Hong Kong Flu | Symptoms | Remedy: দেশজুড়ে নতুন ত্রাস Hong Kong Flu! কী রোগ, ছড়ায় কী ভাবে, কীভাবেই বা বাঁচবেন, জেনে নিন এক্ষুনি

Last Updated:
খোলা জায়গায় একদম থুথু ফেলবেন না। অন্যদের সঙ্গে হ্য়ান্ডশেক বা করমর্দন এড়িয়ে চলুন। চিকিৎসকদের পরামর্শ ছাড়া একদম কোনও অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না।
1/10
হংকং ফ্লু নিয়ে আগেই সতর্ক করেছিল দিল্লির গবেষণা সংস্থা ICMR। শুক্রবার সেই রোগে আক্রান্ত হয়ে দেশে ২ জনের মৃত্যুও হয়েছে। রাজ্যে রাজ্যে জারি হয়েছে হাই অ্যালার্ট। কিন্তু, কী এই হংকং ফ্লু? কী ভাবেই বা ছড়ায়, জানেন কী?
হংকং ফ্লু নিয়ে আগেই সতর্ক করেছিল দিল্লির গবেষণা সংস্থা ICMR। শুক্রবার সেই রোগে আক্রান্ত হয়ে দেশে ২ জনের মৃত্যুও হয়েছে। রাজ্যে রাজ্যে জারি হয়েছে হাই অ্যালার্ট। কিন্তু, কী এই হংকং ফ্লু? কী ভাবেই বা ছড়ায়, জানেন কী?
advertisement
2/10
একধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের সংক্রমণে মানব শরীরে বাসা বাঁধে এই রোগ। ভাইরাসের ভ্যারিয়্যান্টের নাম H3N2। প্রথমেই মানুষের ফুসফুসকে কাবু করে ফেলে এই ভাইরাস। তারপরে ধীরে ধীরে তাকে দুর্বল করতে থাকে। শুধু মানুষই নয়, পাখি এবং অন্য স্তন্যপায়ী প্রাণিদের মধ্যেও সংক্রমিত হতে পারে এই ভাইরাস।
একধরনের ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসের সংক্রমণে মানব শরীরে বাসা বাঁধে এই রোগ। ভাইরাসের ভ্যারিয়্যান্টের নাম H3N2। প্রথমেই মানুষের ফুসফুসকে কাবু করে ফেলে এই ভাইরাস। তারপরে ধীরে ধীরে তাকে দুর্বল করতে থাকে। শুধু মানুষই নয়, পাখি এবং অন্য স্তন্যপায়ী প্রাণিদের মধ্যেও সংক্রমিত হতে পারে এই ভাইরাস।
advertisement
3/10
উপসর্গ কী কী? করোনার সঙ্গে এই রোগের উপসর্গের বিশেষ ফারাক নেই। আক্রান্ত ব্যক্তিদের জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট হয়। সঙ্গে গায়ে হাতে পায়ে ব্যথা। এছাড়াও হতে পারে গলাব্যথা, গলায় ঘা। ঘন ঘন বমি পেতে পারে। থাকতে পারে ডায়ারিয়ার উপসর্গ। সঙ্গে হাঁচি-নাক দিয়ে জল পড়া।
উপসর্গ কী কী? করোনার সঙ্গে এই রোগের উপসর্গের বিশেষ ফারাক নেই। আক্রান্ত ব্যক্তিদের জ্বর, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট হয়। সঙ্গে গায়ে হাতে পায়ে ব্যথা। এছাড়াও হতে পারে গলাব্যথা, গলায় ঘা। ঘন ঘন বমি পেতে পারে। থাকতে পারে ডায়ারিয়ার উপসর্গ। সঙ্গে হাঁচি-নাক দিয়ে জল পড়া।
advertisement
4/10
এই রোগ মূলত বায়ুবাহিত। আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি কাশির ড্রপলেট থেকে বায়ুর মাধ্যমে তা সুস্থ মানুষের কাছে পৌঁছয়। ভাইরাস লেগে থাকা কোনও বস্তুকে ছুঁয়ে, সেই হাত নাকে-মুখে দিলেও আপনি H3N2 তে আক্রান্ত হতে পারেন।
এই রোগ মূলত বায়ুবাহিত। আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি কাশির ড্রপলেট থেকে বায়ুর মাধ্যমে তা সুস্থ মানুষের কাছে পৌঁছয়। ভাইরাস লেগে থাকা কোনও বস্তুকে ছুঁয়ে, সেই হাত নাকে-মুখে দিলেও আপনি H3N2 তে আক্রান্ত হতে পারেন।
