Refreshment Zone: নদীর ঠান্ডা বাতাসে সেলফি, আড্ডা, প্রেম, খুনসুটি...শহরের মাঝে এক টুকরো খোলা বাতাস মন ফুরফুরে করে দেয়

Last Updated:
Refreshment Zone: নদীর পাড়ে সুন্দর জায়গা, বিকেলে ঘুরে দেখার জন্য দারুণ, জানুন মেদিনীপুরের এই অফবিট জায়গা।
1/6
নদীর উপর ব্যালকনি, সামনে প্রশস্ত জায়গা, পাশেই রাম-সীতা মন্দির। বিকেলে পরিবার পরিজন কিংবা প্রিয়জনকে নিয়ে একবার ঘুরে আসতে চাইলে আপনার জন্য এই জায়গায় একদম পারফেক্ট। নদীর প্রবাহ, সূর্যাস্ত, সেলফি জোন এবং সঙ্গে মন্দির বিকেলে আউটিং এর জন্য একদম পারফেক্ট ডেস্টিনেশন এই জায়গা। মন ভরে ছবি তুলতে পারবেন, অনায়াসে সময় কেটে যাবে বেশ কিছুক্ষণ। অবশ্যই বিকেলে ঘুরে দেখুন এই জায়গা।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
নদীর উপর ব্যালকনি, সামনে প্রশস্ত জায়গা, পাশেই রাম-সীতা মন্দির। বিকেলে পরিবার পরিজন কিংবা প্রিয়জনকে নিয়ে একবার ঘুরে আসতে চাইলে আপনার জন্য এই জায়গায় একদম পারফেক্ট। নদীর প্রবাহ, সূর্যাস্ত, সেলফি জোন এবং সঙ্গে মন্দির বিকেলে আউটিং এর জন্য একদম পারফেক্ট ডেস্টিনেশন এই জায়গা। মন ভরে ছবি তুলতে পারবেন, অনায়াসে সময় কেটে যাবে বেশ কিছুক্ষণ। অবশ্যই বিকেলে ঘুরে দেখুন এই জায়গা।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
2/6
সারাদিনের ক্লান্তি শেষে প্রত্যেকেই নিজেকে একটু রেহাই দিতে কাছে পিঠে কোথাও থেকে ঘুরে আসার প্ল্যান করেন। অফিস, স্কুল, কলেজ শেষ করে বিকেলে নিজেকে একটু ফ্রেশ করতে চাইলে ঘুরে দেখতে পারেন এই জায়গা। নদীর শান্ত শীতল বাতাস আপনার সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে দেবে। পড়ুয়া হোক কিংবা চাকুরীজীবী, সারাদিনের ক্লান্তি কাটাতে এখানে এলে আপনার মন ভাল হবে।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
সারাদিনের ক্লান্তি শেষে প্রত্যেকেই নিজেকে একটু রেহাই দিতে কাছে পিঠে কোথাও থেকে ঘুরে আসার প্ল্যান করেন। অফিস, স্কুল, কলেজ শেষ করে বিকেলে নিজেকে একটু ফ্রেশ করতে চাইলে ঘুরে দেখতে পারেন এই জায়গা। নদীর শান্ত শীতল বাতাস আপনার সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে দেবে। পড়ুয়া হোক কিংবা চাকুরীজীবী, সারাদিনের ক্লান্তি কাটাতে এখানে এলে আপনার মন ভাল হবে।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
3/6
নদীর পাশে শান্ত-শীতল পরিবেশ সঙ্গে সেলফি জোন এবং চারিদিকে গাছে ভরা এই জায়গা, দুর্দান্ত আউটিং এর জন্য সুন্দর। তাই গরমের এই বিকেলে আপনার ডেস্টিনেশন হোক এই জায়গা। একদিকে মন ভরে ছবি তুলতে পারবেন অন্যদিকে নদীর শান্ত স্নিগ্ধতা আপনাকে অনেকটাই আনন্দ দেবে।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
নদীর পাশে শান্ত-শীতল পরিবেশ সঙ্গে সেলফি জোন এবং চারিদিকে গাছে ভরা এই জায়গা, দুর্দান্ত আউটিং এর জন্য সুন্দর। তাই গরমের এই বিকেলে আপনার ডেস্টিনেশন হোক এই জায়গা। একদিকে মন ভরে ছবি তুলতে পারবেন অন্যদিকে নদীর শান্ত স্নিগ্ধতা আপনাকে অনেকটাই আনন্দ দেবে।(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
4/6
