অসুবিধে লেগে থাকাটাই স্বাভাবিক। তাই না খাওয়াই ভাল।