Winter: মেঝেতে পা দিলেই শরীর কেঁপে ওঠে? শীতে রোজ করুন এই কাজ, হিটার ছাড়াই মেঝে হবে একেবারে গরম

Last Updated:
Winter Room Healting Hacks without Heater: খালি পায়ে ঠান্ডা মেঝেতে হাঁটা যায় না মোটে। অনেক সময় মেঝে এত ঠান্ডা হয়ে যায় যে অস্বস্তি হয়। কখনও কখনও আবার ঠান্ডাও লেগে যায়। কিছু সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি রয়েছে, যাতে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব।
1/7
*জমিয়ে শীত পড়েছে। হাত-পা জমে যাওয়ার মতো অবস্থা। সোয়েটার, চাদর, জ্যাকেটে চড়িয়ে তারপর স্বস্তি। কিন্তু মেঝে! সেটাও যে বরফের মতো ঠান্ডা। পা ফেললেই যেন অন্তরাত্মা পর্যন্ত কেঁপে উঠছে। সংগৃহীত ছবি। 
*জমিয়ে শীত পড়েছে। হাত-পা জমে যাওয়ার মতো অবস্থা। সোয়েটার, চাদর, জ্যাকেটে চড়িয়ে তারপর স্বস্তি। কিন্তু মেঝে! সেটাও যে বরফের মতো ঠান্ডা। পা ফেললেই যেন অন্তরাত্মা পর্যন্ত কেঁপে উঠছে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/7
*শীতের এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা। খালি পায়ে ঠান্ডা মেঝেতে হাঁটা যায় না মোটে। অনেক সময় মেঝে এত ঠান্ডা হয়ে যায় যে পায়ে অস্বস্তি হয়। কখনও কখনও আবার ঠান্ডাও লেগে যায়। তবে কিছু সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি রয়েছে, যাতে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। সংগৃহীত ছবি। 
*শীতের এটাই সবচেয়ে বড় সমস্যা। খালি পায়ে ঠান্ডা মেঝেতে হাঁটা যায় না মোটে। অনেক সময় মেঝে এত ঠান্ডা হয়ে যায় যে পায়ে অস্বস্তি হয়। কখনও কখনও আবার ঠান্ডাও লেগে যায়। তবে কিছু সহজ ও কার্যকর পদ্ধতি রয়েছে, যাতে এই সমস্যার সমাধান সম্ভব। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/7
*এই সহজ ট্রিকগুলো মেনে চললেই শীতকালেও মেঝে গরম থাকবে। ঠান্ডাও লাগবে না। সমস্যা হবে না খালি পায়ে হাঁটতেও। দেখে নেওয়া যাক সেই পদ্ধতিগুলো যার মাধ্যমে শীতকালেও বাড়ির মেঝে দিব্যি গরম থাকবে। সংগৃহীত ছবি। 
*এই সহজ ট্রিকগুলো মেনে চললেই শীতকালেও মেঝে গরম থাকবে। ঠান্ডাও লাগবে না। সমস্যা হবে না খালি পায়ে হাঁটতেও। দেখে নেওয়া যাক সেই পদ্ধতিগুলো যার মাধ্যমে শীতকালেও বাড়ির মেঝে দিব্যি গরম থাকবে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/7
*কার্পেট ব্যবহার: এটাই সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকর পদ্ধতি। মেঝেতে শতরঞ্চি, মাদুর, কার্পেট বা গালিচা বিছিয়ে রাখতে হবে। এতে মেঝের ঠান্ডা পায়ে লাগবে না। পুরনো কাপড়চোপড় দিয়ে দোরোখাও বানিয়ে নেওয়া যায়। বা পাটের বস্তা। মেঝেতে পেতে রাখলে ঠান্ডা উঠবে না। মেঝেও গরম থাকবে। এতে শুধু চলাফেরা স্বস্তির হবে তাই নয়, ঠান্ডা লাগার ভয় থাকবে না। শীতও কম লাগবে। সংগৃহীত ছবি। 
