Conjunctivitis: উত্তরোত্তর বাড়ছে ‘আই ফ্লু’-র সংক্রমণ; কী কী সতর্কতা অবলম্বন করা আবশ্যক?

Last Updated:
Conjunctivitis cases on the rise: বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, মারণ করোনাভাইরাস সংক্রমণের ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে আমরা যেভাবে সতর্কতা অবলম্বন করেছি, ঠিক সেই ভাবেই চোখের ফ্লু-র ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকা আবশ্যক। এতে সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস করা সম্ভব।
1/8
 বর্ষার মরশুমে বৃষ্টির দাপট বাড়তে না বাড়তেই চোখের সংক্রমণে ভুগতে শুরু করেছে মানুষ। গ্রাম-শহর নির্বিশেষে ছড়িয়ে পড়ছে আই ফ্লু বা কনজাংটিভাইটিস। শহরের চক্ষু বিশেষজ্ঞদের ক্লিনিকে কনজাংটিভাইটিস নিয়ে ভিড় জমাচ্ছে প্রচুর মানুষ। শোনা যাচ্ছে, চোখের ক্লিনিকে আসা সমস্ত রোগীদের মধ্যে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশই কনজাংটিভাইটিসে আক্রান্ত। এর মধ্যে অবশ্য শিশুর সংখ্যাই বেশি।
বর্ষার মরশুমে বৃষ্টির দাপট বাড়তে না বাড়তেই চোখের সংক্রমণে ভুগতে শুরু করেছে মানুষ। গ্রাম-শহর নির্বিশেষে ছড়িয়ে পড়ছে আই ফ্লু বা কনজাংটিভাইটিস। শহরের চক্ষু বিশেষজ্ঞদের ক্লিনিকে কনজাংটিভাইটিস নিয়ে ভিড় জমাচ্ছে প্রচুর মানুষ। শোনা যাচ্ছে, চোখের ক্লিনিকে আসা সমস্ত রোগীদের মধ্যে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশই কনজাংটিভাইটিসে আক্রান্ত। এর মধ্যে অবশ্য শিশুর সংখ্যাই বেশি।
advertisement
2/8
বর্ষার মরশুমে বৃষ্টির দাপট বাড়তে না বাড়তেই চোখের সংক্রমণে ভুগতে শুরু করেছে মানুষ। গ্রাম-শহর নির্বিশেষে ছড়িয়ে পড়ছে আই ফ্লু বা কনজাংটিভাইটিস। শহরের চক্ষু বিশেষজ্ঞদের ক্লিনিকে কনজাংটিভাইটিস নিয়ে ভিড় জমাচ্ছে প্রচুর মানুষ। শোনা যাচ্ছে, চোখের ক্লিনিকে আসা সমস্ত রোগীদের মধ্যে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশই কনজাংটিভাইটিসে আক্রান্ত। এর মধ্যে অবশ্য শিশুর সংখ্যাই বেশি।
বর্ষার মরশুমে বৃষ্টির দাপট বাড়তে না বাড়তেই চোখের সংক্রমণে ভুগতে শুরু করেছে মানুষ। গ্রাম-শহর নির্বিশেষে ছড়িয়ে পড়ছে আই ফ্লু বা কনজাংটিভাইটিস। শহরের চক্ষু বিশেষজ্ঞদের ক্লিনিকে কনজাংটিভাইটিস নিয়ে ভিড় জমাচ্ছে প্রচুর মানুষ। শোনা যাচ্ছে, চোখের ক্লিনিকে আসা সমস্ত রোগীদের মধ্যে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশই কনজাংটিভাইটিসে আক্রান্ত। এর মধ্যে অবশ্য শিশুর সংখ্যাই বেশি।
advertisement
3/8
রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য এই সময় আক্রান্ত শিশুদের স্কুলে না পাঠানোর পরামর্শই দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। একেবারে সুস্থ হলে তবেই স্কুলে পাঠানো উচিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, চোখের ফ্লু মূলত অ্যাডিনোভাইরাসের দ্বারা ছড়ায়। আর সঠিক সতর্কতা না নেওয়ার ফলে চোখে মারাত্মক সমস্যা হয়ে যাচ্ছে।
রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধ করার জন্য এই সময় আক্রান্ত শিশুদের স্কুলে না পাঠানোর পরামর্শই দিচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। একেবারে সুস্থ হলে তবেই স্কুলে পাঠানো উচিত। বিশেষজ্ঞদের মতে, চোখের ফ্লু মূলত অ্যাডিনোভাইরাসের দ্বারা ছড়ায়। আর সঠিক সতর্কতা না নেওয়ার ফলে চোখে মারাত্মক সমস্যা হয়ে যাচ্ছে।
advertisement
4/8
আই ফ্লু-র ক্ষেত্রে সতর্কতা: বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, মারণ করোনাভাইরাস সংক্রমণের ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে আমরা যেভাবে সতর্কতা অবলম্বন করেছি, ঠিক সেই ভাবেই চোখের ফ্লু-র ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকা আবশ্যক। এতে সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস করা সম্ভব। এমনকী স্বাস্থ্য দফতরও আই ফ্লু প্রতিরোধে নানা নির্দেশিকা জারি করেছে।
