Monsoon Itching Problems: বর্ষায় সারা শরীরে দাদ, হাজা, চুলকানি...? মাত্র ৭ দিনে হবে ভ্যানিশ! এক্কেবারে ঘরোয়া এই উপায়গুলি জেনে নিন শিগগিরই

Last Updated:
Monsoon Itching Problems: বর্ষাকালে বাতাসের আর্দ্রতা মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পায়। এই আর্দ্র এবং গরম আবহাওয়া ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাকের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য সহায়ক। ত্বক যখন এগুলোর সংস্পর্শে আসে, তখন চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া হয়।
1/8
বর্ষা ঋতু গ্রীষ্মের তাপ থেকে স্বস্তি এনে দেয়, তবে এই ঋতুতে ত্বকের সমস্যাও বেড়ে যায়। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ সমস্যা হল চুলকানি। বর্ষা ঋতুতে অনেকেই ত্বকের জ্বালাপোড়া এবং চুলকানিতে ভোগেন। কখনও কখনও এই সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করে এবং এমনকী ওষুধেরও প্রয়োজন হয়।
বর্ষা ঋতু গ্রীষ্মের তাপ থেকে স্বস্তি এনে দেয়, তবে এই ঋতুতে ত্বকের সমস্যাও বেড়ে যায়। এর মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ সমস্যা হল চুলকানি। বর্ষা ঋতুতে অনেকেই ত্বকের জ্বালাপোড়া এবং চুলকানিতে ভোগেন। কখনও কখনও এই সমস্যা তীব্র আকার ধারণ করে এবং এমনকী ওষুধেরও প্রয়োজন হয়।
advertisement
2/8
যদি আপনিও এমন সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে এই টিপসগুলি আপনার জন্য খুবই কার্যকর হবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক বর্ষা ঋতুতে কেন চুলকানি হয় এবং এটি কমাতে কী করা যেতে পারে।
যদি আপনিও এমন সমস্যার সম্মুখীন হন, তাহলে এই টিপসগুলি আপনার জন্য খুবই কার্যকর হবে। আসুন জেনে নেওয়া যাক বর্ষা ঋতুতে কেন চুলকানি হয় এবং এটি কমাতে কী করা যেতে পারে।
advertisement
3/8
চুলকানির কারণবর্ষাকালে বাতাসের আর্দ্রতা মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পায়। এই আর্দ্র এবং গরম আবহাওয়া ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাকের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য সহায়ক। ত্বক যখন এগুলোর সংস্পর্শে আসে, তখন চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া হয়। তাছাড়া, এই ঋতুতে শরীরে উৎপন্ন ঘাম এই সমস্যাটিকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
চুলকানির কারণবর্ষাকালে বাতাসের আর্দ্রতা মারাত্মকভাবে বৃদ্ধি পায়। এই আর্দ্র এবং গরম আবহাওয়া ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাকের দ্রুত বৃদ্ধির জন্য সহায়ক। ত্বক যখন এগুলোর সংস্পর্শে আসে, তখন চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া হয়। তাছাড়া, এই ঋতুতে শরীরে উৎপন্ন ঘাম এই সমস্যাটিকে আরও বাড়িয়ে তোলে।
advertisement
4/8
এর পাশাপাশি, বর্ষাকালে আমাদের পাচনতন্ত্রও কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে। এর ফলে শরীরে 'পিত্ত' (শরীরের তাপ) ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়। এই অভ্যন্তরীণ তাপ ত্বককে প্রভাবিত করে এবং চুলকানি, ফুসকুড়ি বা জ্বালাপোড়ার অনুভূতি বাড়ায়।
এর পাশাপাশি, বর্ষাকালে আমাদের পাচনতন্ত্রও কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়ে। এর ফলে শরীরে 'পিত্ত' (শরীরের তাপ) ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়। এই অভ্যন্তরীণ তাপ ত্বককে প্রভাবিত করে এবং চুলকানি, ফুসকুড়ি বা জ্বালাপোড়ার অনুভূতি বাড়ায়।
advertisement
5/8
