Test Before Marrige: বিয়ের আগে 'বড় শারীরিক পরীক্ষা', পাস না করলে সব সুখ জলে, সঠিক সঙ্গী বাছুন
- Published by:Pooja Basu
- hyperlocal
- Reported by:Nayan Ghosh
Last Updated:
কুষ্ঠি ঠিকুজি ছাড়ুন, বিয়ের আগে করান এই ছোট্ট পরীক্ষা!
advertisement
চিকিৎসা ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে অনেক। কিন্তু এখনও কার্যত সমাজের কাছে অভিশাপ হয়ে রয়ে গিয়েছে থ্যালাসেমিয়া। থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীদের নিয়মিতভাবে নিতে হয় রক্ত। রক্ত না পেলে চরম সমস্যায় পড়তে হয় তাদের। কিন্তু একটু সাবধান হলে এই থ্যালাসেমিয়া আরও নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। বিয়ের আগে মাত্র একটা ছোট্ট রক্ত পরীক্ষা, যা আগামী দিনে আপনার জীবনকে সুন্দর করে তুলতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement
এই বৈঠকে হাজির হয়েছিলেন আইনজীবী সত্যসুন্দর সারঙ্গি। তিনি বলছেন, রক্তদানের মাধ্যমে বা বিভিন্নভাবে চিকিৎসার জন্য যে রক্ত সংগ্রহ করা হয়, তার ৮০ থেকে ৯০ শতাংশ ব্যবহার করা হয় শুধুমাত্র থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য। রক্ত সংকট দেখা দিলে সংকটের মুখে পড়তে হয় থ্যালাসেমিয়া রোগীদের। কিন্তু যদি বিয়ের আগে যারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হবেন তারা একটি রক্ত পরীক্ষা করান, তাহলে থ্যালাসেমিয়া নিয়ন্ত্রণ করা অনেকটা সম্ভব হবে।
advertisement
তিনি বলছেন, যারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হবেন, তারা যদি থ্যালাসেমিয়া মেজরের বাহক না হন, তাহলে তাদের সন্তানের থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। কিন্তু যদি তারা যদি থ্যালাসেমিয়া মেজর বাহক হন, তাহলে আগামী প্রজন্মের থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়। তিনি আরও জানিয়েছেন, বর্তমানে অনেক দেশে থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীদের বিবাহে অনেক বিধি নিষেধ আরোপ করা হয়েছে। তবে ভারতবর্ষে সেই নিয়ম সম্ভব নয়।
advertisement
কিন্তু বর্তমানে বিবাহ রেজিস্ট্রি আইন করা হয়েছে। তাই সেই সময় যদি ম্যারেজ রেজিস্টার আধিকারিকরা তাদের এই পরীক্ষা করাতে উৎসাহিত করেন, তাহলে অনেকাংশে থ্যালাসেমিয়া নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে। যারা থ্যালাসেমিয়া বাহু করে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হবেন তারাও খানিকটা সতর্ক থাকবেন ফলে ধীরে ধীরে থ্যালাসেমিয়া রোগীর সংখ্যা কমে আসবে। তাই সকলকে উদ্যোগী হয়ে বিয়ের আগে এই রক্ত পরীক্ষা করার অনুরোধ করেছেন তিনি।