মেদিনীপুর শহরের কাছেই রয়েছে গান্ধীঘাট। এখানেই রয়েছে I LOVE MEDINIPUR লেখা সেলফি জোন। রয়েছে নদীর ওপর বসা এবং ফটো তোলার দুর্দান্ত জায়গা।। মেদিনীপুর শহরের এক প্রান্ত দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে কংসাবতী নদী। বিকেলের সূর্যাস্ত কিংবা নদীর শান্ত বাতাস আপনার সারাদিনের ক্লান্তি দূর করবে। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
মেদিনীপুর শহরের কাছেই রয়েছে গান্ধীঘাট। এখানেই রয়েছে I LOVE MEDINIPUR লেখা সেলফি জোন। রয়েছে নদীর ওপর বসা এবং ফটো তোলার দুর্দান্ত জায়গা।। মেদিনীপুর শহরের এক প্রান্ত দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে কংসাবতী নদী। বিকেলের সূর্যাস্ত কিংবা নদীর শান্ত বাতাস আপনার সারাদিনের ক্লান্তি দূর করবে। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
5/6
শহরের বাসিন্দা উষ্ণিশ পাল বলেন, 'শহরেই রয়েছে এমন একটি জায়গা যা আপনি হয়ত আগে দেখেননি। নিজের প্রিয়জন হোক বা বান্ধবী অথবা বন্ধুদের নিয়ে কিংবা একান্তেই সময় কাটান এখানে। শান্তভাবে নদীর প্রবাহ এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ আপনাকে রিফ্রেশ করে তুলবে।' মেদিনীপুর শহরের অনতি দূরে কলকাতা থেকে খুব কাছেই এই সুন্দর জায়গা। সাজান পার্ক এবং বাঁধান নদীর ঘাট সঙ্গে বাহারি আলোকসজ্জা, কী নেই এখানে? তাই বিকেলের ছুটিতে পরিবারের সকলকে নিয়ে এখানে এলে আপনার মন ভাল হয়ে যাবে। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
শহরের বাসিন্দা উষ্ণিশ পাল বলেন, 'শহরেই রয়েছে এমন একটি জায়গা যা আপনি হয়ত আগে দেখেননি। নিজের প্রিয়জন হোক বা বান্ধবী অথবা বন্ধুদের নিয়ে কিংবা একান্তেই সময় কাটান এখানে। শান্তভাবে নদীর প্রবাহ এবং প্রাকৃতিক পরিবেশ আপনাকে রিফ্রেশ করে তুলবে।' মেদিনীপুর শহরের অনতি দূরে কলকাতা থেকে খুব কাছেই এই সুন্দর জায়গা। সাজান পার্ক এবং বাঁধান নদীর ঘাট সঙ্গে বাহারি আলোকসজ্জা, কী নেই এখানে? তাই বিকেলের ছুটিতে পরিবারের সকলকে নিয়ে এখানে এলে আপনার মন ভাল হয়ে যাবে। (তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
6/6
কলকাতা থেকে আসতে চাইলে খুব কাছেই এই জায়গা। কলকাতা থেকে প্রাইভেট গাড়ি, ট্রেন কিংবা বাসে করে আসা যাবে এখানে। প্রাইভেট গাড়ি করে এলে মেদিনীপুর ঢোকার মোহনপুর ব্রিজের খুব কাছেই গান্ধিঘাট। বাসে এলে মেদিনীপুর বাসস্ট্যান্ডে নেমে সেখান থেকে অটো ধরে আসা যাবে গান্ধিঘাটে। অন্যদিকে ট্রেন মাধ্যমে খড়্গপুরে নেমে বাস কিংবা অটো ধরে পৌঁছান যাবে কিংবা মেদিনীপুর স্টেশনে নামলে সেখান থেকে টোটো বা অটো ধরে আসা যাবে গান্ধিঘাটে। গুগল লোকেশন : https://maps.app.goo.gl/GZg3shri8AhHsWfYA(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
কলকাতা থেকে আসতে চাইলে খুব কাছেই এই জায়গা। কলকাতা থেকে প্রাইভেট গাড়ি, ট্রেন কিংবা বাসে করে আসা যাবে এখানে। প্রাইভেট গাড়ি করে এলে মেদিনীপুর ঢোকার মোহনপুর ব্রিজের খুব কাছেই গান্ধিঘাট। বাসে এলে মেদিনীপুর বাসস্ট্যান্ডে নেমে সেখান থেকে অটো ধরে আসা যাবে গান্ধিঘাটে। অন্যদিকে ট্রেন মাধ্যমে খড়্গপুরে নেমে বাস কিংবা অটো ধরে পৌঁছান যাবে কিংবা মেদিনীপুর স্টেশনে নামলে সেখান থেকে টোটো বা অটো ধরে আসা যাবে গান্ধিঘাটে। গুগল লোকেশন : https://maps.app.goo.gl/GZg3shri8AhHsWfYA(তথ্য ও ছবি: রঞ্জন চন্দ)
advertisement
advertisement
advertisement