চুলকানি থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে কী করবেন?বর্ষাকালে চুলকানি থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে, কিছু বিষয়ের প্রতি মনোযোগ দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা। হালকা গরম জলে স্নান করুন: চুলকানি কমাতে হালকা গরম জলে স্নান করুন। স্নানের জলে সামান্য নুন বা কিছু নিম পাতা যোগ করুন। এই দুটিই ত্বক পরিষ্কার রাখবে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করবে, যার ফলে চুলকানি কমবে।
চুলকানি থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে কী করবেন?বর্ষাকালে চুলকানি থেকে তাৎক্ষণিক মুক্তি পেতে, কিছু বিষয়ের প্রতি মনোযোগ দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে স্বাস্থ্যবিধি বজায় রাখা। হালকা গরম জলে স্নান করুন: চুলকানি কমাতে হালকা গরম জলে স্নান করুন। স্নানের জলে সামান্য নুন বা কিছু নিম পাতা যোগ করুন। এই দুটিই ত্বক পরিষ্কার রাখবে এবং সংক্রমণ প্রতিরোধ করবে, যার ফলে চুলকানি কমবে।
advertisement
6/8
অ্যালোভেরা জেল: স্নানের পর শরীরে অ্যালোভেরা জেল লাগান এবং আলতো করে ম্যাসাজ করুন। অ্যালোভেরা জেল শরীরকে ঠান্ডা করে, যা চুলকানি বন্ধ করতে সাহায্য করে। কর্পূর এবং নারকেল তেল: নারকেল তেলের সঙ্গে সামান্য কর্পূর মিশিয়ে চুলকানির জায়গায় লাগালে চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। নিমের তেল: চুলকানি থেকে তাৎক্ষণিক উপশম পেতে, আপনি নিমের তেল দিয়ে ম্যাসাজ করতে পারেন। নিমে উপস্থিত অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য চুলকানির সংক্রমণ কমায়।
<strong>অ্যালোভেরা জেল:</strong> স্নানের পর শরীরে অ্যালোভেরা জেল লাগান এবং আলতো করে ম্যাসাজ করুন। অ্যালোভেরা জেল শরীরকে ঠান্ডা করে, যা চুলকানি বন্ধ করতে সাহায্য করে।<strong>কর্পূর এবং নারকেল তেল:</strong> নারকেল তেলের সঙ্গে সামান্য কর্পূর মিশিয়ে চুলকানির জায়গায় লাগালে চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে।<strong>নিমের তেল:</strong> চুলকানি থেকে তাৎক্ষণিক উপশম পেতে, আপনি নিমের তেল দিয়ে ম্যাসাজ করতে পারেন। নিমে উপস্থিত অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টিফাঙ্গাল বৈশিষ্ট্য চুলকানির সংক্রমণ কমায়।
advertisement
7/8
খাবারের প্রতি মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ!বর্ষাকালে শরীরের হজম শক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত ভাজা এবং মশলাদার খাবার খেলে ত্বকের সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে। তাই, খাদ্যতালিকায় হালকা, সহজে হজমযোগ্য খাবার গ্রহণ করা উচিত।
খাবারের প্রতি মনোযোগ দেওয়া গুরুত্বপূর্ণ!বর্ষাকালে শরীরের হজম শক্তি দুর্বল হয়ে পড়ে। এমন পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত ভাজা এবং মশলাদার খাবার খেলে ত্বকের সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে। তাই, খাদ্যতালিকায় হালকা, সহজে হজমযোগ্য খাবার গ্রহণ করা উচিত।
advertisement
8/8
কী কী খেতে পারেন-খিচুড়ি, কুমড়োর সবজি, কুমড়োর স্যুপ, কুমড়োর রস ঠান্ডা করার মশলা: হলুদ, ধনেপাতা। ভেষজ চা: তুলসি, শুকনো আদা এবং জিরা দিয়ে তৈরি ভেষজ চা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
কী কী খেতে পারেন-খিচুড়ি, কুমড়োর সবজি, কুমড়োর স্যুপ, কুমড়োর রসঠান্ডা করার মশলা: হলুদ, ধনেপাতা।ভেষজ চা: তুলসি, শুকনো আদা এবং জিরা দিয়ে তৈরি ভেষজ চা। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
advertisement
advertisement
advertisement