আই ফ্লু-র ক্ষেত্রে সতর্কতা: বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে, মারণ করোনাভাইরাস সংক্রমণের ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে আমরা যেভাবে সতর্কতা অবলম্বন করেছি, ঠিক সেই ভাবেই চোখের ফ্লু-র ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকা আবশ্যক। এতে সংক্রমণের ঝুঁকি অনেকটাই হ্রাস করা সম্ভব। এমনকী স্বাস্থ্য দফতরও আই ফ্লু প্রতিরোধে নানা নির্দেশিকা জারি করেছে।
advertisement
5/8
আই ফলু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে: দেশের বিভিন্ন প্রান্তের হাসপাতাল কিংবা আই ক্লিনিকে আই ফ্লু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বর্ষা শুরু হতে না হতেই লাল চোখ নিয়ে হাজির হচ্ছেন রোগীরা। ভাইরাসের সংস্পর্শে এলেই চোখ কটকট করতে শুরু করে। মনে হয়, চোখে কর্কশ কিছু পড়েছে। ফলে চোখ লাল হয়ে যেতে থাকে। ওপিডি-তে প্রতিদিন এই সমস্য়া নিয়ে আগত রোগীর সংখ্যা প্রায় ১০০ ছুঁইছুঁই। তবে ডাক্তারদের পরামর্শ, এই অবস্থায় নিজে কোনও ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।
আই ফলু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে: দেশের বিভিন্ন প্রান্তের হাসপাতাল কিংবা আই ক্লিনিকে আই ফ্লু রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বর্ষা শুরু হতে না হতেই লাল চোখ নিয়ে হাজির হচ্ছেন রোগীরা। ভাইরাসের সংস্পর্শে এলেই চোখ কটকট করতে শুরু করে। মনে হয়, চোখে কর্কশ কিছু পড়েছে। ফলে চোখ লাল হয়ে যেতে থাকে। ওপিডি-তে প্রতিদিন এই সমস্য়া নিয়ে আগত রোগীর সংখ্যা প্রায় ১০০ ছুঁইছুঁই। তবে ডাক্তারদের পরামর্শ, এই অবস্থায় নিজে কোনও ওষুধ খাওয়া উচিত নয়।
advertisement
6/8
বিশেষজ্ঞদের মতে, হাইজিন বজায় না রাখার কারণেই মূলত বাড়ে রোগের দাপট। আসলে হাত পরিষ্কার না করে অনেকেই চোখ ডলেন কিংবা বারবার চোখে হাত দেন। সেই কারণেই আরও ছড়ায় সংক্রমণ। এই রোগ হলে তাই নিজেকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। বারবার চোখে হাত দেওয়া চলবে না। এছাড়া রোগীর ব্যবহৃত জিনিস ব্যবহার কিংবা স্পর্শ করা চলবে না।
বিশেষজ্ঞদের মতে, হাইজিন বজায় না রাখার কারণেই মূলত বাড়ে রোগের দাপট। আসলে হাত পরিষ্কার না করে অনেকেই চোখ ডলেন কিংবা বারবার চোখে হাত দেন। সেই কারণেই আরও ছড়ায় সংক্রমণ। এই রোগ হলে তাই নিজেকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। বারবার চোখে হাত দেওয়া চলবে না। এছাড়া রোগীর ব্যবহৃত জিনিস ব্যবহার কিংবা স্পর্শ করা চলবে না।
advertisement
7/8
চোখের ফ্লু-র উপসর্গ: ১. চোখ লাল হয়ে যাওয়া ২. চোখে চুলকানি এবং জ্বালা ৩. চোখ দিয়ে ক্রমাগত জল পড়া ৪. চোখে অস্বস্তি
চোখের ফ্লু-র উপসর্গ: ১. চোখ লাল হয়ে যাওয়া ২. চোখে চুলকানি এবং জ্বালা ৩. চোখ দিয়ে ক্রমাগত জল পড়া ৪. চোখে অস্বস্তি
advertisement
8/8
এমন উপসর্গ দেখা দিলে অযথা আতঙ্কিত না হয়ে অবিলম্বে নিকটবর্তী চক্ষু চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো উচিত। বিভিন্ন জায়গার সরকারি হাসপাতালগুলোয় বিনামূল্যে এই রোগের চিকিৎসা করা হয়।
এমন উপসর্গ দেখা দিলে অযথা আতঙ্কিত না হয়ে অবিলম্বে নিকটবর্তী চক্ষু চিকিৎসকের কাছে গিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করানো উচিত। বিভিন্ন জায়গার সরকারি হাসপাতালগুলোয় বিনামূল্যে এই রোগের চিকিৎসা করা হয়।
advertisement
advertisement
advertisement