শারীরিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে জীবনের সকল সময় একই রকম পারফর্ম করা সম্ভব কখনওই নয়। যৌন মিলন নিয়ে কথা হলে মেয়েরা ৩০-এর কোঠায় এবং ছেলেরা ২০-র পর থেকে সেরা পারফর্ম করতে পারে বলা হয়ে থাকে। কিন্তু সব সময় এমনটা না-ও হতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) (ছবি-প্রতীকী)
প্রথমে বুঝতে হবে বিছানায় যৌন মিলনের ক্ষেত্রে সেরা পারফর্ম্যান্স কী। একাধিকবার স্বমেহন বা রতিসুখ কিন্তু কখনওই বিছানায় সেরা পারফর্ম্যান্স হিসেবে ধরা হয় না। বয়ঃসন্ধিকালের পর যৌবন আসার আগে পর্যন্ত ছেলেরা অনেক বেশিবার স্বমেহন করে থাকে। নিজের শরীরের সঙ্গে এভাবে পরিচিতি মেয়েদের ক্ষেত্রে গড়ে অনেকটাই কম। ফলে ওয়াইন যেমন যত পুরনো হয়, তত স্বাদ ও দামে বাড়ে। যৌন মিলনের ক্ষেত্রেও কিছুটা তাই। (ছবি-প্রতীকী)
২০-র কোঠায় ছেলেমেয়ে উভয়েই শারীরিক মিলনের ক্ষেত্রে সক্রিয় থাকে। কিন্তু সেটি কখনওই সন্তুষ্ট করা বা হওয়ার মতো মিলন হয় না। গুণমানে উন্নত মিলনকেই বিশেষজ্ঞরা সেরা পারফর্ম্যান্স বলে থাকেন। যৌন মিলনের ক্ষেত্রে ছেলেরা শিখরে থাকে ৪০ থেকে ৫০-এর মধ্যে বলেই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। ৬০-এর পর থেকে এই পারফর্ম্যান্স ধীরে ধীরে কমতে থাকে। (ছবি-প্রতীকী)
গবেষণা অনুযায়ী, বিছানায় সন্তুষ্ট হওয়া ও করার মতো যৌন মিলন সব সময় শারীরিক ও মানসির দু-দিক থেকেই হতে হবে। তাই ৩০-এর মতো যৌন মিলনের ক্ষমতা ৫০ বছর বয়সেও হতে পারে। অনেক সময় বয়সের সঙ্গে সঙ্গে এই ক্ষমতা বৃদ্ধিও পায়। অভিজ্ঞতা এক্ষেত্রে বড় শিক্ষক হয়ে থাকে। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, মেয়েদের চেয়ে বয়সে বড় ছেলেরা সঙ্গমে অনেক বেশি সক্রিয় এবং গুণগত ভাবে ভাল যৌন মিলনে সক্ষম। (ছবি-প্রতীকী)
তবে বিশেষজ্ঞদের মত, প্র্যাকটিস বা অনুশীলন সব সময়ই মানুষকে সেরা হয়ে উঠতে সাহায্য করে। পুরনো অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন ভাবে নিজের ক্ষমতাকে আবিষ্কার করা বিছানাতেও সম্ভব। ছেলেরা এক্ষেত্রে অনেক বেশি সক্রিয় হতে পছন্দও করেন। কম বয়সে একাধিকবার যৌন মিলনের সম্ভাবনা থাকলেও, বেশি বয়সে গুণগত ভাবে সেরা সঙ্গমের সম্ভাবনা অনেক বেশি। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) (ছবি-প্রতীকী)