চোখের জলে ইস্তফার কথা জানিয়েছিলেন। দায় চাপিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ঘাড়ে। ৪৮ ঘণ্টার মধ্যেই অবশ্য সুর বদল। সেই পার্থর বাড়িতেই হাজির শোভনের বন্ধু বৈশাখী। গেলেন ইস্তফাপত্র দিতে। বেরিয়ে এসে জানালেন শিক্ষামন্ত্রী ইস্তফা গ্রহণ করেননি। আদতে যা করার কথাও নয়। বৈশাখী জানিয়েছেন, তদন্তের আশ্বাস দিয়েছেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তাতে সন্তোষও প্রকাশ করেছেন বৈশাখী।
বুধবার, বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, তিনি আচার্য তথা রাজ্যপালের কাছে গিয়ে ইস্তফা দেবেন। কিন্তু, বৃহস্পতিবার তাঁর সঙ্গে শিক্ষামন্ত্রীর ফোনে কথা হয়। শিক্ষামন্ত্রী তাঁকে বলেন, অভিযোগ থাকলে জানাতে। তারপরই এ দিন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও স্বাভাবিকভাবেই বৈশাখীর ইস্তফাপত্র শিক্ষামন্ত্রী গ্রহণ করতে পারেন না। ইস্তফাপত্র দিতে হবে কলেজ পরিচালন সমিতিকে। তা অবশ্য করেননি বৈশাখী।