Diabetes: চিনির চেয়েও বিপজ্জনক! ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য 'বিষ' এই ৫ ফল, সুগার বাড়ে এক নিমেষে

Last Updated:
Fruits Bad For Diabetics: ফলের মধ্যে প্রাকৃতিক মিষ্টির পরিমাণ বেশি থাকে। ফলে ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে ওই ফলগুলি।
1/7
*আমরা সকলেই জানি যে, ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। কিন্তু সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন অন্য কথা বলছে। না তারা অবশ্য ফল খাওয়ার বিরোধিতা করেনি। কিন্তু কী ফল, কতটা পরিমাণে খাওয়া হচ্ছে, সেদিকে বিশেষ নজর দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে।  প্রতীকী ছবি। 
*আমরা সকলেই জানি যে, ফল খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভাল। কিন্তু সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন অন্য কথা বলছে। না তারা অবশ্য ফল খাওয়ার বিরোধিতা করেনি। কিন্তু কী ফল, কতটা পরিমাণে খাওয়া হচ্ছে, সেদিকে বিশেষ নজর দেওয়ার পরামর্শ দিচ্ছে।  প্রতীকী ছবি। 
advertisement
2/7
*ফল খাওয়া ভাল অভ্যাস হলেও কিছু ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। আসলে সেই সব ফলের মধ্যে প্রাকৃতিক মিষ্টির পরিমাণ বেশি থাকে। ফলে ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে ওই ফলগুলি। তাহলে দেখে নেওয়া যাক ডায়াবেটিসের জন্য বিপজ্জনক ফলের তালিকা। প্রতীকী ছবি। 
*ফল খাওয়া ভাল অভ্যাস হলেও কিছু ফল ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। আসলে সেই সব ফলের মধ্যে প্রাকৃতিক মিষ্টির পরিমাণ বেশি থাকে। ফলে ডায়াবেটিসের ক্ষেত্রে আরও বিপজ্জনক হয়ে উঠতে পারে ওই ফলগুলি। তাহলে দেখে নেওয়া যাক ডায়াবেটিসের জন্য বিপজ্জনক ফলের তালিকা। প্রতীকী ছবি। 
advertisement
3/7
*কলা: কলা এমন একটি ফল, যা পেট থেকে শুরু করে হৃদযন্ত্র পর্যন্ত ভাল রাখতে সহায়ক। আসলে কলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন, ম্যাঙ্গানিজ এবং পটাশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, পাকা কলা খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ অনেকটাই বেড়ে যেতে পারে। কারণ এতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি থাকে। প্রতীকী ছবি। 
*কলা: কলা এমন একটি ফল, যা পেট থেকে শুরু করে হৃদযন্ত্র পর্যন্ত ভাল রাখতে সহায়ক। আসলে কলার মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, প্রোটিন, ভিটামিন, ম্যাঙ্গানিজ এবং পটাশিয়ামের মতো গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান রয়েছে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে, পাকা কলা খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ অনেকটাই বেড়ে যেতে পারে। কারণ এতে কার্বোহাইড্রেটের পরিমাণ বেশি থাকে। প্রতীকী ছবি। 
advertisement
4/7
*তরমুজ: শরীরে জলের জোগান বজায় রাখতে বা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে গরমে তরমুজ খাওয়া উচিত। কিন্তু এই ফলের জিআই মান প্রায় ৭২। যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক প্রমাণিত হতে পারে। তাই অতিরিক্ত এই ফল খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। প্রতীকী ছবি। 
*তরমুজ: শরীরে জলের জোগান বজায় রাখতে বা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে গরমে তরমুজ খাওয়া উচিত। কিন্তু এই ফলের জিআই মান প্রায় ৭২। যা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক প্রমাণিত হতে পারে। তাই অতিরিক্ত এই ফল খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। প্রতীকী ছবি। 
advertisement
5/7
*আনারস: ডায়াবেটিস রোগীদের আনারসটাও পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ এই ফল ভীষণই সুস্বাদু। তবে খুব বেশি পরিমাণে আনারস খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধি পায়। শুধু তা-ই নয়, এই ফলে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেটও রয়েছে। যা দ্রুত রক্তে দ্রবীভূত হয় এবং রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি করে। প্রতীকী ছবি। 
*আনারস: ডায়াবেটিস রোগীদের আনারসটাও পরিমিত পরিমাণে খাওয়া উচিত। ভিটামিন-সি সমৃদ্ধ এই ফল ভীষণই সুস্বাদু। তবে খুব বেশি পরিমাণে আনারস খেলে রক্তে শর্করার পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধি পায়। শুধু তা-ই নয়, এই ফলে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেটও রয়েছে। যা দ্রুত রক্তে দ্রবীভূত হয় এবং রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বৃদ্ধি করে। প্রতীকী ছবি। 
advertisement
6/7
*শুকনো খেজুর: খেজুরে মিষ্টির পরিমাণ এমনিতেই বেশি থাকে। খেজুর শুকিয়ে যাওয়ার পর এই মিষ্টির পরিমাণ আরও অনেকটাই বেড়ে যায়। আর এতটাই মিষ্টি হয় যে, তার সামনে এই ফলে উপস্থিত ভিটামিন এবং মিনারেলের মতো উপকারী উপাদানও কাজে আসে না। তাই ডায়াবেটিসের জন্য খুবই বিপজ্জনক শুকনো খেজুর। প্রতীকী ছবি। 
*শুকনো খেজুর: খেজুরে মিষ্টির পরিমাণ এমনিতেই বেশি থাকে। খেজুর শুকিয়ে যাওয়ার পর এই মিষ্টির পরিমাণ আরও অনেকটাই বেড়ে যায়। আর এতটাই মিষ্টি হয় যে, তার সামনে এই ফলে উপস্থিত ভিটামিন এবং মিনারেলের মতো উপকারী উপাদানও কাজে আসে না। তাই ডায়াবেটিসের জন্য খুবই বিপজ্জনক শুকনো খেজুর। প্রতীকী ছবি। 
advertisement
7/7
*আম: ফলের রাজা আম খেতে কে না ভালবাসেন! তবে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটা একেবারেই উপকারী নয়। এতে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক মিষ্টি উপাদান বর্তমান, তাই এটি খুব সাবধানে খাওয়া উচিত। প্রতীকী ছবি।
*আম: ফলের রাজা আম খেতে কে না ভালবাসেন! তবে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এটা একেবারেই উপকারী নয়। এতে যেহেতু প্রচুর পরিমাণে প্রাকৃতিক মিষ্টি উপাদান বর্তমান, তাই এটি খুব সাবধানে খাওয়া উচিত। প্রতীকী ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement