Sunita Williams: ‘হিমালয়ের উপর দিয়ে গেলেই....’; মহাকাশ থেকে ভারতকে কেমন দেখায়? বর্ণনা দিলেন সুনীতা উইলিয়ামস

Last Updated:
How India looks from Space: পৃথিবীতে ফেরার পরে সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর মঙ্গলবার প্রথম বারের জন্য সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। একাধিক প্রশ্নেরও উত্তর দিয়েছেন এই দুই মহাকাশচারী।
1/7
প্রায় ২৭৮ দিন ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে কাটানোর পর সম্প্রতিই পৃথিবীর মাটিতে পা রেখেছেন নাসা মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস। কিন্তু মহাকাশ থেকে ভারতকে ঠিক কেমন দেখায়, সেই বিষয়েই সম্প্রতি নিজের মতামত ভাগ করে নিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে দিলেন এর পুঙ্খানুপুঙ্খ ব্যাখ্যাও।
প্রায় ২৭৮ দিন ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশনে কাটানোর পর সম্প্রতিই পৃথিবীর মাটিতে পা রেখেছেন নাসা মহাকাশচারী সুনীতা উইলিয়ামস। কিন্তু মহাকাশ থেকে ভারতকে ঠিক কেমন দেখায়, সেই বিষয়েই সম্প্রতি নিজের মতামত ভাগ করে নিয়েছেন তিনি। সেই সঙ্গে দিলেন এর পুঙ্খানুপুঙ্খ ব্যাখ্যাও।
advertisement
2/7
পৃথিবীতে ফেরার পরে সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর মঙ্গলবার প্রথম বারের জন্য সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। একাধিক প্রশ্নেরও উত্তর দিয়েছেন এই দুই মহাকাশচারী। এদিকে সুনীতা উইলিয়ামসের বাবা আবার ভারতীয়। তাই মহাকাশ থেকে ভারতকে কেমন দেখতে লাগে, সেই বর্ণনাই দিলেন তিনি। সেই সঙ্গে ভারতে আসার প্রসঙ্গে এ-ও জানালেন যে, তিনি অবশ্যই ভারতে আসবেন।
পৃথিবীতে ফেরার পরে সুনীতা উইলিয়ামস এবং বুচ উইলমোর মঙ্গলবার প্রথম বারের জন্য সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। একাধিক প্রশ্নেরও উত্তর দিয়েছেন এই দুই মহাকাশচারী। এদিকে সুনীতা উইলিয়ামসের বাবা আবার ভারতীয়। তাই মহাকাশ থেকে ভারতকে কেমন দেখতে লাগে, সেই বর্ণনাই দিলেন তিনি। সেই সঙ্গে ভারতে আসার প্রসঙ্গে এ-ও জানালেন যে, তিনি অবশ্যই ভারতে আসবেন।
advertisement
3/7
মহাকাশ থেকে হিমালয়কে দুর্ধর্ষ রকম সুন্দর দেখতে লাগে বলে বর্ণনা করলেন সুনীতা উইলিয়ামস। তাঁর কথায়, “ভারত অতুলনীয়। প্রতিবার যখন আমরা হিমালয়ের উপর যাই, আমরা অতুলনীয় কিছু ছবি পাই। এটিকে ঠিক যেন একটা ঢেউয়ের মতো দেখায়, যা ভারতের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।”
মহাকাশ থেকে হিমালয়কে দুর্ধর্ষ রকম সুন্দর দেখতে লাগে বলে বর্ণনা করলেন সুনীতা উইলিয়ামস। তাঁর কথায়, “ভারত অতুলনীয়। প্রতিবার যখন আমরা হিমালয়ের উপর যাই, আমরা অতুলনীয় কিছু ছবি পাই। এটিকে ঠিক যেন একটা ঢেউয়ের মতো দেখায়, যা ভারতের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে।”
