Calcium Deficiency : ৫০ টাকারও কম দামে ক্যালসিয়ামে ঠাসা এই ১০ খাবার! ৪০ পেরলেও ওষুধ লাগবে না, পাতে অন্তত একটা রাখুন

*৫০ টাকারও কম দাম, ক্যালসিয়ামে ঠাসা এই ১০ খাবার! ৪০ পেরলেও ওষুধ লাগবে না, পাতে একটা রাখুন যে কোনও দু-একটা। বেশিরভাগ মানুষই হাড়ের স্বাস্থ্যের দিকে কম মনোযোগ দেয়, বা বলা যায় কেউ মনোযোগ দিতে চায় না। আসলে হাড়ই আমাদের শরীরের ভারসাম্য রক্ষায় কাজ করে। তাই হাড়ের বিশেষ যত্ন নেওয়া খুবই জরুরি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। সংগৃহীত ছবি।

*আজকাল ৩০ থেকে ৪০ বছর বয়সেও শরীরে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি-এর অভাবে অনেকেই সমস্যায় পড়েন। কারণ তাদের খাবারে ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের অভাব থেকে যায়। আপনি যদি না চান যে আপনার বুড়ো বয়সে আর্থারাইটিস, অস্টিওপোরোসিস, জয়েন্টে ব্যথা, হাড় ভাঙার সমস্যা থাকুক, তাহলে ডায়েটে এখানে উল্লেখিত ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ জিনিসগুলি অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। লখনউয়ের সেন্ট্রাল কমান্ড হাসপাতালের ডায়েটিশিয়ান রোহিত যাদবের জানিয়েছেন ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণে কোন খাবারগুলি খাওয়া উচিৎ। সংগৃহীত ছবি।

*পোস্ত: ক্যালসিয়াম পূরণের জন্য দুধ, দই ছাড়াও পোস্ত অবশ্যই আপনার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। আসলে পোস্ত আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভাল ফ্যাটের চমৎকার উৎস। নিয়মিত ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ পোস্ত খেলে, তা আপনার হাড়কে রোগ থেকে রক্ষা করতে পারে। তবে বেশি পোস্ত খাওয়া উচিৎ নয়। তাই সীমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

*টফু: এটা সয়াবিন থেকে তৈরি করা হয়। এটি ভীষণভাবে একটি প্ল্যান্ট বেসড ক্যালসিয়ামের উৎস। সংগৃহীত ছবি।

*দুধ এবং দুগ্ধজাত দ্রব্য: কেউ কেউ প্রতিদিন দুধ, দই খান না। কেউ খেতে পারেন না। এমন পরিস্থিতিতে, ক্যালসিয়ামের অভাব পূরণ করতে দুধ বা তা থেকে তৈরি জিনিস অবশ্যই খেতে হবে। তা না হলে একতা বয়সের পরে হাড়ের নানা সমস্যায় ভুগবেন। দুগ্ধজাত খাবারগুলি অন্যান্য খাবারের তুলনায় ক্যালসিয়ামে বেশি সমৃদ্ধ। সংগৃহীত ছবি।

*চিয়া সিড: শরীরে উপস্থিত ক্যালসিয়াম উপাদান আমাদের হাড়কে মজবুত করে তোলে। তার জন্য, দুধ এবং মাছ খাওয়া আরও উপকারী, তবে আপনি যদি এই দুটি জিনিস না খান, তবে আপনি চিয়া সিড খেতে পারেন। আসলে, চিয়া সিড ক্যালসিয়াম, ওমেগা -3 ফ্যাটি অ্যাসিড এবং প্রোটিনেরও একটি ভাল উৎস। প্রতি ১০০ গ্রাম চিয়া সিডে ৪০০ থেকে ৬০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

*সোয়া মিল্ক: এই সোয়া মিল্কে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি পাওয়া যায় তাই যাদের দুধ এবং দুধ জাতীয় খাবারে অ্যালার্জি হয় তাদের পক্ষে দুধের পরিবর্তে সোয়া মিল্ক খাওয়া যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।

*সবুজ শাক-সবজি: সবুজ শাক-সবজি খেলে আপনি প্রচুর পুষ্টি পাবেন। এতে ভিটামিন এ, সি, ই, কে, আয়রন, ফাইবারের পাশাপাশি ক্যালসিয়াম রয়েছে। পালং শাক, ক্যাল খেতে হবে। শাক-সবজি খেলে শরীরে আয়রনের ঘাটতি হবে না। পালং শাক খেলে আপনি ক্যালসিয়াম, আয়রনের পাশাপাশি ভিটামিন এ এবং সি পাবেন। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

*ব্রকলি: তিল বীজের মতই এক কাপ ব্রোকোলি থেকে প্রায় ৮৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।

*বাদাম এবং বীজ: কিছু বাদামে ক্যালসিয়াম খুব বেশি থাকে। তাই বাদাম, তিল, তিসির বীজ খান। এগুলো খেলে আপনি পাবেন ক্যালসিয়াম, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন কে, নানা ধরনের খনিজ, ফাইবার, ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড পাবেন শরীরের প্রয়োজনীয়। সংগৃহীত ছবি।

*মিষ্টি আলু: একটি বড় সাইজের মিষ্টি আলু থেকে প্রায় ৬৮ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। এ ছাড়াও পটাশিয়াম ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি।

*কেল ভেজিটেবল: কেল হচ্ছে এক ধরনের সবুজ কচি পাতা। এর মধ্যেও প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম পাওয়া যায়। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।