*কার্পেট ব্যবহার: এটাই সবচেয়ে সহজ এবং কার্যকর পদ্ধতি। মেঝেতে শতরঞ্চি, মাদুর, কার্পেট বা গালিচা বিছিয়ে রাখতে হবে। এতে মেঝের ঠান্ডা পায়ে লাগবে না। পুরনো কাপড়চোপড় দিয়ে দোরোখাও বানিয়ে নেওয়া যায়। বা পাটের বস্তা। মেঝেতে পেতে রাখলে ঠান্ডা উঠবে না। মেঝেও গরম থাকবে। এতে শুধু চলাফেরা স্বস্তির হবে তাই নয়, ঠান্ডা লাগার ভয় থাকবে না। শীতও কম লাগবে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/7
*ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে মেঝে পরিস্কার: গৃহস্থ বাড়িতে প্রতিদিনই ঝাঁট দেওয়ার পর মেঝে মোছা হয়। ফলে মেঝে আরও ঠান্ডা হয়ে যায়। বিশেষ করে শীতকালে। এই সময় মেঝে মোছার বদলে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করাই ভাল। মেঝের কোথাও যদি খুব বেশি ময়লা বা অন্য কিছু লেগে থাকে, তাহলে শুধু সেই অংশটুকুই জল দিয়ে মুছে নেওয়া উচিত। এতে বাকি মেঝে ঠান্ডা হবে না, আবার ঘরও পরিস্কার থাকবে। সংগৃহীত ছবি। 
*ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে মেঝে পরিস্কার: গৃহস্থ বাড়িতে প্রতিদিনই ঝাঁট দেওয়ার পর মেঝে মোছা হয়। ফলে মেঝে আরও ঠান্ডা হয়ে যায়। বিশেষ করে শীতকালে। এই সময় মেঝে মোছার বদলে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করাই ভাল। মেঝের কোথাও যদি খুব বেশি ময়লা বা অন্য কিছু লেগে থাকে, তাহলে শুধু সেই অংশটুকুই জল দিয়ে মুছে নেওয়া উচিত। এতে বাকি মেঝে ঠান্ডা হবে না, আবার ঘরও পরিস্কার থাকবে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
6/7
*ঘরের জানলা বন্ধ রাখতে হবে: শীতকালে উত্তুরে বাতাস বয়। এটাই কাঁপুনি ধরায়। ঘরদোর ঠান্ডা হয়ে যায়। যাঁদের খোলামেলা বাড়ি বা বড় বড় জানলা, বিশেষ করে উত্তর দিকে জানলা রয়েছে, শীতকালে সেগুলো বন্ধ রাখতে হবে। সংগৃহীত ছবি। 
*ঘরের জানলা বন্ধ রাখতে হবে: শীতকালে উত্তুরে বাতাস বয়। এটাই কাঁপুনি ধরায়। ঘরদোর ঠান্ডা হয়ে যায়। যাঁদের খোলামেলা বাড়ি বা বড় বড় জানলা, বিশেষ করে উত্তর দিকে জানলা রয়েছে, শীতকালে সেগুলো বন্ধ রাখতে হবে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
7/7
*এমনিতেই এই সময় দুপুরের পর জানলা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে উত্তর দিকে জানলা থাকলে তা না খোলাই ভাল। কারণ ঘরে ঠান্ডা বাতাস ঢুকলে মেঝে স্বাভাবিকভাবেই ঠান্ডা হয়ে যাবে। তাই মেঝে গরম রাখতে চাইলে জানলা বন্ধ রাখতে হবে। তেমন হলে, শীতকালে জানলায় মোটা পর্দা ঝুলিয়ে দিতে হবে। এতেও অনেকটা কাজ হবে। সংগৃহীত ছবি।
*এমনিতেই এই সময় দুপুরের পর জানলা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে উত্তর দিকে জানলা থাকলে তা না খোলাই ভাল। কারণ ঘরে ঠান্ডা বাতাস ঢুকলে মেঝে স্বাভাবিকভাবেই ঠান্ডা হয়ে যাবে। তাই মেঝে গরম রাখতে চাইলে জানলা বন্ধ রাখতে হবে। তেমন হলে, শীতকালে জানলায় মোটা পর্দা ঝুলিয়ে দিতে হবে। এতেও অনেকটা কাজ হবে। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement