১ বছর, ২ বছর, ৫ বছর, নাকি ১৮ মাস...? দুই সন্তানের মধ্যে বয়সের 'ফারাক' কত হওয়া উচিত? সঠিক উত্তর বলে দিলেন ডাক্তার!
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Parenting Tips: এক সন্তানের জন্মের পর দ্বিতীয় সন্তান চান অনেকেই। তবে অনেক বাবা-মায়েরই মনে প্রশ্ন থাকে দুই সন্তানের মধ্যে আদর্শ ব্যবধান কত হওয়া উচিত? এই গ্যাপ কাছাকাছি রাখা ভাল নাকি বেশি রাখা ভাল?
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
প্রথম এবং দ্বিতীয় শিশুর মধ্যে আদর্শ ব্যবধান কত?
দিল্লির সিকে বিড়লা হাসপাতালের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি বিশেষজ্ঞ ডাঃ আস্থা দয়াল দ্বিতীয় সন্তান ধারণের আগে বাবা-মায়ের জানা উচিত এমনই আদর্শ ব্যবধানগুলি শেয়ার করেছেন। বিশেষজ্ঞের মতে, দুই বছরেরও কম সময়ের ব্যবধান ঘনিষ্ঠ ভাইবোনের বন্ধন তৈরি করতে পারে, কারণ ভাই-বোন হিসেবে শিশুরা প্রায়শই সেরা বন্ধু হয়ে বেড়ে ওঠে।
দিল্লির সিকে বিড়লা হাসপাতালের স্ত্রীরোগ ও প্রসূতি বিশেষজ্ঞ ডাঃ আস্থা দয়াল দ্বিতীয় সন্তান ধারণের আগে বাবা-মায়ের জানা উচিত এমনই আদর্শ ব্যবধানগুলি শেয়ার করেছেন। বিশেষজ্ঞের মতে, দুই বছরেরও কম সময়ের ব্যবধান ঘনিষ্ঠ ভাইবোনের বন্ধন তৈরি করতে পারে, কারণ ভাই-বোন হিসেবে শিশুরা প্রায়শই সেরা বন্ধু হয়ে বেড়ে ওঠে।
advertisement
advertisement
advertisement
এ বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা না গেলেও ডাঃ অরুণা কালরা বলেন, একজন নারীকে সুস্থ মা হতে হলে দুই সন্তানের মধ্যে অন্তত দুই বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও নিয়ম নেই। তিনি বলেন, একজন নারীকে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তারপর শিশুর জন্মের পর তাকে খাওয়ানো এবং যত্ন নেওয়ার জন্য অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
এঁরা অনেকসময় দ্রুত দুই সন্তান বা যমজ সন্তান নিতে চান এবং এক বছর থেকে দেড় বছরের মধ্যে তাঁদের বড় করতে চান। এই বাবা মায়েদের ধারণা, এর মাধ্যমে দুই শিশু একসঙ্গে বড় হয়ে যাবে। তাতে খরচ ও সময় দুই সাশ্রয় হবে। আবার এটাও ঠিক যে এতে দুই সন্তানের মধ্যে একটা ভাল বন্ডিং তৈরি হবে। তারা পিঠোপিঠি ভাইবোনের চেয়ে একে অপরের বন্ধু হয়ে উঠবে।
advertisement
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতে, এই উভয় পরিস্থিতি তাদের নিজস্ব যুক্তিতে সঠিক। ডঃ অরুণার কথায়, "এক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রী নিজেরা যা চান তা বেছে নিতে হবে।" তিনি আরও বলেন, "আপনি যদি সুস্থ থাকেন। আপনি যদি সুষম খাবার খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ করেন তবে আপনি দুই সন্তান ধারণের এই ব্যবধান কিছুটা কমাতেই পারেন।"