Meet Masala Plant: প্রতি মাসে প্যাকেট প্যাকেট মশলার খরচ বাঁচবে, বাড়িতে লাগান অল স্পাইস গাছ, পাতা ছিঁড়ে রান্নায় দিলে বাড়বে স্বাদ-গন্ধ!

Last Updated:
পাঁচ মশলার ঘ্রাণ পাবেন মাত্র একটি গাছে! চেনেন অবাক করা এই অল স্পাইস গাছ?
1/6
পাঁচ মশলার ঘ্রাণ পাবেন মাত্র একটি গাছে ! গাছের নাম অলস্পাইস বা মিট মসলা গাছ ।বাড়িতে খুব সহজে লাগিয়ে ফেলুন পঞ্চ মসলার ঘ্রাণ যুক্ত এই গাছ টি। মাছ , মাংস কিংবা ডিম সব রকম খাবারে স্বাদ বাড়িয়ে তুলবে এই গাছের একটা পাতা। (পিয়া গুপ্তা)
পাঁচ মশলার ঘ্রাণ পাবেন মাত্র একটি গাছে ! গাছের নাম অলস্পাইস বা মিট মসলা গাছ ।বাড়িতে খুব সহজে লাগিয়ে ফেলুন পঞ্চ মসলার ঘ্রাণ যুক্ত এই গাছ টি। মাছ , মাংস কিংবা ডিম সব রকম খাবারে স্বাদ বাড়িয়ে তুলবে এই গাছের একটা পাতা। (পিয়া গুপ্তা)
advertisement
2/6
প্যাকেটজাত মিট মশলা খাবারের দিন শেষ। বাড়িতেই লাগিয়ে নিন মিট মশলার গাছ। এই একটি গাছে মিলবে জায়ফল, জয়িত্রী, লবঙ্গ ,দারুচিনি ও গোলমরিচ এই পাঁচ মশলার স্বাদ । এই পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে আপনি যে কোনও তরকারিতে দিলেই নিমেষেই পেয়ে যাবেন মিট মশলার সুগন্ধ।
প্যাকেটজাত মিট মশলা খাবারের দিন শেষ। বাড়িতেই লাগিয়ে নিন মিট মশলার গাছ। এই একটি গাছে মিলবে জায়ফল, জয়িত্রী, লবঙ্গ ,দারুচিনি ও গোলমরিচ এই পাঁচ মশলার স্বাদ । এই পাতা শুকিয়ে গুঁড়ো করে আপনি যে কোনও তরকারিতে দিলেই নিমেষেই পেয়ে যাবেন মিট মশলার সুগন্ধ।
advertisement
3/6
বাঙালি রান্নাকে সুস্বাদু করতে মিট মশলার জুড়ি মেলা ভার। তবে এই মিট মশলা এখন চাষ হচ্ছে উত্তর দিনাজপুর জেলায়। মহারাষ্ট্র থেকে এই মিট মশলার গাছ এনে বাণিজ্যিক ভাবে মিট মশলা চাষ শুরু করছেন তারা প্রসাদ সাহা। এই শীতে আপনিও আপনার বাড়িতে লাগিয়ে ফেলতে পারবেন অল স্পাইস বা মিট মসলার গাছটি।
বাঙালি রান্নাকে সুস্বাদু করতে মিট মশলার জুড়ি মেলা ভার। তবে এই মিট মশলা এখন চাষ হচ্ছে উত্তর দিনাজপুর জেলায়। মহারাষ্ট্র থেকে এই মিট মশলার গাছ এনে বাণিজ্যিক ভাবে মিট মশলা চাষ শুরু করছেন তারা প্রসাদ সাহা। এই শীতে আপনিও আপনার বাড়িতে লাগিয়ে ফেলতে পারবেন অল স্পাইস বা মিট মসলার গাছটি।
advertisement
4/6
পাঁচ পাতার সুগন্ধিযুক্ত এই মশলার ইংরেজি নাম অলস্পাইস । এর বৈজ্ঞানিক নাম পিমেন্টা বা জ্যামাইকান পিমেন্টা। একে মির্টেল পেপার নামেও ডাকা হয়। এই গাছটি লাগানো কয়েক মাসের মধ্যেই ফুল ফোটা শুরু করে।
পাঁচ পাতার সুগন্ধিযুক্ত এই মশলার ইংরেজি নাম অলস্পাইস । এর বৈজ্ঞানিক নাম পিমেন্টা বা জ্যামাইকান পিমেন্টা। একে মির্টেল পেপার নামেও ডাকা হয়। এই গাছটি লাগানো কয়েক মাসের মধ্যেই ফুল ফোটা শুরু করে।
advertisement
5/6
মূলত এই গাছের ফুল পাওয়া যায় মে থেকে আগস্ট মাস পর্যন্ত। ফুলের পাশাপাশি থোকা থোকা এই গাছের ফলও পাওয়া যায়। এই গাছের ফল বুটের দানার মতো গোলাকার হয়। কাঁচা ফল রোদে শুকিয়ে বাদামি করে তারপর সেটি তেজপাতার মতোই রান্নায় ব্যবহার করা হয়।
মূলত এই গাছের ফুল পাওয়া যায় মে থেকে আগস্ট মাস পর্যন্ত। ফুলের পাশাপাশি থোকা থোকা এই গাছের ফলও পাওয়া যায়। এই গাছের ফল বুটের দানার মতো গোলাকার হয়। কাঁচা ফল রোদে শুকিয়ে বাদামি করে তারপর সেটি তেজপাতার মতোই রান্নায় ব্যবহার করা হয়।
advertisement
6/6
বাড়ির বাগানে কিংবা ঘরের মধ্যে টবে কয়েকটি অল স্পাইসের গাছ থাকলেই সারা বছর আর বাজার থেকে আপনাকে মিট মসলা কিনে আনতে হবে না। এই গাছগুলো প্রায় ১০০ বছর বাঁচে। তাই রান্নার স্বাদ বাড়াতে বাড়িতে আজই লাগিয়ে ফেলুন একটি অল স্পাইস।
বাড়ির বাগানে কিংবা ঘরের মধ্যে টবে কয়েকটি অল স্পাইসের গাছ থাকলেই সারা বছর আর বাজার থেকে আপনাকে মিট মসলা কিনে আনতে হবে না। এই গাছগুলো প্রায় ১০০ বছর বাঁচে। তাই রান্নার স্বাদ বাড়াতে বাড়িতে আজই লাগিয়ে ফেলুন একটি অল স্পাইস।
advertisement
advertisement
advertisement