Fish Price Hike: মাছ চাষীদের বড় ভুল, আর রুই মাছ দলে দলে মরে পড়ে থাকছে, দামও বাড়ছে জেট গতিতে

Last Updated:
Fish Price Hike: পুকুর কিংবা জলাশয়ে মাছ চাষ করতে গেলে, নির্দিষ্ট পদ্ধতি মানতে হবে। নইলে গ্রীষ্ম পড়লে মাছের দাম চড়া হবে এবং বাজারে মাছ আসা কমে যাবে।
1/5
:  গ্রীষ্মে সূর্যের দাপটে নাজেহাল দক্ষিণবঙ্গ৷  দীর্ঘ এই গ্রীষ্মের ফলে অত্যধিক রোদের তাপের জন্য পুকুর, নদী- জলাশয়ের জল শুকিয়ে যাচ্ছে। তাই জলচর প্রাণীদের বেঁচে থাকাই দায় হয়ে পড়ছে। মৎস্য বিজ্ঞানীরা বলছেন, গ্রীষ্মকালে অত্যধিক প্রখর রোদের জন্য নদী কিংবা পুকুরের জল অত্যধিক গরম হয়ে যাচ্ছে।  জলের গভীরতা কমার ফলে, মাছ মরে যাচ্ছে পুকুরে। Photo- Representative
:  গ্রীষ্মে সূর্যের দাপটে নাজেহাল দক্ষিণবঙ্গ৷  দীর্ঘ এই গ্রীষ্মের ফলে অত্যধিক রোদের তাপের জন্য পুকুর, নদী- জলাশয়ের জল শুকিয়ে যাচ্ছে। তাই জলচর প্রাণীদের বেঁচে থাকাই দায় হয়ে পড়ছে। মৎস্য বিজ্ঞানীরা বলছেন, গ্রীষ্মকালে অত্যধিক প্রখর রোদের জন্য নদী কিংবা পুকুরের জল অত্যধিক গরম হয়ে যাচ্ছে।  জলের গভীরতা কমার ফলে, মাছ মরে যাচ্ছে পুকুরে। Photo- Representative
advertisement
2/5
মাছ চাষ করতে গিয়ে মাছ চাষী কিংবা পুকুরের মালিকদের অজ্ঞতার জন্য মাছ মারা যাচ্ছে। যার ফলে, বাজারে মাছের পরিমাণ কমেছে।   এই বিষয়ে মৎস্য বিজ্ঞানী বিজয় কালী মহাপাত্র বলেন,  ‘‘পুকুর কিংবা জলাশয়ের পাড়ে যদি গাছ না লাগায়, পুকুরে যদি ছায়া না তৈরি হয়,কিম্বা পুকুরের কিংবা জলাশয়ের একটি নির্দিষ্ট জায়গায় যদি গভীর করে গর্ত না থাকে,  তাহলে মাছ  মারা যাবেই।'’ Photo- Representative
মাছ চাষ করতে গিয়ে মাছ চাষী কিংবা পুকুরের মালিকদের অজ্ঞতার জন্য মাছ মারা যাচ্ছে। যার ফলে, বাজারে মাছের পরিমাণ কমেছে।   এই বিষয়ে মৎস্য বিজ্ঞানী বিজয় কালী মহাপাত্র বলেন,  ‘‘পুকুর কিংবা জলাশয়ের পাড়ে যদি গাছ না লাগায়, পুকুরে যদি ছায়া না তৈরি হয়,কিম্বা পুকুরের কিংবা জলাশয়ের একটি নির্দিষ্ট জায়গায় যদি গভীর করে গর্ত না থাকে,  তাহলে মাছ  মারা যাবেই।'’ Photo- Representative
advertisement
3/5
অর্থাৎ মার্চ মাস পড়ার সঙ্গে সঙ্গে জল শুকোতে শুরু করে। এছাড়াও অত্যধিক রোদের তাপে পুকুরের জল গরম হয়। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন , প্রতিটি পুকুরে কচুরিপানা রাখা ভাল। এই কচুরিপানা জল ঠান্ডা করে।   বিজয় কালী মহাপাত্র আরও বলেন, ‘‘অত্যধিক গরমে জলে দুটি অনুর মধ্যে থেকে ভেঙে অক্সিজেন বেরিয়ে যায়। জলের উপরিতলে অক্সিজেন কমে যাওয়ার ফলে ,সিলভার কাপ, পোনা -যেসব মাছ জলের উপরি তলে কিংবা মধ্যভাগে থাকে, সেগুলি অক্সিজেনের অভাবে মারা যায়।’’ Photo- Representative
অর্থাৎ মার্চ মাস পড়ার সঙ্গে সঙ্গে জল শুকোতে শুরু করে। এছাড়াও অত্যধিক রোদের তাপে পুকুরের জল গরম হয়। তাই বিশেষজ্ঞরা বলছেন , প্রতিটি পুকুরে কচুরিপানা রাখা ভাল। এই কচুরিপানা জল ঠান্ডা করে।   বিজয় কালী মহাপাত্র আরও বলেন, ‘‘অত্যধিক গরমে জলে দুটি অনুর মধ্যে থেকে ভেঙে অক্সিজেন বেরিয়ে যায়। জলের উপরিতলে অক্সিজেন কমে যাওয়ার ফলে ,সিলভার কাপ, পোনা -যেসব মাছ জলের উপরি তলে কিংবা মধ্যভাগে থাকে, সেগুলি অক্সিজেনের অভাবে মারা যায়।’’ Photo- Representative
advertisement
4/5
তিনি আরও বলেন, ‘‘অক্সিজেন জল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জলের তল দেশে An arobics bacteria তৈরি হয়।যা জলের তলার মাছকে উপরের দিকে ভাসিয়ে তুলতে সাহায্য করে। হলে মাছের ডিম নষ্ট হয়ে যায় এবং মাছ মারা যায়। '’ Photo- Representative
তিনি আরও বলেন, ‘‘অক্সিজেন জল থেকে বেরিয়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জলের তল দেশে An arobics bacteria তৈরি হয়।যা জলের তলার মাছকে উপরের দিকে ভাসিয়ে তুলতে সাহায্য করে। হলে মাছের ডিম নষ্ট হয়ে যায় এবং মাছ মারা যায়। '’ Photo- Representative
advertisement
5/5
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রীষ্মকালে জলাশয়ের জল যে কোনওভাবে ঠান্ডা রাখতে হবে। সঙ্গে পুকুরে কাঠা প্রতি ৫০ গ্রাম করে পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট দিতে হবে এবং বিঘাতে পাঁচ কেজি করে চুন দিতে হবে। তাহলে মাছ বাঁচানো সম্ভব। এছাড়াও রাস্তা কংক্রিট হয়ে যাওয়ার ফলে, পুকুরে জল আসতে পারছে না, বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের। Photo- Representative
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গ্রীষ্মকালে জলাশয়ের জল যে কোনওভাবে ঠান্ডা রাখতে হবে। সঙ্গে পুকুরে কাঠা প্রতি ৫০ গ্রাম করে পটাশিয়াম পারম্যাঙ্গানেট দিতে হবে এবং বিঘাতে পাঁচ কেজি করে চুন দিতে হবে। তাহলে মাছ বাঁচানো সম্ভব। এছাড়াও রাস্তা কংক্রিট হয়ে যাওয়ার ফলে, পুকুরে জল আসতে পারছে না, বলে দাবি বিশেষজ্ঞদের। Photo- Representative
advertisement
advertisement
advertisement