advertisement
5/10
হংকং ফ্লুয়ে আক্রান্ত হলে রোগীর শরীরের অক্সিজেনের মাত্রা ক্রমাগত চেক করে যেতে হবে। রক্তে ৯৫ শতাংশের কম অক্সিজেন স্যাচুরেশন থাকলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া বাধ্যতামূলক।
হংকং ফ্লুয়ে আক্রান্ত হলে রোগীর শরীরের অক্সিজেনের মাত্রা ক্রমাগত চেক করে যেতে হবে। রক্তে ৯৫ শতাংশের কম অক্সিজেন স্যাচুরেশন থাকলে সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাওয়া বাধ্যতামূলক।
advertisement
6/10
রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা ৯০ শতাংশের নীচে নেমে গেলে ICU তে ভর্তি করাতে হতে পারে। ডাক্তার না দেখিয়ে কখনও রোগীকে ইচ্ছেমতো অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্য ওষুধ দেবেন না।
রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা ৯০ শতাংশের নীচে নেমে গেলে ICU তে ভর্তি করাতে হতে পারে। ডাক্তার না দেখিয়ে কখনও রোগীকে ইচ্ছেমতো অ্যান্টিবায়োটিক বা অন্য ওষুধ দেবেন না।
advertisement
7/10
চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ, পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণ জল ও অন্য ফ্লুইড। সব ঠিকমতো দিতে হবে রোগীকে। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিসের মতো অসুখ থাকলে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।
চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ওষুধ, পর্যাপ্ত বিশ্রাম এবং প্রচুর পরিমাণ জল ও অন্য ফ্লুইড। সব ঠিকমতো দিতে হবে রোগীকে। উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিসের মতো অসুখ থাকলে বিশেষ খেয়াল রাখতে হবে।
advertisement
8/10
হংকং ফ্লু থেকে বাঁচতে কী কী করবেন? ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ধোয়া। মাস্ক পরা, ভিড় এড়িয়ে চলা। মুখু-নাকে হাত না দেওয়া। প্রচুর জল খাওয়া।
হংকং ফ্লু থেকে বাঁচতে কী কী করবেন? ঘন ঘন সাবান দিয়ে হাত ধোয়া। মাস্ক পরা, ভিড় এড়িয়ে চলা। মুখু-নাকে হাত না দেওয়া। প্রচুর জল খাওয়া।
advertisement
9/10
কী কী করবেন না: খোলা জায়গায় একদম থুথু ফেলবেন না। অন্যদের সঙ্গে হ্য়ান্ডশেক বা করমর্দন এড়িয়ে চলুন। চিকিৎসকদের পরামর্শ ছাড়া একদম কোনও অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না।
কী কী করবেন না: খোলা জায়গায় একদম থুথু ফেলবেন না। অন্যদের সঙ্গে হ্য়ান্ডশেক বা করমর্দন এড়িয়ে চলুন। চিকিৎসকদের পরামর্শ ছাড়া একদম কোনও অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না।
advertisement
10/10
চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, H3N2 নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। শুধু সতর্ক থাকুন।
চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, H3N2 নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। শুধু সতর্ক থাকুন।
advertisement
advertisement
advertisement