advertisement
4/7
কক্ষপথ থেকে দৃশ্যমান সমৃদ্ধ ও স্পষ্ট রঙের বিষয়েও জোর দেন সুনীতা। সঙ্গে এ-ও জানান, গুজরাত এবং মুম্বইয়ের মধ্যে ভূ-প্রাকৃতিক দৃশ্য আশ্চর্য ভাবে বদলে যায়। সুনীতা আরও বলেন যে, “আবার এখানে আলোরও একটা ব্যাপার আছে। বড় বড় শহরগুলিতে থাকে প্রচুর আলো। আর তা ছোট শহরগুলিতে কম দেখা যায়।”
কক্ষপথ থেকে দৃশ্যমান সমৃদ্ধ ও স্পষ্ট রঙের বিষয়েও জোর দেন সুনীতা। সঙ্গে এ-ও জানান, গুজরাত এবং মুম্বইয়ের মধ্যে ভূ-প্রাকৃতিক দৃশ্য আশ্চর্য ভাবে বদলে যায়। সুনীতা আরও বলেন যে, “আবার এখানে আলোরও একটা ব্যাপার আছে। বড় বড় শহরগুলিতে থাকে প্রচুর আলো। আর তা ছোট শহরগুলিতে কম দেখা যায়।”
advertisement
5/7
ভারতেই যে তাঁর শিকড়, এ কথা জানিয়েও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন সুনীতা। তিনি জানান, এটি তাঁর বাবার জন্মভূমি। আর মহাকাশ সংক্রান্ত বিষয়ে ভারতের যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান, সে কথাও তুলে ধরেছেন। বেসরকারি স্পেস ভেঞ্চার্সের সঙ্গে ভারতের কোল্যাবোরেশন প্রসঙ্গে সুনীতা বলেন যে, “আমি আমার পিতৃভূমিতে ফিরে যাওয়ার আশা রাখি। আর একজন ভারতীয় মহাকাশচারী Axiom Mission-এ মহাকাশে পাড়ি দিচ্ছেন, এটার জন্য আমি খুবই উচ্ছ্বসিত।”
ভারতেই যে তাঁর শিকড়, এ কথা জানিয়েও উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন সুনীতা। তিনি জানান, এটি তাঁর বাবার জন্মভূমি। আর মহাকাশ সংক্রান্ত বিষয়ে ভারতের যে গুরুত্বপূর্ণ অবদান, সে কথাও তুলে ধরেছেন। বেসরকারি স্পেস ভেঞ্চার্সের সঙ্গে ভারতের কোল্যাবোরেশন প্রসঙ্গে সুনীতা বলেন যে, “আমি আমার পিতৃভূমিতে ফিরে যাওয়ার আশা রাখি। আর একজন ভারতীয় মহাকাশচারী Axiom Mission-এ মহাকাশে পাড়ি দিচ্ছেন, এটার জন্য আমি খুবই উচ্ছ্বসিত।”
advertisement
6/7
সেই সঙ্গে ভারতের প্রশংসাও করেছেন সুনীতা উইলিয়ামস। বলেন, “ভারত একটি মহান দেশ। আর এই দেশে রয়েছে সুন্দর গণতন্ত্র।” এর পাশাপাশি মহাকাশ অভিযানে ভারতের উন্নতির কথা তুলেও ধরেছেন। আর ভারতের এই প্রচেষ্টার পাশে থাকার ইচ্ছাও প্রকাশ করেছেন তিনি।
সেই সঙ্গে ভারতের প্রশংসাও করেছেন সুনীতা উইলিয়ামস। বলেন, “ভারত একটি মহান দেশ। আর এই দেশে রয়েছে সুন্দর গণতন্ত্র।” এর পাশাপাশি মহাকাশ অভিযানে ভারতের উন্নতির কথা তুলেও ধরেছেন। আর ভারতের এই প্রচেষ্টার পাশে থাকার ইচ্ছাও প্রকাশ করেছেন তিনি।
advertisement
7/7
এদিকে ভারত তার দুর্ধর্ষ গগনযান কর্মসূচির মাধ্যমে মানব মহাকাশযানে অগ্রগতি অর্জন করছে। যার মাধ্যমে ২০২৬ সালের মধ্যে মহাকাশচারীদের কক্ষপথে প্রেরণ করা হবে বলে কথা রয়েছে।
এদিকে ভারত তার দুর্ধর্ষ গগনযান কর্মসূচির মাধ্যমে মানব মহাকাশযানে অগ্রগতি অর্জন করছে। যার মাধ্যমে ২০২৬ সালের মধ্যে মহাকাশচারীদের কক্ষপথে প্রেরণ করা হবে বলে কথা রয়েছে।
advertisement
advertisement
advertisement